নবায়নযোগ্য শক্তি উৎসের একটি উদাহরণ হলো-
A
পারমাণবিক জ্বালানি
B
পীট কয়লা
C
ফুয়েল সেল
D
সূর্য
উত্তরের বিবরণ
- 'সূর্য তথা সৌর শক্তি' একটি নবায়নযোগ্য শক্তি এবং বাকিগুলো অনবায়নযোগ্য শক্তি।
শক্তির উৎস:
- শক্তির উৎস প্রধানত দুই প্রকার।
যথা -
১। নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস:
- নবায়নযোগ্য শক্তিকে বারবার ব্যবহার করা যায়।
- নবায়নযোগ্য শক্তি পরিবেশ বান্ধব এবং এই শক্তিকে গ্রীন শক্তিও বলা হয়।
- নবায়নযোগ্য শক্তির উদাহরণ হচ্ছে-
• সৌর শক্তি,
• জলবিদ্যুৎ,
• বায়ু বিদ্যুৎ,
• বায়োগ্যাস,
• ভূ-তাপীয় শক্তি ইত্যাদি।
২। অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস:
- অনবায়নযোগ্য শক্তিকে পুনরায় ব্যবহার করা যায় না।
- প্রকৃতিতে অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস সীমিত।
- অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎপাদনের খরচ বেশি এবং এটি অনেক ক্ষেত্রে পরিবেশ বান্ধব নয়।
- অনবায়নযোগ্য শক্তির উদাহরণ হচ্ছে-
• কয়লা,
• খনিজ তেল,
• প্রাকৃতিক গ্যাস,
• নিউক্লিয় শক্তি বা পারমাণবিক শক্তি ইত্যাদি।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 5 months ago
দূরের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র হতে বিদ্যুৎ নিয়ে আসতে হলে হাইভোল্টেজ ব্যবহার করার কারণ -
Created: 5 months ago
A
এতে বিদ্যুতের অপচয় কম হয়
B
এতে কমে গিয়েও প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ বজায় থাকে
C
অধিক বিদ্যুৎ প্রবাহ পাওয়া যায়
D
প্রয়োজনমতো ভোল্টেজ কমিয়ে ব্যবহার করা যায়
- বৈদ্যুতিক তারের রোধ থাকে, যার ফলে বিদ্যুৎ প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে বিদ্যুৎ সবটুকু না গিয়ে কিছু অংশ অপচয় হয়।
- ফলে দুরত্ব যত বেশি হয় রোধ তত বেশি হয়।
- ফলে বিদ্যুতের অপচয় কমানোর জন্য দূরের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র হতে বিদ্যুৎ নিয়ে আসতে হলে হাইভোল্টেজ ব্যবহার করা হয়।
উৎস: পদার্থ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 5 months ago
গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুৎ ব্যবহারের উপযোগী করতে কী ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
জেনারেটর
B
স্টেপ আপ ট্রান্সফর্মার
C
সার্কিট ব্রেকার
D
স্টেপ ডাউন ট্রান্সফর্মার
তড়িতের সিস্টেম লস
-
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী পাওয়ার প্লান্টগুলো থেকে বিদ্যুৎকে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হয়।
-
বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য প্রথমে সাব-স্টেশনে পাঠানো হয়।
-
এরপর সাব-স্টেশন থেকে বিতরণ ব্যবস্থা ব্যবহার করে বিদ্যুৎ গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছে।
-
বিদ্যুৎ শক্তি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠানোর জন্য যে পরিবাহী তার ব্যবহার করা হয়, তার কিছু পরিমাণ রোধ (Resistance, R) থাকে।
-
কোনো রোধের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ (I) গেলে, সবসময় I²R তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়। এ কারণে বিদ্যুৎ শক্তির কিছু অংশ ক্ষয় বা লস হয়।
-
নির্দিষ্ট বিদ্যুৎ শক্তির জন্য উচ্চ ভোল্টেজে সরবরাহ করলে রোধজনিত তাপ লস কম হয়।
-
এজন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদিত শক্তিকে স্টেপ-আপ ট্রান্সফর্মার দিয়ে উচ্চ ভোল্টেজে রূপান্তর করা হয়।
-
গ্রাহকদের ব্যবহারের জন্য বিদ্যুৎকে স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার ব্যবহার করে নিরাপদ ও ব্যবহারযোগ্য ভোল্টেজে নামানো হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বিদ্যুৎ বিল নিচের কোন এককে হিসাব করা হয়?
Created: 1 month ago
A
কিলােওয়াট-ঘণ্টা
B
ওয়াট-ঘণ্টা
C
ওয়াট-কেলভিন
D
ওয়াট
ওয়াট-ঘণ্টা হলো শক্তির একটি একক, যা নির্দেশ করে যে এক ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কোনো তড়িৎ যন্ত্র এক ঘণ্টা ধরে কাজ করলে কত পরিমাণ তড়িৎ শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, যেমন বাতি জ্বলে আলোক শক্তি উৎপন্ন হওয়া বা পাখা ঘুরে যান্ত্রিক শক্তি প্রাপ্তি।
-
১ ওয়াট-ঘণ্টা = ১ ওয়াট × ১ ঘণ্টা
-
শক্তি পরিমাপের জন্য প্রায়শই কিলোওয়াট-ঘণ্টাও ব্যবহার করা হয়।
-
১ কিলোওয়াট-ঘণ্টা = ১০০০ ওয়াট × ৩৬০০ সেকেন্ড = ৩,৬,০০,০০০ ওয়াট-সেকেন্ড = ৩,৬,০০,০০০ জুল ≈ ৩.৬ মেগা জুল
-
-
আন্তর্জাতিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ কিলোওয়াট-ঘণ্টা এককে পরিমাপ করা হয়।
-
এটি বোঝায় ১ কিলোওয়াট শক্তি ১ ঘণ্টা ধরে ব্যবহৃত হলে মোট শক্তি খরচ।
-
এই একককে বোর্ড অব ট্রেড (BOT) ইউনিট বা সংক্ষেপে ইউনিট বলা হয়।
-
বিদ্যুৎ বিল হিসাব করার জন্য কিলোওয়াট-ঘণ্টা ব্যবহার করা হয়।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago