'On the Improvement of the Understanding and Ethics' কার লিখা?
A
ডেকার্ট
B
স্পিনোজা
C
লক
D
হিউম
উত্তরের বিবরণ
'On the Improvement of the Understanding and Ethics' : This is an unfinished work of philosophy by the seventeenth-century philosopher Baruch Spinoza, published posthumously in 1677.

0
Updated: 12 hours ago
দর্শনকে কোন অর্থে বিজ্ঞান বলা যায়?
Created: 1 day ago
A
বিচারমূলক এবং তথ্যনুসন্ধানের জন্য
B
বিচারমূলক ও বিশ্লেষণমূলক পদ্ধতির জন্য
C
বিচারমূলক এবং পদ্ধতিগত অনুসন্ধানের জন্য
D
বিশ্লেষণমূলক ও সংশ্লেষণাত্মক পদ্ধতির জন্য
মূলত দর্শন ও বিজ্ঞান উভয়ই সত্যের অনুসন্ধানে নিয়োজিত দুটি জ্ঞানশাখা। এদের লক্ষ্য হলো যুক্তি, পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে বাস্তবতার প্রকৃত রূপ অনুধাবন করা। উভয় ক্ষেত্রেই সত্যে উপনীত হতে বিচারমূলক চিন্তা, পদ্ধতিগত অনুসন্ধান এবং প্রমাণনির্ভর বিশ্লেষণ ব্যবহৃত হয়। দর্শন যেখানে চিন্তার যুক্তি ও ধারণার ভিত্তি পরীক্ষা করে, সেখানে বিজ্ঞান পরীক্ষণ ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বাস্তব সত্য যাচাই করে। তাই বলা যায়, উভয়ের উদ্দেশ্য এক — যুক্তিনিষ্ঠ অনুসন্ধানের মাধ্যমে সত্যে পৌঁছানো।

0
Updated: 1 day ago
মন ও শরীরের সম্পর্কের তত্ত্বটি তুলে ধরেছেন-
Created: 1 day ago
A
জন লক
B
বার্ট্রান্ড রাসেল
C
রেনে ডেকার্ট
D
ডারউইন
রেনে ডেকার্ট মন ও শরীরকে দুটি স্বতন্ত্র ও পৃথক সত্তা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। তাঁর মতে, মন (চেতনা বা আত্মা) হলো চিন্তাশীল, অদৃশ্য ও অবস্তুমূলক সত্তা, আর শরীর হলো ভৌত জগতে অবস্থিত একটি বস্তুমূলক ও প্রসারিত সত্তা। এই দুই সত্তা প্রকৃতিগতভাবে ভিন্ন হলেও, মানুষের অস্তিত্বে এরা একে অপরের সঙ্গে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সম্পন্ন করে।
এই পারস্পরিক প্রভাব সম্পর্কিত ব্যাখ্যাকেই ডেকার্ট ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াবাদ তত্ত্ব (Interactionism) নামে উপস্থাপন করেন। তাঁর মতে, মন শরীরের উপর প্রভাব ফেলে— যেমন চিন্তা বা ইচ্ছা শরীরের ক্রিয়াকে উদ্দীপিত করে; আবার শরীরের পরিবর্তনও মনের অনুভূতি বা চিন্তায় প্রভাব ফেলে। এভাবেই রেনে ডেকার্ট মন-শরীর সম্পর্কের একটি যুক্তিনির্ভর দার্শনিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন।

0
Updated: 1 day ago
জ্ঞানতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভাববাদের বিপরীত মতবাদ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
জড়বাদ
B
বাস্তুবাদ
C
দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ
D
বাস্তববাদ
জ্ঞানতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে, ভাববাদ (Idealism)-এর বিপরীত মতবাদ হলো বাস্তববাদ (Realism)। ভাববাদ যেখানে মনে করে জ্ঞানের উৎস ও ভিত্তি হলো মন বা চেতনা, সেখানে বাস্তববাদ মনে করে জ্ঞেয় বস্তুর অস্তিত্ব মনের ওপর নির্ভরশীল নয়।
বাস্তববাদের মতে, জগতের বস্তুসমূহের একটি মন-নিরপেক্ষ বাস্তব অস্তিত্ব রয়েছে— অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি তা অনুভব করুক বা না-করুক, বস্তুটি তবুও বিদ্যমান থাকে। এই মতবাদে সত্য ও জ্ঞান নির্ধারণে বস্তুনিষ্ঠ বাস্তবতাকেই মুখ্য ধরা হয়। তাই বাস্তববাদ ভাববাদের মতো মনকেন্দ্রিক নয়; বরং এটি বস্তুকেন্দ্রিক ও অভিজ্ঞতাভিত্তিক এক দার্শনিক অবস্থান।

0
Updated: 1 day ago