[তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন।] বাংলাদেশে কয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে?
A
১৪ টি
B
২৪ টি
C
৩৪ টি
D
৫০ টি (ব্যাখ্যা দেখুন)
উত্তরের বিবরণ
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
বাংলাদেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বর্তমানে ৫৭টি। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সরকার কর্তৃক অর্থায়িত ও পরিচালিত হয় এবং উচ্চশিক্ষার জন্য প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে।
এগুলোর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯টি, খুলনা বিভাগে ৭টি, রাজশাহী বিভাগে ৬টি, ময়মনসিংহ, রংপুর ও সিলেট বিভাগে ৪টি করে এবং বরিশাল বিভাগে ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ।
0
Updated: 3 months ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ‘রাজনৈতিক দল থেকে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়ার বিধানটি বর্ণিত আছে?
Created: 1 month ago
A
৬৬ নং
B
৬৭ নং
C
৭০ নং
D
৭১ নং
বাংলাদেশ সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি যদি কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসেবে সাংসদ নির্বাচিত হন, তবে সংসদে সেই দলের বিপক্ষে ভোট প্রদান বা দল থেকে পদত্যাগ করলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। সংসদে নিজ দলের বিপক্ষে ভোট প্রদান বা দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলাকে ফ্লোর ক্রসিং বলা হয়।
-
৭০ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী:
-
সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হলে যদি তিনি উক্ত দল থেকে পদত্যাগ করেন, অথবা
-
সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোট দেন,
-
তাহলে তাঁর সংসদে আসন শূন্য হবে।
-
-
তবে এই কারণে তিনি পরবর্তী কোনো নির্বাচনে সংসদ-সদস্য হবার অযোগ্য হবেন না।
অন্য সংবিধানিক প্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ:
-
৬৬ নং অনুচ্ছেদ: সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা।
-
৬৭ নং অনুচ্ছেদ: সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া।
-
৭১ নং অনুচ্ছেদ: দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে কয়টি উপজাতীয় প্রতিষ্ঠান আছে?
Created: 2 months ago
A
৮ টি
B
৫ টি
C
৪ টি
D
৩ টি
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হলো।]
বাংলাদেশে বর্তমানে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট ১০টি উপজাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হলো:
১. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, বিরিশিরি (নেত্রকোনা)
২. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
৩. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, বান্দরবান
৪. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কক্সবাজার
৫. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি
৬. রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
৭. মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
৮. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, হালুয়াঘাট
৯. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, দিনাজপুর
১০. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, নওগাঁ
২. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
৩. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, বান্দরবান
৪. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কক্সবাজার
৫. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি
৬. রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
৭. মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
৮. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, হালুয়াঘাট
৯. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, দিনাজপুর
১০. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, নওগাঁ
0
Updated: 2 months ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে?
Created: 3 months ago
A
জানুয়ারি ১০, ১৯৭৩
B
ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭২
C
নভেম্বর ৪, ১৯৭২
D
অক্টোবর ১১, ১৯৭২
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপনের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয়। বহু আলোচনা, বিতর্ক ও পর্যালোচনার পর গৃহীত এই সংবিধানকে ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবসে কার্যকর করা হয়, যা নতুন রাষ্ট্রের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন।
সংবিধানের কাঠামো ও উপাদান:
-
এই সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
-
সংবিধানটি বিভক্ত হয়েছে ১১টি ভাগ বা অধ্যায়ে।
-
এতে রয়েছে ৭টি তফসিল যা বিভিন্ন আইনি বিবরণ সংযুক্ত করে।
-
প্রস্তাবনা অংশে সংবিধানের মূল চেতনা ও লক্ষ্য নির্দেশ করা হয়েছে।
-
সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ৪টি মৌলিক রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে:
১. জাতীয়তাবাদ
২. সমাজতন্ত্র
৩. গণতন্ত্র
৪. ধর্মনিরপেক্ষতা
প্রণয়নের ধাপসমূহ:
-
সংবিধান প্রণয়নের জন্য গঠিত খসড়া প্রণয়ন কমিটি ১৯৭২ সালের ১১ অক্টোবর চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করে।
-
পরে, ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর, জাতীয় সংসদের স্পিকার এটি প্রমাণীকরণ করেন, যা ছিল সংবিধান কার্যকর হওয়ার এক ধাপ আগে।
এই সংবিধান শুধু দেশের শাসনব্যবস্থার দিকনির্দেশনাই দেয় না, বরং এটি আমাদের নাগরিক অধিকার, মৌলিক স্বাধীনতা এবং রাষ্ট্রের চরিত্র ও মূল্যবোধের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান।
0
Updated: 3 months ago