A
১২.৪০%
B
১২.৮৯%
C
১৩.০২%
D
১৩.৩৫%
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের জাতীয় আয়ে বিভিন্ন খাতের অবদান (সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী)
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪ এর তথ্য অনুযায়ী দেশের জিডিপি বা মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে তিনটি প্রধান খাতের অবদান নিচের মতো—
কৃষি খাত
-
অবদান (BBS): ১১.৬২%
-
অবদান (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪): ১১.০২%
-
প্রবৃদ্ধির হার:
-
BBS অনুযায়ী: ১.৭৯%
-
অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী: ৩.২১%
-
-
কৃষিতে কর্মরত জনসংখ্যা: প্রায় ৪৫%
নোট: অনেক পুরনো প্রশ্নে এখনো ১৩.৩৫% অবদান উল্লেখ করা হয়, যা আপডেট নয়।
শিল্প খাত
-
অবদান (BBS): ৩৪.৮১%
-
অবদান (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪): ৩৭.৯৫%
-
প্রবৃদ্ধির হার:
-
BBS অনুযায়ী: ৪.৩৪%
-
অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী: ৬.৬৬%
-
-
শিল্পে কর্মরত জনসংখ্যা: প্রায় ১৭%
সেবা খাত
-
অবদান (BBS): ৫৩.৫৬%
-
অবদান (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪): ৫১.০৪%
-
প্রবৃদ্ধির হার:
-
BBS অনুযায়ী: ৪.৫১%
-
অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী: ৫.৮০%
-
-
সেবায় কর্মরত জনসংখ্যা: প্রায় ৩৮%
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
-
মাথাপিছু আয় (২০২৪-২৫ অর্থবছরে): ২,৮২০ মার্কিন ডলার
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS), বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪

0
Updated: 4 days ago
বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি)-এর জন্য অর্থনীতিকে মোট কতটি প্রধান খাতে বিভক্ত করা হয়?
Created: 4 days ago
A
০৫টি
B
১০টি
C
১৫টি
D
২০টি
বাংলাদেশের অর্থনীতির খাতসংখ্যা
বর্তমানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) অনুযায়ী দেশের অর্থনীতি মোট ১৯টি খাতে ভাগ করা হয়েছে।
তবে পুরনো ভিত্তি (২০০৫-০৬) অনুযায়ী, জিডিপি (GDP) হিসাব করতে ১৫টি প্রধান খাত ধরা হতো।
যেহেতু প্রশ্নটি পুরনো ভিত্তির উপর করা হয়েছে, তাই সঠিক উত্তর হবে: ১৫টি খাত।
জাতীয় আয় কিভাবে হিসাব করা হয়
-
বাংলাদেশে জাতীয় আয় নির্ধারণের কাজ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)।
-
তারা প্রতিবছর চলতি বাজার মূল্য ও স্থির মূল্যে জিনিসপত্র ও সেবার দাম হিসাব করে।
-
এই হিসাব করার জন্য তারা বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে থাকে।
-
GDP (মোট দেশজ উৎপাদন) ও GNI (মোট জাতীয় আয়) নির্ধারণে সাধারণত উৎপাদন পদ্ধতি ও ব্যয় পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
GDP নির্ধারণে বিবিএস যে ১৯টি খাত ব্যবহার করে:
১. কৃষি, বনজ ও মৎস্য (৪টি উপখাত)
২. খনিজ ও খনন (যেমন: গ্যাস, তেল) (২টি উপখাত)
৩. উৎপাদন/ম্যানুফ্যাকচারিং (৩টি উপখাত)
৪. বিদ্যুৎ, গ্যাস, বাষ্প ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ (২টি উপখাত)
৫. পানি সরবরাহ, পয়নিষ্কাশন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পুনর্ব্যবহার
৬. নির্মাণ
৭. পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্য, যানবাহন মেরামত
৮. পরিবহন ও সংরক্ষণ (৫টি উপখাত)
৯. আবাসন ও খাদ্য পরিবেশন
১০. তথ্য ও যোগাযোগ
১১. আর্থিক ও বীমা কার্যক্রম (৩টি উপখাত)
১২. রিয়েল এস্টেট কার্যক্রম
১৩. পেশাগত, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত কার্যক্রম
১৪. প্রশাসনিক ও সহায়ক সেবা
১৫. জনপ্রশাসন ও প্রতিরক্ষা
১৬. শিক্ষা
১৭. স্বাস্থ্য ও সামাজিক সেবা
১৮. শিল্পকলা ও বিনোদন
১৯. অন্যান্য সেবা কার্যক্রম
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)

0
Updated: 4 days ago