পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু কোনটি?
A
স্বর্ণ
B
হীরা
C
সিলভার
D
প্লাটিনাম
উত্তরের বিবরণ
প্লাটিনাম স্বর্ণের তুলনায় কম উৎপাদিত হয় বার্ষিক মাত্র ~১৯০ টন), ফলে এর বাজারমূল্য বেশি। এটি রাসায়নিকভাবে স্থিতিশীল, ১৭৭০°C গলনাঙ্কবিশিষ্ট এবং প্রধানত গাড়ির ক্যাটালাইটিক কনভার্টার, চিকিৎসা যন্ত্র ও ইলেকট্রনিকস তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 1 day ago
The Heisenberg Uncertainty Principle is most closely related to which concept?
Created: 6 days ago
A
Gravity
B
Quantum indeterminacy
C
Classical mechanics
D
Determinism
হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি কোয়ান্টাম অনির্ধারকতার ধারণার সঙ্গে সম্পর্কিত। এই নীতি অনুযায়ী, কোনো কণার অবস্থান ও ভরবেগ একই সঙ্গে সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। যত বেশি নির্ভুলভাবে অবস্থান মাপা হয়, তত কম নির্ভুলভাবে ভরবেগ জানা যায়, এবং বিপরীতটিও সত্য। এটি প্রমাণ করে যে কোয়ান্টাম স্তরে কণার আচরণ নির্দিষ্ট নয়, বরং সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে ঘটে। ফলে মহাবিশ্বের ক্ষুদ্রতম জগতে ঘটনাগুলো পূর্বনির্ধারিত না হয়ে সম্ভাবনামূলকভাবে ঘটে। এই কারণে অনিশ্চয়তা নীতি ধ্রুপদী পদার্থবিজ্ঞানের তুলনায় কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের ভিত্তির সঙ্গে বেশি সম্পর্কিত।
হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ভার্নার হাইজেনবার্গ 1927 সালে এই নীতি প্রবর্তন করেন।
-
কোনো কণার অবস্থান (position) এবং বেগ/ভরবেগ (velocity/momentum) একসাথে সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা অসম্ভব। প্রকৃতিতে “একই সাথে সঠিক অবস্থান ও সঠিক ভরবেগ” ধারণার কোনো বাস্তব অর্থ নেই।
-
পরমাণু বা পরমাণু কণার (যেমন: ইলেকট্রন) ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ইলেকট্রনের বেগ নির্ণয় করতে গেলে অবস্থান পরিবর্তিত হয়, আর অবস্থান মাপতে গেলে বেগের তথ্য অনিশ্চিত হয়।
-
অনিশ্চয়তা নীতির ধারণা থেকেই তৈরি হয়েছে কণা ত্বরক বা পার্টিকল অ্যাকসিলারেটর যন্ত্র, যেমন সুইজারল্যান্ডের লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার।
গাণিতিক রূপ:
Δx ⋅ Δp ≥ h / 4π
এখানে,
-
Δx = অবস্থান নির্ণয়ের অনিশ্চয়তা
-
Δp = ভরবেগ নির্ণয়ের অনিশ্চয়তা
-
h = প্ল্যাঙ্ক ধ্রুবক

0
Updated: 6 days ago
Newton’s First Law of Motion is also known as:
Created: 6 days ago
A
Law of Action-Reaction
B
Law of Gravitation
C
Law of Acceleration
D
Law of Inertia
নিউটনের প্রথম গতি সূত্রকে জড়তার সূত্র (Law of Inertia) বলা হয়। এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তুতে বাহ্যিক বল প্রয়োগ না হলে, যদি বস্তু স্থির অবস্থায় থাকে, তা চিরকাল স্থির থাকবে, এবং যদি গতিশীল অবস্থায় থাকে, তা একই বেগ ও একই দিক নিয়ে চলতে থাকবে। অর্থাৎ, কোনো বস্তুর গতির পরিবর্তন ঘটাতে হলে অবশ্যই বাহ্যিক বল প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, একটি বল মাটিতে গড়াতে থাকলে ঘর্ষণ ও বায়ুরোধ না থাকলে সেটি অনন্তকাল গড়াতে পারত, কিন্তু ঘর্ষণ বলের কারণে তা থেমে যায়। সুতরাং, নিউটনের প্রথম সূত্র আমাদের জড়তা ও বাহ্যিক বলের সম্পর্ক বোঝায়। সঠিক উত্তর: ঘ) Law of Inertia।
নিউটনের গতি বিষয়ক প্রথম সূত্র সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
সূত্রটি বলে: “বাহ্যিক বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল পথে চলতে থাকবে।”
-
অর্থাৎ বাইরে থেকে বল ক্রিয়া না করলে:
-
স্থির বস্তু স্থির থাকবে, এবং
-
গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে চলবে।
-
-
এই সূত্র বস্তুর জড়তার ধর্ম এবং বলের সংজ্ঞা বোঝায়।
-
স্থির বস্তু সর্বদাই স্থির থাকতে চায় এবং গতিশীল বস্তু সর্বদাই গতিশীল থাকতে চায়; এ প্রবণতাকেই বলা হয় জড়তা।
-
সূত্রটির আরেকটি ব্যাখ্যা: কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ না হলে তার গতির পরিবর্তন বা স্থিতি পরিবর্তন হবে না, অর্থাৎ ত্বরণ শূন্য।
অন্য সূত্রসমূহ:
-
নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র হলো বল সূত্র।
-
নিউটনের তৃতীয় সূত্র হলো বল ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কিত সূত্র।

0
Updated: 6 days ago
Which disease is bacterial in nature?
Created: 6 days ago
A
Malaria
B
Ringworm
C
Anthrax
D
AIDS
Anthrax হলো একটি ব্যাকটেরিয়ার কারণে সৃষ্ট রোগ। এটি সংক্রামক এবং প্রাণী ও মানুষ উভয়কেই প্রভাবিত করে। রোগটি Bacillus anthracis ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায়। Anthrax প্রধানত পশুর চামড়া, পশুর মাংস বা সংক্রমিত পরিবেশ থেকে মানুষকে সংক্রমিত করে। অন্যদিকে, Malaria হলো পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট রোগ, Ringworm হলো ছত্রাকজনিত রোগ, এবং AIDS হলো ভাইরাসজনিত রোগ। তাই প্রদত্ত চারটির মধ্যে শুধুমাত্র Anthrax ব্যাকটেরিয়ার কারণে সৃষ্ট। দ্রুত শনাক্ত ও চিকিৎসা না করলে এটি গুরুতর সমস্যা তৈরি করতে পারে।
ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ সম্পর্কিত তথ্য:
-
ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত রোগকে ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ বলা হয়।
-
উল্লেখযোগ্য ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ: যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া, হুপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, মেনিনজাইটিস, কলেরা, গনোরিয়া, সিফিলিস, টাইফয়েড, আমাশয়, প্লেগ, কুষ্ঠ ইত্যাদি।
ভাইরাসজনিত রোগ সম্পর্কিত তথ্য:
-
ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত রোগকে ভাইরাসজনিত রোগ বলা হয়।
-
উল্লেখযোগ্য ভাইরাসজনিত রোগ: জন্ডিস, কোভিড-১৯, হার্পিস, দাদ, গুটি বসন্ত, জল বসন্ত, হাম, মাম্পস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, বার্ড ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু ইত্যাদি।

0
Updated: 6 days ago