কনকারেন্ট কন্ট্রোল কী?
A
আগের থেকে কাজ নিয়ন্ত্রণ
B
কাজ চলাকালীন নিয়ন্ত্রণ
C
কাজের শেষে নিয়ন্ত্রণ
D
পরিস্থিতি অনুযায়ী
উত্তরের বিবরণ
Concurrent Control হলো এমন একটি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, যা কাজ চলাকালীন সময়ে বাস্তব সময়েই কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করে। এর মাধ্যমে ত্রুটি বা বিচ্যুতি ঘটার আগেই বা ঘটার সময়েই শনাক্ত করে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া যায়।
বৈশিষ্ট্য:
-
রিয়েল-টাইম পর্যবেক্ষণ
-
ত্রুটি প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা
-
উৎপাদন, পরিষেবা, বা অপারেশন চলাকালীন প্রয়োগযোগ্য
-
মান নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা নিশ্চয়তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ
➡ উদাহরণ:
একটি কল-কারখানায় উৎপাদন চলাকালীন যন্ত্রের তাপমাত্রা বা গতি পর্যবেক্ষণ করে নিয়ন্ত্রণ করা—এটি কনকারেন্ট কন্ট্রোলের উদাহরণ।
অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:
-
আগের থেকে কাজ নিয়ন্ত্রণ: ফিডফরওয়ার্ড কন্ট্রোল (Feedforward Control), যেখানে কাজ শুরুর আগে পরিকল্পনা ও পূর্বাভাসের ভিত্তিতে নিয়ন্ত্রণ করা হয়
-
কাজের শেষে নিয়ন্ত্রণ: ফিডব্যাক কন্ট্রোল (Feedback Control), যেখানে কাজ শেষ হওয়ার পর ফলাফল বিশ্লেষণ করে নিয়ন্ত্রণ করা হয়
-
পরিস্থিতি অনুযায়ী: Contingency Control, যা পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়

0
Updated: 3 days ago
লিডার মেম্বার এক্সচেঞ্জ তত্ত্বে -
Created: 3 days ago
A
শুধুমাত্র নেতার বৈশিষ্ট্যের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়
B
প্রত্যেক অনুসারীর সাথে নেতার সম্পর্ক বিবেচনা করে
C
প্রত্যেককে আলাদা করে গুরুত্ব আরোপ করা হয়
D
আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্ক উপেক্ষা করে
LMX Theory (Leader-Member Exchange তত্ত্ব) হলো একটি আন্তঃব্যক্তিক নেতৃত্ব তত্ত্ব, যা বলে যে নেতা ও অনুসারীর মধ্যে সম্পর্কের গুণমানই নেতৃত্বের কার্যকারিতা নির্ধারণ করে।
-
এই তত্ত্বে নেতারা সব অনুসারীর সঙ্গে সমানভাবে সম্পর্ক গড়ে তোলেন না; বরং সম্পর্কের গভীরতা ও বিশ্বাসের ভিত্তিতে দলভুক্ত (in-group) এবং বহির্ভুক্ত (out-group) অনুসারী তৈরি হয়।
-
মূল ধারণা:
-
In-group:
-
নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বাসভাজন, অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত
-
বেশি সুযোগ, উন্নয়ন ও সমর্থন পায়
-
-
Out-group:
-
সীমিত যোগাযোগ, কেবল আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব
-
কম সুযোগ ও সীমিত সম্পৃক্ততা
-
-
-
এই পার্থক্য প্রতিটি অনুসারীর সঙ্গে নেতার সম্পর্কের ভিত্তিতে তৈরি হয়।

0
Updated: 3 days ago
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স কি?
Created: 3 days ago
A
মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা
B
সিদ্ধান্ত গ্রহণে যুক্তি প্রয়োগ
C
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত দক্ষতা
D
নিজের ও অন্যের আবেগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স (EI) হলো একটি মানসিক দক্ষতা, যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি নিজের এবং অন্যের আবেগকে চিনতে, বুঝতে ও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হন, সম্পর্ক গড়ে তুলতে, নেতৃত্ব দিতে এবং দ্বন্দ্ব সমাধানে দক্ষতা দেখান। EI কর্মক্ষেত্র, নেতৃত্ব, এবং সামাজিক যোগাযোগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
নিজের আবেগ চিনতে, বুঝতে এবং নিয়ন্ত্রণ করতে পারা
-
অন্যের আবেগ অনুধাবন ও সহানুভূতির সঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানানো
-
সম্পর্ক গড়ে তোলা, নেতৃত্ব দেওয়া, এবং দ্বন্দ্ব সমাধানে দক্ষতা প্রদর্শন
Daniel Goleman অনুসারে EI-এর পাঁচটি মূল উপাদান:
-
Self-awareness – নিজের আবেগ ও আচরণ বোঝা
-
Self-regulation – আবেগ নিয়ন্ত্রণ ও মানসিক স্থিতিশীলতা
-
Motivation – অভ্যন্তরীণ প্রেরণা
-
Empathy – অন্যের অনুভূতি বোঝা
-
Social skills – সম্পর্ক গড়ে তোলা ও টিমওয়ার্ক
অন্যান্য অপশন বিশ্লেষণ:
-
মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা: EI-এর একটি ফল হতে পারে, কিন্তু EI-এর সংজ্ঞা নয়।
-
সিদ্ধান্ত গ্রহণে যুক্তি প্রয়োগ: এটি Rational Intelligence বা Cognitive Skill, EI নয়।
-
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত দক্ষতা: প্রযুক্তিগত বিষয়; EI-এর সঙ্গে সম্পর্ক নেই।

0
Updated: 3 days ago
নিচের কোনটি ফাইলিং এর উদ্দেশ্য নয়?
Created: 3 days ago
A
তথ্য সংরক্ষণ
B
যোগাযোগ
C
দ্রুত তথ্য খুজে পাওয়া
D
অফিসিয়াল কর্যক্রমে গতি আনা
ফাইলিং (Filing) হলো কোনো অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথি, কাগজপত্র বা রেকর্ডকে সুসংগঠিত ও পদ্ধতিগতভাবে সংরক্ষণ করার প্রক্রিয়া, যাতে ভবিষ্যতে প্রয়োজনমতো তা দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়।
-
ফাইলিং-এর মূল উদ্দেশ্য:
-
তথ্য সংরক্ষণ: গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কাগজপত্রকে সুরক্ষিতভাবে দীর্ঘদিন ধরে সংরক্ষণ করা।
-
দ্রুত তথ্য খুঁজে পাওয়া: সুসংগঠিত সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রয়োজনমতো রেকর্ড তাৎক্ষণিকভাবে খুঁজে বের করা সম্ভব।
-
অফিসিয়াল কার্যক্রমে গতি আনা: দ্রুত তথ্য পাওয়ার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া এবং দৈনন্দিন কাজগুলি দ্রুত ও কার্যকর হয়।
-

0
Updated: 3 days ago