মানি লন্ডারিং এর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ফাইন?
A
১০ লক্ষ টাকা
B
সম্পদ মূল্যের দ্বিগুণ অথবা ১০ লক্ষ টাকা, দুটোর মধ্যে যেটি বেশী
C
২০ লক্ষ টাকা
D
৫০ লক্ষ টাকা
উত্তরের বিবরণ

0
Updated: 2 days ago
আর্থিক পূর্বাভাসের হাতিয়ার কোনটি?
Created: 2 days ago
A
প্রোফর্মা স্টেটমেন্ট
B
অডিট রিপোর্ট
C
ব্যালেন্স শীট
D
ট্যাক্স রিটার্ন
আর্থিক পূর্বাভাসের মূল উদ্দেশ্য হলো ভবিষ্যতে কোম্পানির আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল অনুমান করা, যাতে সঠিক পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা যায়। এই কাজে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হলো প্রোফর্মা স্টেটমেন্ট, যা একটি পূর্বানুমানভিত্তিক আর্থিক প্রতিবেদন হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
প্রোফর্মা স্টেটমেন্ট (Proforma Statement) হলো একটি ভবিষ্যৎকালীন আর্থিক প্রতিবেদন, যা কোম্পানির সম্ভাব্য আয়, ব্যয়, লভ্যাংশ ও ব্যালেন্স শীটের প্রক্ষেপণ তুলে ধরে।
-
এটি ব্যবহৃত হয় বাজেট পরিকল্পনা, ঋণ প্রাপ্তি, বিনিয়োগ মূল্যায়ন ও আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে।
-
অডিট রিপোর্ট অতীতের আর্থিক অবস্থার সত্যতা যাচাই করে এবং ভবিষ্যৎ পূর্বাভাসে সরাসরি ভূমিকা রাখে না।
-
ব্যালেন্স শীট একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ, দায় ও মূলধনের অবস্থা প্রদর্শন করে।
-
ট্যাক্স রিটার্ন কোম্পানির কর সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করে, তবে এটি ভবিষ্যৎ আর্থিক পূর্বাভাসের সরাসরি হাতিয়ার নয়।

0
Updated: 2 days ago
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান?
Created: 2 days ago
A
ব্রোকার
B
প্রাইমারি বাজার
C
সেকেন্ডারি বাজার
D
ডিলার
প্রাইমারি বাজার (Primary Market) হলো সেই বাজার যেখানে কোনো কোম্পানি প্রথমবারের মতো নতুন শেয়ার বা বন্ড ইস্যু করে বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করে মূলধন সংগ্রহ করে। এটি কোম্পানির জন্য সরাসরি অর্থ সংগ্রহের প্রধান উৎস।
-
এখানে Initial Public Offering (IPO) হলো সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি, যার মাধ্যমে কোম্পানি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে প্রথমবার মূলধন তোলে।
-
প্রাইমারি বাজারের মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, নতুন প্রকল্প বা ঋণ পরিশোধে ব্যবহৃত হয়।
সেকেন্ডারি বাজার (Secondary Market) হলো সেই বাজার যেখানে আগে ইস্যু করা শেয়ার বা বন্ড বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ক্রয়-বিক্রয় হয়।
-
এখানে কোম্পানি নতুন অর্থ সংগ্রহ করে না, কারণ লেনদেন হয় কেবল বিনিয়োগকারীদের মধ্যেই।
-
এই বাজার বিনিয়োগকারীদের জন্য লিকুইডিটি (liquidity) বা শেয়ার সহজে বিক্রির সুযোগ প্রদান করে।
-
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE) সেকেন্ডারি বাজারের প্রধান প্ল্যাটফর্ম, যেখানে প্রতিদিন শেয়ার লেনদেন পরিচালিত হয়।

0
Updated: 2 days ago
কোনটির মাধ্যমে মোট ঝুঁকি পরিমাপ করা যায়?
Created: 2 days ago
A
আদর্শ বিচ্যুতি
B
গড়
C
প্রচুরক
D
সম্ভাবনা বিন্যাস
মোট ঝুঁকি (Total Risk) পরিমাপের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য সূচক হলো আদর্শ বিচ্যুতি (Standard Deviation), যা বিনিয়োগের রিটার্ন কতটা পরিবর্তনশীল বা অস্থির তা নির্দেশ করে। এটি পরিসংখ্যানের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি, যা কোনো ডেটাসেটের মানগুলো গড় থেকে কতটা দূরে অবস্থান করছে তা নির্ণয় করে।
-
আদর্শ বিচ্যুতি যত বেশি হবে, বিনিয়োগের ঝুঁকিও তত বেশি বোঝাবে, কারণ রিটার্ন বেশি পরিবর্তনশীল হচ্ছে।
-
বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এটি প্রত্যাশিত রিটার্নের অনিশ্চয়তা বা পরিবর্তনের পরিমাণ নির্দেশ করে, ফলে ঝুঁকির মাত্রা মূল্যায়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
গড় (Mean) হলো কেবল গড় রিটার্ন, যা ঝুঁকির মাত্রা পরিমাপে সরাসরি ব্যবহৃত হয় না।
-
প্রচুরক (Variance) হলো আদর্শ বিচ্যুতির স্কয়ার, যা ঝুঁকির আরেকটি সূচক হলেও আদর্শ বিচ্যুতি বেশি ব্যবহার হয়, কারণ এর একক (unit) রিটার্নের মতোই থাকে।
-
সম্ভাবনা বিন্যাস (Probability Distribution) ঝুঁকির ধরণ বা প্রকৃতি বোঝায়, কিন্তু ঝুঁকির পরিমাণ বা মাত্রা নির্ধারণ করতে পারে না।

0
Updated: 2 days ago