SMOG হচ্ছে-
A
সিগারেটের ধোঁয়া
B
কুয়াশা
C
কালধোঁয়া
D
দূষিত বাতাস
উত্তরের বিবরণ
SMOG হলো ধোঁয়া Smoke) ও কুয়াশা (Fog)-এর সংমিশ্রণ, যা মূলত শিল্পকারখানার বর্জ্য, যানবাহনের কালো ধোঁয়া ও কুয়াশার কারণে তৈরি হয়। এটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এবং মানুষের শ্বাসকষ্টসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়। তাই, SMOG বলতে দূষিত বাতাসকেই বোঝানো হয়।

0
Updated: 1 day ago
What happens to light when it reaches the event horizon of a black hole?
Created: 1 week ago
A
It accelerates out
B
It bends and escapes
C
It reflects back
D
It gets trapped
যখন কোনো আলো ব্ল্যাক হোলের ইভেন্ট হরাইজনের কাছে পৌঁছায়, তখন এটি চরম মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবের সম্মুখীন হয়। ব্ল্যাক হোলের মাধ্যাকর্ষণ এতই প্রবল যে আলোও পালাতে পারে না। একবার আলো বা পদার্থ ইভেন্ট হরাইজনের ভেতরে ঢুকে গেলে তা চিরতরে ব্ল্যাক হোলের মধ্যে আটকে যায়। আলো এখানে আটকে গেলেও তার গতি কমে না, কিন্তু পথ সম্পূর্ণভাবে ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রে আকৃষ্ট হয়। ফলে ইভেন্ট হরাইজন অতিক্রম করা আলো কোনোভাবেই বের হতে পারে না, প্রতিফলিত হয় না এবং বাইরে ছড়াতে পারে না।
সঠিক উত্তর: ঘ) It gets trapped।
কৃষ্ণবিবর (Black hole) সম্পর্কিত তথ্য:
-
১৯৬৯ সালে মার্কিন বিজ্ঞানী জন হুইলার কৃষ্ণবিবর আবিষ্কার করেন।
-
তিন সৌর ভরের সমান বা বেশি ভরের নক্ষত্র সুপার নোভা বিস্ফোরণের পর এর অভ্যন্তরে সংকুচিত হতে থাকে।
-
সংকোচনের কারণে আয়তন প্রায় শূন্য এবং ঘনত্ব প্রায় অসীম, ফলে মহাকর্ষ ক্ষেত্র এত প্রবল হয় যে কোনো আলো বা সংকেত বের হতে পারে না।
-
এই অবস্থাকে কৃষ্ণবিবর (Black hole) বলা হয়।
-
বাস্তবে মহাকর্ষ g-এর মান এত বেশি হয় যে ফোটন কণাও এর পৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হতে বা বেরিয়ে আসতে পারে না।

0
Updated: 1 week ago
জাতিসংঘের কততম অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন?
Created: 1 day ago
A
১৯ তম
B
২৯ তম
C
৩৬ তম
D
৩৯ তম
১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর, জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় ভাষণ প্রদান করেন।
এটি ছিল জাতিসংঘের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় প্রদত্ত ভাষণ, যা বাঙালি জাতির সাংস্কৃতিক মর্যাদা ও স্বাধীন পরিচয়কে বিশ্বদরবারে তুলে ধরেছিল।
প্রেক্ষাপট:
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। সেই বছরই বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে অংশ নেন এবং বিশ্বনেতাদের সামনে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেন।-
ভাষণের মূল বার্তা:
তাঁর ভাষণে বঙ্গবন্ধু শান্তি, মানবতা, দারিদ্র্য বিমোচন, এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “আমরা সকল জাতির প্রতি বন্ধুত্ব চাই, কারও প্রতি বৈরিতা নয়।” -
গুরুত্ব ও তাৎপর্য:
-
বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রতিষ্ঠা করার প্রথম পদক্ষেপ ছিল এই ভাষণ।
-
এটি প্রমাণ করে যে, মাতৃভাষাও বিশ্বমঞ্চে সম্মানের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়।
-
বঙ্গবন্ধুর এই উদ্যোগ বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ও গর্বের প্রতীক হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।
-
-
বঙ্গবন্ধুর জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় প্রদত্ত ভাষণ শুধু রাজনৈতিক নয়, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার প্রতীকও বটে। এটি বাঙালির আত্মমর্যাদা, ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

0
Updated: 1 day ago
Iodine-131 is a:
Created: 1 week ago
A
Stable halogen
B
Radioiodine
C
Inert iodine
D
Iodate compound
Iodine-131 হলো একটি Radioiodine, অর্থাৎ এটি তেজস্ক্রিয় আয়োডিন সমজাতীয় পদার্থ। এটি প্রাকৃতিক আয়োডিনের মতো রাসায়নিকভাবে কাজ করে, তবে এর নিউক্লিয়াস অস্থিতিশীল এবং বিটা ও গামা রশ্মি নিঃসরণ করে। মেডিসিনে Iodine-131 প্রধানত থাইরয়েড রোগের নির্ণয় ও চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়, যেমন হাইপারথাইরয়ডিজম বা থাইরয়েড ক্যান্সার। এটি শরীরে থাইরয়েড গ্রন্থিতে জমা হয় এবং স্থানীয়ভাবে বিকিরণ ছাড়ায় প্রভাবিত কোষ ধ্বংস করে। এজন্য Iodine-131 একটি গুরুত্বপূর্ণ রেডিওনুক্লিয়াইড ও থেরাপিউটিক উপাদান, যা স্বাস্থ্যসেবা ও গবেষণায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: খ) Radioiodine।
তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
শরীরের কোন স্থানে ক্ষতিকর ক্যান্সার টিউমার আছে তা তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ দ্বারা নির্ণয় করা যায়।
-
নিরাময়ের জন্য কোবাল্ট-60 থেকে নির্গত গামা রশ্মি নিক্ষেপ করে ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ ধ্বংস করা হয়।
-
থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি জনিত রোগের চিকিৎসায় Iodine-131 ব্যবহার করা হয়।
-
রক্তের লিউকেমিয়া রোগের চিকিৎসায় তেজস্ক্রিয় ফসফরাস-32 এর ফসফেট ব্যবহৃত হয়।
-
দেহের হাড় বৃদ্ধি এবং ব্যাথার স্থান ও কারণ নির্ণয়ের জন্য টেকনেশিয়াম-99 আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
-
ব্রেইন ক্যান্সার নিরাময়ে ইরিডিয়াম আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 1 week ago