বাংলাদেশের সেবা খাতের সবচেয়ে বড় উপখাত-
A
স্বাস্থ্য
B
শিক্ষা
C
পরিবহন
D
বানিজ্য
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর: ঘ) বানিজ্য।
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের সেবা খাতের মধ্যে বানিজ্য (wholesale and retail trade) উপখাতটি সবচেয়ে বড়, যা সেবা খাতের মোট GDP-এর প্রায় ১৪-১৫% অবদান রাখে। বাংলাদেশ ব্যুরো অফ স্ট্যাটিস্টিক্স (BBS) এবং অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪ অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সেবা খাতের মোট অবদান ছিল GDP-এর ৫১.০৪%, এবং এর মধ্যে বানিজ্য উপখাতের অবদান সবচেয়ে বেশি (প্রায় ১৫%)। বানিজ্য খাতে খুচরা ও পাইকারি বাণিজ্য, বাজার এবং ব্যবসায়িক লেনদেন অন্তর্ভুক্ত, যা দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। এবং পরিবহন এর অবদান- প্রায় ৭%।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪ অনুসারে,

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী বানিজ্য ঘাটতি কোন দেশের সাথে?
Created: 1 day ago
A
USA
B
Japan
C
EU
D
India & China
বাংলাদেশ চীন ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বজায় রেখে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনা করে, যেখানে আমদানির পরিমাণ রপ্তানির তুলনায় অনেক বেশি। এই বাণিজ্য মূলত উভয় দেশের শিল্প ও উৎপাদন কাঠামোর পার্থক্যের কারণে গড়ে উঠেছে।
১. বাংলাদেশ চীন থেকে বিপুল পরিমাণ যন্ত্রাংশ, ইলেকট্রনিক্স, রাবার, স্টিল ও যন্ত্রপাতি আমদানি করে।
২. চীনের পণ্যের মূল্য তুলনামূলকভাবে কম ও প্রতিযোগিতামূলক, ফলে বাংলাদেশে যেখানে স্থানীয় উৎপাদন সীমিত, সেখানে এসব পণ্য আমদানির প্রবণতা বেশি।
৩. বাংলাদেশের চীনে রপ্তানি তুলনামূলক কম, এবং প্রধান রপ্তানি পণ্য হলো চামড়া, হস্তশিল্প ও কিছু তৈরি পোশাক।
৪. অন্যদিকে, বাংলাদেশ ভারত থেকে খাদ্যদ্রব্য, পেট্রোলিয়াম, রাসায়নিক পদার্থ ও বিভিন্ন কাঁচামাল আমদানি করে।
৫. ভারতের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি অপেক্ষাকৃত সীমিত; মূলত প্রস্তুত পোশাক, কিছু কৃষিপণ্য ও অল্প পরিমাণ ইলেকট্রনিক সামগ্রী রপ্তানি করা হয়।
৬. ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য ব্যবস্থা এখনো সীমিত বাণিজ্য সুবিধা ও উচ্চ শুল্ক কাঠামোর মধ্যে পরিচালিত হয়, যার ফলে রপ্তানি কার্যক্রমে বাধা থেকে যায়।
অতএব, বলা যায় যে বাংলাদেশ চীন ও ভারতের ওপর আমদানিনির্ভর, তবে রপ্তানির ক্ষেত্রেও ধীরে ধীরে বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করছে।

0
Updated: 1 day ago
আন্তর্জাতিক বানিজ্যের ফলে কি হয়?
Created: 23 hours ago
A
প্রযুক্তির উন্নয়ন
B
Consumption বৃদ্ধি
C
মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি
D
মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মূল প্রভাব হলো অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধি। এর মাধ্যমে দেশগুলো পরস্পরের পণ্য ও প্রযুক্তি বিনিময়ের সুযোগ পায়, যা উৎপাদন ও ভোগ উভয় ক্ষেত্রেই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফলে ভোগের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ঘটে।
-
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ফলে উভয় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটে।
-
দেশগুলো পরস্পরের পণ্য ও সেবা বিনিময়ের মাধ্যমে ভোগ বৃদ্ধি করে।
-
এই প্রক্রিয়ায় নতুন প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের উন্নতি সাধিত হয়।
-
তাই প্রধান উদ্দেশ্য হিসেবে ভোগ বৃদ্ধি-কে অগ্রাধিকার দেওয়া যায়।
-
তবে প্রযুক্তির উন্নয়ন-কেও সঠিক উত্তর হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
-
অন্যদিকে, মুদ্রাস্ফীতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক নেই, তাই এই দুটি বিষয়কে এখানে সঠিক উত্তর ধরা যায় না।

0
Updated: 23 hours ago