In Which year did Christopher Columbus discover America?
A
1492
B
1494
C
1594
D
1596
উত্তরের বিবরণ
ক্রিস্টোফার কলম্বাস ছিলেন একজন ইতালীয় অভিযাত্রী ও নাবিক, যিনি ইউরোপীয় ইতিহাসে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিলেন তার সাহসী সমুদ্র অভিযানের মাধ্যমে। তার আবিষ্কারকে কেন্দ্র করেই ইউরোপীয় উপনিবেশবাদ আমেরিকা মহাদেশে প্রবেশের সূচনা ঘটে। নিচে তার জীবন ও আবিষ্কার সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো—
-
পরিচয়: ক্রিস্টোফার কলম্বাস একজন ইতালীয় অভিযাত্রী ও নাবিক, যিনি ইউরোপ থেকে আটলান্টিক মহাসাগর অতিক্রম করে আমেরিকা মহাদেশে পৌঁছানোর জন্য সর্বাধিক পরিচিত।
-
আমেরিকা আবিষ্কার: তিনি ১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেন, যদিও তার মূল উদ্দেশ্য ছিল এশিয়ার নতুন সমুদ্রপথ আবিষ্কার।
-
পৃষ্ঠপোষকতা: তার অভিযাত্রা স্পেনের রাজা ফের্দিনান্দ ও রানি ইসাবেলা-এর আর্থিক সহায়তা ও পৃষ্ঠপোষকতায় সম্পন্ন হয়।
-
গন্তব্য ও ভুল ধারণা: ১৪৯২ সালে যাত্রা শুরু করে তিনি আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে বাহামা দ্বীপপুঞ্জের এক দ্বীপে পৌঁছান, এবং ভুলবশত একে “নতুন বিশ্ব” বা এশিয়া মনে করেন।
-
জাহাজ: তার অভিযানে ব্যবহৃত তিনটি জাহাজ ছিল—
-
সান্তা মারিয়া (Santa María) — মূল জাহাজ,
-
পিন্তা (Pinta) এবং
-
নিনা (Niña)।
-
-
অভিযানের সংখ্যা: কলম্বাস মোট চারটি অভিযান পরিচালনা করেন, ১৪৯২ থেকে ১৫০৪ সালের মধ্যে।
-
বাস্তব গন্তব্য: তিনি এশিয়ায় নয়, বরং ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ ও দক্ষিণ আমেরিকার উপকূলে পৌঁছেছিলেন।
-
ঐতিহাসিক গুরুত্ব: তার অভিযানের ফলেই ইউরোপীয় দেশগুলোর আমেরিকা মহাদেশে উপনিবেশ স্থাপনের যুগ শুরু হয়, যা বিশ্ব ইতিহাসে এক গভীর প্রভাব ফেলে।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোন অঞ্চলটি হরিকেল জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল?
Created: 1 month ago
A
কুমিল্লা
B
নোয়াখালী
C
ঢাকা
D
সিলেট
হরিকেল:
- হরিকেল জনপদের কথা প্রথম জানা যায় প্রথম শতকের চট্টগ্রামে প্রাপ্ত লিপিতে।
- চন্দ্রবংশীয় লিপিতেও হরিকেল রাজ্যের কথা আছে।
- হরিকেল জনপদ আধুনিক সিলেট থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত দুটি প্রাচীন গ্রন্থের পাণ্ডুলিপিতে হরিকোল (হরিকেল) ও বর্তমান সিলেট বিভাগ অভিন্ন উলিণ্ঢখিত হয়েছে।
- বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদগুলোর সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে এ কথা বলা যায় যে, জনপদগুলোর নির্দিষ্ট সীমারেখা নির্ণয় করা বা যুগে যুগে তাদের সীমার বিস্তার ও সংকোচনের সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা দুরূহ কাজ।
- হরিকেল প্রাচীন পূর্ববঙ্গের একটি জনপদ।

0
Updated: 1 month ago
Which is the top country according to the Global Peace Index 2025 report?
Created: 2 weeks ago
A
Switzerland
B
Austria
C
New Zealand
D
Iceland
Global Peace Index ২০২৫ সম্প্রতি প্রকাশ করেছে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা IEP, যা ১৬৩টি দেশের শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিশ্লেষণ করে তৈরি করা হয়েছে।
শীর্ষ শান্তিপ্রিয় দেশগুলো হলো:
-
আইসল্যান্ড
-
আয়ারল্যান্ড
-
নিউজিল্যান্ড
-
অস্ট্রিয়া
-
সুইজারল্যান্ড
-
সিঙ্গাপুর
-
পর্তুগাল
-
ডেনমার্ক
-
স্লোভেনিয়া
-
ফিনল্যান্ড
বাংলাদেশের অবস্থান: ১২৩তম।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 2 weeks ago
Newton’s First Law of Motion is also known as:
Created: 5 days ago
A
Law of Action-Reaction
B
Law of Gravitation
C
Law of Acceleration
D
Law of Inertia
নিউটনের প্রথম গতি সূত্রকে জড়তার সূত্র (Law of Inertia) বলা হয়। এই সূত্র অনুযায়ী, কোনো বস্তুতে বাহ্যিক বল প্রয়োগ না হলে, যদি বস্তু স্থির অবস্থায় থাকে, তা চিরকাল স্থির থাকবে, এবং যদি গতিশীল অবস্থায় থাকে, তা একই বেগ ও একই দিক নিয়ে চলতে থাকবে। অর্থাৎ, কোনো বস্তুর গতির পরিবর্তন ঘটাতে হলে অবশ্যই বাহ্যিক বল প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, একটি বল মাটিতে গড়াতে থাকলে ঘর্ষণ ও বায়ুরোধ না থাকলে সেটি অনন্তকাল গড়াতে পারত, কিন্তু ঘর্ষণ বলের কারণে তা থেমে যায়। সুতরাং, নিউটনের প্রথম সূত্র আমাদের জড়তা ও বাহ্যিক বলের সম্পর্ক বোঝায়। সঠিক উত্তর: ঘ) Law of Inertia।
নিউটনের গতি বিষয়ক প্রথম সূত্র সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
সূত্রটি বলে: “বাহ্যিক বল প্রয়োগ না করলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে সরল পথে চলতে থাকবে।”
-
অর্থাৎ বাইরে থেকে বল ক্রিয়া না করলে:
-
স্থির বস্তু স্থির থাকবে, এবং
-
গতিশীল বস্তু সুষম গতিতে চলবে।
-
-
এই সূত্র বস্তুর জড়তার ধর্ম এবং বলের সংজ্ঞা বোঝায়।
-
স্থির বস্তু সর্বদাই স্থির থাকতে চায় এবং গতিশীল বস্তু সর্বদাই গতিশীল থাকতে চায়; এ প্রবণতাকেই বলা হয় জড়তা।
-
সূত্রটির আরেকটি ব্যাখ্যা: কোনো বস্তুর উপর বল প্রয়োগ না হলে তার গতির পরিবর্তন বা স্থিতি পরিবর্তন হবে না, অর্থাৎ ত্বরণ শূন্য।
অন্য সূত্রসমূহ:
-
নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র হলো বল সূত্র।
-
নিউটনের তৃতীয় সূত্র হলো বল ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সম্পর্কিত সূত্র।

0
Updated: 5 days ago