টোটেশ কত প্রকার?
A
দুই
B
তিন
C
চার
D
পাঁচ
উত্তরের বিবরণ
টোটেম (Totem) হলো একটি বিশ্বাসব্যবস্থা, যেখানে মানুষের সঙ্গে কোনো পশু, উদ্ভিদ বা প্রাকৃতিক সত্তার আত্মিক বা রহস্যময় সম্পর্ক কল্পনা করা হয়। টোটেম সাধারণত একটি গোষ্ঠী, লিঙ্গ বা ব্যক্তির প্রতীক হিসেবে কাজ করে এবং তার পরিচয় ও আত্মপরিচয়ের অংশ হয়ে ওঠে।
টোটেম প্রধানত ৩ প্রকার:
-
গোত্র বা বংশগত টোটেম (Clan or Lineage Totem): পুরো গোষ্ঠীর প্রতীক, যা তাদের ঐক্য ও আত্মপরিচয় বোঝায়।
-
লিঙ্গভিত্তিক টোটেম (Sex Totem): নারী বা পুরুষ সদস্যদের পৃথক প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
ব্যক্তিগত টোটেম (Individual Totem): কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত রক্ষক বা আত্মিক সঙ্গী রূপে কল্পিত হয়।
টোটেম পোল বা টোটেম খুঁটি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যেমন: স্মৃতিস্তম্ভ, কবরচিহ্ন, গৃহস্তম্ভ বা প্রবেশদ্বার খুঁটি ইত্যাদি।

0
Updated: 13 hours ago
অন্তর্নিহিত মূল্য হলো-
Created: 22 hours ago
A
যা বহ্যিক মূল্যে মূল্যবান
B
নিজ গুণে মূল্যবান
C
বাজারের মূল্যে মূল্যবান
D
প্রতিবেশির মূল্যে মূল্যবান
যার মূল্য অন্য কোনো কিছুর ওপর নির্ভর করে না এবং যা নিজ গুণেই মূল্যবান, তাকে বলা হয় স্বতঃমূল্য বা অন্তর্নিহিত মূল্য। এই ধরনের মূল্য নিজস্ব বৈশিষ্ট্যের কারণেই শ্রদ্ধার যোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হয়।

0
Updated: 22 hours ago
মজুদদারি কোন্ মৌলিক নৈতিক নীতির লঙ্ঘন?
Created: 11 hours ago
A
ন্যায়পরায়ণতা ও সমতা
B
সহানুভূতি
C
পরিশ্রম
D
সততা
মজুদদারি (Hoarding) হলো এমন এক অনৈতিক অর্থনৈতিক প্রথা, যেখানে মুনাফার লোভে বা বাজার নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ইচ্ছাকৃতভাবে জমিয়ে রাখা হয়। এর ফলে কৃত্রিমভাবে পণ্যের সংকট সৃষ্টি হয় এবং সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়।
মূল বিষয়সমূহ—
-
মজুদদারি সমাজে কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি ঘটায়।
-
এটি মানুষের প্রতি শোষণমূলক আচরণ হিসেবে বিবেচিত।
-
এর মাধ্যমে খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সুষম বণ্টন ব্যাহত হয়।
-
এই কাজ মানবিক নীতি, ন্যায়পরায়ণতা, সমতা ও কল্যাণমূলক ভাবনার পরিপন্থী।
-
ফলে মজুদদারি নৈতিক ও সামাজিক উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই অগ্রহণযোগ্য ও অন্যায়।

0
Updated: 11 hours ago
ভিয়েনা সার্কেল কোন দার্শনিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিল?
Created: 23 hours ago
A
বিশ্লেষণী দর্শন
B
অস্তিত্ববাদ
C
যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদ
D
নব্য ভাববাদ
ভিয়েনা চক্র (Vienna Circle) ছিল একটি দার্শনিক আন্দোলনের ফল, যা ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ থেকে বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত গড়ে ওঠে। এখান থেকেই যৌক্তিক প্রত্যক্ষবাদ (Logical Positivism) এর উদ্ভব ঘটে। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল—
১. দার্শনিক চিন্তাকে বিজ্ঞানের দৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করা।
২. অধিবিদ্যার অসারতা ও অপ্রমাণযোগ্যতা প্রতিপন্ন করা।

0
Updated: 23 hours ago