আইএলও-র সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
A
লন্ডন
B
জেনেভা
C
নিউইয়র্ক
D
দিল্লী
উত্তরের বিবরণ
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO)
-
ILO-এর পূর্ণরূপ হলো International Labour Organization (আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা)।
-
এটি ১৯১৯ সালে ভার্সাই চুক্তির মাধ্যমে গঠিত হয়।
-
১৯৪৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর, ILO জাতিসংঘের প্রথম বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
-
এর সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে।
-
বর্তমানে ILO-এর মোট সদস্য দেশের সংখ্যা ১৮৭টি।
-
সংস্থার বর্তমান মহাপরিচালকের নাম গিলবার্ট হোংবো।
-
১৯৬৯ সালে, ILO নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জন করে।
🔹 বাংলাদেশ ILO-এর সদস্যপদ পায় ১৯৭২ সালের ২২ জুন।
🔹 ২০২৪ সালের জুন মাসে, ১১২তম আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলন জেনেভায় অনুষ্ঠিত হয়।
🔹 বাংলাদেশ তিন বছরের জন্য ILO-এর পরিচালনা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে।
তথ্যসূত্র: ILO অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১ এর প্রধান উদ্দেশ্য কী
Created: 4 weeks ago
A
কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা
B
যুদ্ধবিরতি চুক্তি গঠন
C
সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি
D
বাণিজ্য চুক্তি প্রতিষ্ঠা
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
ILO-International Labour Organisation
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিভাষা
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১
-
চুক্তির নাম: Vienna Convention on Diplomatic Relations
-
উদ্দেশ্য: স্বাগতিক দেশকে কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা প্রদান।
-
গৃহীত হয়: ১৮ এপ্রিল ১৯৬১
-
কার্যকর হয়: ২৪ এপ্রিল ১৯৬৪
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
ধারা: ভিয়েনা কনভেনশনে মোট ৫৩টি ধারা রয়েছে।
-
চুক্তি লঙ্ঘন: কোনো দেশ যদি এই ধারার বিরুদ্ধে কাজ করে, তবে সেটিকে ‘চুক্তির বরখেলাপ’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
-
সাক্ষর: ১৯৬৫ সালে ভারত, এবং ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ এই চুক্তিতে সই করে।
মূল উদ্দেশ্য:
-
রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও পরিচালনার নিয়ম নির্ধারণ করা।
-
কূটনীতিকদের অধিকার ও দায়িত্ব স্পষ্ট করা।
-
কূটনৈতিক মিশন এবং কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
উৎস: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট

0
Updated: 4 weeks ago