Greta Thunberg is a citizen of which country?
A
Norway
B
Sweden
C
Denmark
D
Finland
উত্তরের বিবরণ
গ্রেটা থুনবার্গ একজন সুইডিশ কিশোরী পরিবেশবাদী, যিনি ‘Fridays For Future’ নামের জলবায়ু আন্দোলনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেন। তিনি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং বৈশ্বিক নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। নিচে তার জীবন ও আন্দোলন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
পরিচয়: গ্রেটা থুনবার্গ একজন সুইডিশ পরিবেশ আন্দোলনকর্মী, যিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তার সক্রিয় ভূমিকার জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।
-
পারিবারিক পটভূমি: তার বাবা স্ভান্তে থুনবার্গ একজন অভিনেতা, এবং তিনি রসায়নে নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী স্ভান্তে আরহেনিয়াসের উত্তরসূরি।
-
প্রাথমিক প্রেরণা: ২০১৮ সালের মে মাসে, মাত্র ১৫ বছর বয়সে, তিনি স্থানীয় এক পত্রিকার আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতায় পুরস্কার অর্জন করেন, যা তার আন্দোলনের প্রাথমিক অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
-
আন্দোলনের সূচনা: ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে, তিনি সুইডেনের পার্লামেন্ট ভবনের সামনে একা দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
-
উদ্দেশ্য: সুইডেন সরকার যেন ২০১৫ সালের প্যারিস জলবায়ু সম্মেলনে গৃহীত কার্বন নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে, সেই দাবিতে তিনি আন্দোলন শুরু করেন।
-
প্রতিবাদের ধরণ: তিনি হাতে একটি ব্যানার ধরে দাঁড়ান, যেখানে লেখা ছিল “Skolstrejk för Klimatet” (School Strike for Climate) — অর্থাৎ “জলবায়ুর জন্য স্কুল ধর্মঘট”।
-
“Fridays For Future” আন্দোলন: প্রতি শুক্রবার তিনি স্কুলে না গিয়ে পার্লামেন্টের সামনে অবস্থান নিতেন, যা দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়।
-
বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া: ২০১৮ সালের ডিসেম্বর নাগাদ, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, বেলজিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানসহ বিভিন্ন দেশের প্রায় ২০,০০০ শিক্ষার্থী গ্রেটার আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজ নিজ দেশে বিক্ষোভে অংশ নেন।
-
এই আন্দোলন পরবর্তীতে এক আন্তর্জাতিক তরুণ-নেতৃত্বাধীন জলবায়ু আন্দোলনে পরিণত হয়, যা আজও বৈশ্বিক পরিবেশ নীতিতে গভীর প্রভাব ফেলছে।

0
Updated: 1 day ago
What is the role of a central bank?
Created: 1 month ago
A
Accepting deposits from the public
B
Running commercial businesses
C
Providing microloans only
D
Issuing currency and controlling monetary policy
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মূল ভূমিকা:
- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মূল ভূমিকা হলো মুদ্রা ইস্যু করা এবং দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংকিং ব্যবস্থার নীতি নিয়ন্ত্রণ করা।
- কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো দেশের সর্বোচ্চ আর্থিক কর্তৃপক্ষ, এটি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং মুদ্রানীতি নিয়ন্ত্রণ করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত।
- এর প্রধান কাজ হলো বৈধ মুদ্রা ইস্যু করা এবং বাজারে টাকার সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা।
- এছাড়াও এটি সুদের হার, ব্যাংক রিজার্ভ এবং অন্যান্য আর্থিক হাতিয়ার ব্যবহার করে মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনীতির স্থিতিশীলতা নিয়ন্ত্রণ করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য “ব্যাংকের ব্যাংক” হিসেবে কাজ করে, তাদের জমাকৃত রিজার্ভ সংরক্ষণ করে এবং প্রয়োজনে ঋণ প্রদান করে।
- এটি সরকারের আর্থিক লেনদেন পরিচালনা করে এবং সরকারি তহবিল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ ও বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা-ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।
অন্যদিকে, জনসাধারণ থেকে আমানত গ্রহণ, ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালানো, মাইক্রো ঋণ প্রদান —এসব কার্যক্রম সাধারণত বাণিজ্যিক বা বিশেষায়িত ব্যাংকের কাজ।
সূত্র: Investopedia ও পত্রিকা রিপোর্ট।

0
Updated: 1 month ago
'হাইফা' সমুদ্র বন্দর কোন দেশে অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
জর্ডান
B
লিবিয়া
C
ইসরায়েল
D
মিশর
হাইফা সমুদ্র বন্দর:
- হাইফা সমুদ্র বন্দর উত্তর-পশ্চিম ইসরায়েলে অবস্থিত।
- এটি ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান গভীর-সমুদ্র বন্দর।
- বন্দরটি ১৯৩৩ সালে উদ্বোধন করা হয়।
- প্রতি বছর প্রায় ২০ মিলিয়ন টন পণ্যবাহী জাহাজ বন্দর দিয়ে যাতায়াত করে, যা ইসরায়েলের অন্য যেকোনো বন্দরের চেয়ে বেশি।
ইসরায়েল:
- ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে, ভূমধ্যসাগরের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত।
- আয়তন: এর স্বীকৃত ভূমির আয়তন অর্থাৎ পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকা বাদ দিয়ে, প্রায় ২২,০৭২ বর্গকিলোমিটার (৮,৫২২ বর্গমাইল)।
- সীমান্তবর্তী দেশ: মিশর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন।
- ভাষা: হিব্রু।
- ধর্ম: ইহুদি।
- মুদ্রা: নতুন ইসরায়েলি শেকেল (NIS)।

0
Updated: 1 month ago
What does KYC stand for in banking?
Created: 1 month ago
A
Know Your Currency
B
Keep Your Credit
C
Know Your Customer
D
Keep Your Cash
সঠিক উত্তর: (c) Know Your Customer
KYC:
- ব্যাংকিং খাতে KYC এর পূর্ণরূপ হলো "Know Your Customer" যার বাংলা অর্থ "আপনার গ্রাহককে জানুন"।
- এটি একটি আইনি বাধ্যবাধকতা এবং নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের গ্রাহকদের সঠিক পরিচয় যাচাই করে এবং তাদের আর্থিক কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে।
- KYC প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো অর্থ পাচার, জালিয়াতি, সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়ন এবং অন্যান্য অবৈধ আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ করা।
- এই প্রক্রিয়ায় গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, ছবি, ঠিকানার প্রমাণ, আয়ের উৎসের বিবরণ এবং নমিনির তথ্য সংগ্রহ করা হয়।
- KYC শুধুমাত্র নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার সময়ই নয়, বরং নিয়মিত গ্রাহক পর্যালোচনার ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হয়।
- বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই KYC নীতিমালা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা প্রদান করে। এর ফলে আর্থিক ব্যবস্থার স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পায় এবং ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন থেকে ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ই সুরক্ষিত থাকে।
সূত্র: Federal Bank ও পত্রিকা রিপোর্ট।

0
Updated: 1 month ago