কার সময়ে ইংরেজী সাহিত্যের বিকাশ হয়েছিলো-
A
অষ্টম হেনরী
B
ষষ্ঠ এউওয়ার্ড
C
রাণী মেরী
D
রাণী এলিজাবেথ
উত্তরের বিবরণ
ইংরেজি সাহিত্যের বিকাশের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছেছিল রানী এলিজাবেথের শাসনামলে। এই সময়টি সাহিত্য, ভাষা ও সংস্কৃতির উন্নতির এক অসাধারণ যুগ হিসেবে বিবেচিত।
-
Elizabethan Age (1558–1603)-কে বলা হয় “The Golden Age of English Literature”।
-
এই যুগে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য তাদের পূর্ণ বিকাশ লাভ করে।
-
নাটক, কবিতা ও গদ্যের ক্ষেত্রে অসাধারণ অগ্রগতি দেখা যায়।
-
এই সময়ের প্রধান সাহিত্যিকরা ছিলেন William Shakespeare, Christopher Marlowe, Edmund Spenser, এবং Ben Jonson।

0
Updated: 22 hours ago
১৯১০ সালে ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী ছিল-
Created: 14 hours ago
A
আগ্রা
B
দিল্লী
C
ফতেপুর সিক্রি
D
কলকাতা
কলকাতা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ নগরী হিসেবে বিশেষ ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে। এটি একসময় উপমহাদেশের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল।
-
কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী, সবচেয়ে বড় শহর এবং প্রধান বন্দর।
-
এটি ১৯১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী হিসেবে পরিচিত ছিল।
-
রাজধানী স্থানান্তরের পর, কলকাতা অবিভক্ত বাংলা প্রদেশের রাজধানী হিসেবে অব্যাহত থাকে।
-
এ তথ্যটি নেওয়া হয়েছে “বাংলাদেশের ইতিহাস ১৯০৫–১৯৭১” - ড. আবু মোঃ দেলোয়ার হোসেন গ্রন্থ থেকে।

0
Updated: 14 hours ago
ট্যাভারনিয়ে কোন দেশের পর্যটক ছিলেন?
Created: 14 hours ago
A
ইংল্যান্ড
B
ফ্রান্স
C
পর্তুগাল
D
স্পেন
সতেরো শতকের বিখ্যাত ফরাসি পর্যটক জে.বি টেভার্নিয়ার (১৬০৫–১৬৮৯) ইউরোপ থেকে ভারত ও বাংলাসহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল ভ্রমণ করেছিলেন। তাঁর লেখা ভ্রমণবৃত্তান্তে সে সময়কার ভারতের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থার বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে।
-
জন্ম: ১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে ফ্রান্সের প্যারিসে।
-
পরিবার: তাঁর বাবা গ্যাব্রিয়েল টেভার্নিয়ার ছিলেন একজন বণিক ও ভূগোলবিদ, যাঁর কাছ থেকেই তিনি ভূগোলচর্চা ও বিদেশ ভ্রমণের অনুপ্রেরণা পান।
-
ভারত ভ্রমণ: সতেরো শতকের ষাটের দশকে তিনি ভারত ভ্রমণ করেন এবং বাংলার রাজধানী ঢাকা সম্পর্কে মূল্যবান বর্ণনা দেন।
-
ভ্রমণবৃত্তান্ত: তাঁর ভ্রমণের বিবরণ “Travels in India” শিরোনামে ১৬৮৯ খ্রিস্টাব্দে লন্ডন থেকে প্রকাশিত হয়।
-
বাংলা ভ্রমণ: তিনি দুবার ঢাকা সফর করেন—প্রথমবার ১৬৪০ সালে এবং দ্বিতীয়বার ১৬৬৬ সালের জানুয়ারিতে।
-
তাঁর বর্ণনায় তৎকালীন ঢাকার ঐশ্বর্য, বাণিজ্যিক গুরুত্ব ও নগরজীবনের নানা দিক বিশদভাবে ফুটে উঠেছে।

0
Updated: 14 hours ago
সামরিক বিভাগে দুর্নীতি দূর করার জন্য 'হলিয়া' ও 'দাগ' নামে দুটি ব্যবস্থার প্রচলন করেন কোন্ সুলতান?
Created: 14 hours ago
A
পিয়াস উদ্দীন বলবন
B
জালাল উদ্দীন ফিরোজ খলজী
C
আলাউদ্দিন খলজী
D
মুহম্মদ বিন তুঘলক
আলাউদ্দিন খলজী সৈন্যবাহিনীতে শৃঙ্খলা ও সততা বজায় রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করেন। তাঁর সময় সৈন্যদের অনুপস্থিতি ও নিম্নমানের ঘোড়া ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছিল, যা তিনি কঠোরভাবে দমন করেন।
এই সংস্কারের মূল দিকগুলো ছিল—
-
হুলিয়া প্রথা: প্রতিটি সৈন্যের দৈহিক বৈশিষ্ট্য ও পরিচয় সরকারিভাবে নথিভুক্ত করা হয়, যাতে অন্য কেউ তার স্থলাভিষিক্ত হতে না পারে।
-
দাগ প্রথা: সৈন্যদের ব্যবহৃত ঘোড়ার শরীরে লোহা পুড়িয়ে বিশেষ চিহ্ন (দাগ) দেওয়া হতো, যাতে যুদ্ধের সময় নিম্নমানের বা ভিন্ন ঘোড়া বদলে ব্যবহার করা না যায়।
-
এই ব্যবস্থা দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সৈন্যবাহিনীর দক্ষতা ও বিশ্বস্ততা নিশ্চিত করে।

0
Updated: 14 hours ago