ক্রেমলিন কী?
A
মার্কিন প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন
B
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন
C
রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন
D
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন
উত্তরের বিবরণ
ক্রেমলিন রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন। এটি মস্কো শহরে অবস্থিত এবং রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক। ক্রেমলিন শুধু বাসভবনই নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ভবন ও ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে পরিচিত।

0
Updated: 1 day ago
Newton’s First Law of Motion is also known as:
Created: 1 week ago
A
Law of Action-Reaction
B
Law of Gravitation
C
Law of Acceleration
D
Law of Inertia
নিউটনের প্রথম গতি সূত্রকে জড়তার সূত্র (Law of Inertia) বলা হয়। এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তুতে বাহ্যিক বল প্রয়োগ না হলে, যদি বস্তু স্থির অবস্থায় থাকে, তা চিরকাল স্থির থাকবে, এবং যদি গতিশীল অবস্থায় থাকে, তা একই বেগ ও একই দিক নিয়ে চলতে থাকবে। অর্থাৎ, কোনো বস্তুর গতির পরিবর্তন ঘটাতে হলে অবশ্যই বাহ্যিক বল প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, একটি বল মাটিতে গড়াতে থাকলে ঘর্ষণ ও বায়ুরোধ না থাকলে সেটি অনন্তকাল গড়াতে পারত, কিন্তু ঘর্ষণ বলের কারণে তা থেমে যায়। সুতরাং, নিউটনের প্রথম সূত্র আমাদের জড়তা ও বাহ্যিক বলের সম্পর্ক বোঝায়। সঠিক উত্তর: ঘ) Law of Inertia।
নিউটনের গতি বিষয়ক প্রথম সূত্র সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
সূত্রটি বলে: “বাহ্যিক বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল পথে চলতে থাকবে।”
-
অর্থাৎ বাইরে থেকে বল ক্রিয়া না করলে:
-
স্থির বস্তু স্থির থাকবে, এবং
-
গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে চলবে।
-
-
এই সূত্র বস্তুর জড়তার ধর্ম এবং বলের সংজ্ঞা বোঝায়।
-
স্থির বস্তু সর্বদাই স্থির থাকতে চায় এবং গতিশীল বস্তু সর্বদাই গতিশীল থাকতে চায়; এ প্রবণতাকেই বলা হয় জড়তা।
-
সূত্রটির আরেকটি ব্যাখ্যা: কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ না হলে তার গতির পরিবর্তন বা স্থিতি পরিবর্তন হবে না, অর্থাৎ ত্বরণ শূন্য।
অন্য সূত্রসমূহ:
-
নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র হলো বল সূত্র।
-
নিউটনের তৃতীয় সূত্র হলো বল ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কিত সূত্র।

0
Updated: 1 week ago
২০১৭ সালে আই.সি. সি চ্যাম্পিয়ন ট্রফি কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
Created: 1 day ago
A
ভারত
B
ইংল্যান্ড
C
অষ্ট্রেলিয়া
D
নিউজিল্যান্
২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই প্রতিযোগিতাটি ১ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত তিনটি ভেন্যুতে—লন্ডনের কেনিংটন ওভাল, বার্মিংহামের এজবাস্টন এবং কার্ডিফের সোফিয়া গার্ডেনসে—আয়োজিত হয়।

0
Updated: 1 day ago
জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন?
Created: 1 day ago
A
১৯ তম
B
২৯ তম
C
৩৬ তম
D
৩৯ তম
১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর, জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় ভাষণ প্রদান করেন।
এটি ছিল জাতিসংঘের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় প্রদত্ত ভাষণ, যা বাঙালি জাতির সাংস্কৃতিক মর্যাদা ও স্বাধীন পরিচয়কে বিশ্বদরবারে তুলে ধরেছিল।
প্রেক্ষাপট:
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। সেই বছরই বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে অংশ নেন এবং বিশ্বনেতাদের সামনে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেন।-
ভাষণের মূল বার্তা:
তাঁর ভাষণে বঙ্গবন্ধু শান্তি, মানবতা, দারিদ্র্য বিমোচন, এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “আমরা সকল জাতির প্রতি বন্ধুত্ব চাই, কারও প্রতি বৈরিতা নয়।” -
গুরুত্ব ও তাৎপর্য:
-
বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রতিষ্ঠা করার প্রথম পদক্ষেপ ছিল এই ভাষণ।
-
এটি প্রমাণ করে যে, মাতৃভাষাও বিশ্বমঞ্চে সম্মানের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়।
-
বঙ্গবন্ধুর এই উদ্যোগ বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ও গর্বের প্রতীক হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।
-
-
বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় প্রদত্ত ভাষণ শুধু রাজনৈতিক নয়, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার প্রতীকও বটে। এটি বাঙালির আত্মমর্যাদা, ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

0
Updated: 1 day ago