১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদত্ত ভাষণটি ইউনেস্কো কোন তারিখে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে?
A
৩০শে অক্টোবর, ২০১৭ সাল
B
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সাল
C
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সাল
D
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সাল
উত্তরের বিবরণ
৩০ অক্টোবর ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা কমিটি বঙ্গবন্ধুর রেসকোর্স মাঠের (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে "ওয়ার্ল্ড ডকুমেন্টারি হেরিটেজের" অংশ হিসেবে "মেমোরি অফ দা ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারের” অন্তর্ভুক্ত করে। ইউনেস্কো কর্তৃক ঘোষিত (১৯৯৭-২০১৭) পর্যন্ত ৪২৭টি প্রামাণ্য দলিল ও ঐতিহ্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ একমাত্র এবং প্রথম অলিখিত ভাষণ।

0
Updated: 1 day ago
ইউনেস্কো কর্তৃক বাংলাদেশ অধিকৃত ‘সুন্দরবন' বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষিত হয় -
Created: 1 month ago
A
১৯৮৫ সালে
B
১৯৮৭ সালে
C
১৯৯৫ সালে
D
১৯৯৭ সালে
সুন্দরবন
-
প্রকৃতি ও অবস্থান:
-
পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বনভূমি।
-
দিনে দু’বার জোয়ার-ভাটার কারণে লোনা পানি দ্বারা বিধৌত হওয়ায় একে ম্যানগ্রোভ বন বলা হয়।
-
মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গকিমি; এর মধ্যে বাংলাদেশের অংশ প্রায় ৬,০১৭ বর্গকিমি।
-
অন্য নাম: বাদাবন।
-
-
সংলগ্ন জেলা: খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা।
-
বৃক্ষ ও উদ্ভিদজগৎ:
-
প্রধান বৃক্ষ: সুন্দরী (যার নাম থেকেই সুন্দরবনের নামকরণ)।
-
অন্যান্য গাছ: গরান, গেওয়া, কেওড়া, ধুন্দল, গোলপাতা ইত্যাদি।
-
-
জীবজগৎ:
-
বন্যপ্রাণী: রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রা হরিণ, বানর প্রভৃতি।
-
-
ঐতিহাসিক ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:
-
১৮৭৮ সালে পুরো সুন্দরবনকে সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
-
৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে ৭৯৮তম 'World Heritage site' বা বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
-
উল্লেখ্য, ১৯৮৭ সালে ভারত সংলগ্ন সুন্দরবন অংশকেও ইউনেস্কো 'World Heritage site' হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
-
উৎস:
i) বনবিভাগ ওয়েবসাইট
ii) বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
ইউনেস্কো কবে সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে?
Created: 5 months ago
A
১৯৯৬ সাল
B
১৯৯৭ সাল
C
১৯৯৮ সাল
D
১৯৯৯ সাল
৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭ ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে ঘোষণা করে । সুন্দরবন বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ । মোট আয়তন ১০০০০ বর্গ কি. মিটার এর ৬২% বাংলাদেশে অবস্থিত।

0
Updated: 5 months ago
সোমপুর মহাবিহার কত সালে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৮২ সালে
B
১৯৮৫ সালে
C
১৯৮৭ সালে
D
১৯৮৯ সালে
সোমপুর মহাবিহার (পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার)
-
এটি বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার, যা বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলায় অবস্থিত।
-
পালবংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল অষ্টম শতকের শেষের দিকে এটি নির্মাণ শুরু করেছিলেন।
স্থাপত্য ও ব্যবহার
-
মূল ভবনে ১৭৭টি কক্ষ ছিল, যেখানে প্রায় ৮০০ ভিক্ষু বসবাস করতে পারতেন।
-
এখানে ১২৫ নং কক্ষে মাটির পাত্রে খলিফা হারুন-অর-রশিদের আমলের রৌপ্য মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়।
প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধান
-
১৮০৭ ও ১৮১২ খ্রি.: বুকানন হ্যামিল্টন প্রথম প্রত্নস্থলটি পরিদর্শন করেন।
-
পরবর্তীতে ওয়েস্টম্যাকট পাহাড়পুর ঘুরে দেখেন।
-
১৮৭৯ খ্রি.: স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এ স্থান পরিদর্শন করে ২২ ফুট বর্গাকার একটি ইমারত আবিষ্কার করেন।
-
১৯১৯ খ্রি.: প্রত্নস্থলটি ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের আওতায় সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করা হয় (১৯০৯ সালের পুরাকীর্তি আইন অনুযায়ী)।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
-
১৯৮৫ খ্রি.: ইউনেস্কো সোমপুর মহাবিহারকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করে।

0
Updated: 1 month ago