What is the full form of RCEP?
A
The Regional Comprehensive Economic Partnership
B
The Regional Cooperative Economic Program
C
The Regional Cooperative Economic Partnership
D
The Regional Council for Economic Partnership
উত্তরের বিবরণ
RCEP (The Regional Comprehensive Economic Partnership) হলো বিশ্বের বৃহত্তম আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি, যা এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এই চুক্তি সদস্য দেশগুলোর মধ্যে পণ্য ও সেবা বাণিজ্য, বিনিয়োগ, মেধাস্বত্ব, ই-কমার্স এবং অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বকে আরও শক্তিশালী করে। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
পূর্ণরূপ: The Regional Comprehensive Economic Partnership।
-
প্রকৃতি: এটি বিশ্বের বৃহত্তম আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Agreement - FTA)।
-
স্বাক্ষরের তারিখ: ১৫ নভেম্বর, ২০২০।
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ২০২২।
-
স্বাক্ষরকারী দেশ সংখ্যা: মোট ১৫টি দেশ।
-
সদস্য দেশসমূহ:
-
চীন
-
জাপান
-
দক্ষিণ কোরিয়া
-
অস্ট্রেলিয়া
-
নিউজিল্যান্ড
-
ইন্দোনেশিয়া
-
মালয়েশিয়া
-
ভিয়েতনাম
-
থাইল্যান্ড
-
ফিলিপাইন
-
ব্রুনাই
-
সিঙ্গাপুর
-
কম্বোডিয়া
-
লাওস
-
মিয়ানমার
-
-
বিশেষ তথ্য: RCEP মূলত ASEAN-এর ১০টি দেশ এবং তাদের ৫টি প্রধান অংশীদার রাষ্ট্র (চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড) নিয়ে গঠিত।
-
এটি বৈশ্বিক বাণিজ্যের প্রায় ৩০ শতাংশ জিডিপি এবং জনসংখ্যা প্রতিনিধিত্ব করে, যা একে বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম প্রভাবশালী বাণিজ্য জোটে পরিণত করেছে।

0
Updated: 1 day ago
পাঁচসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন কে?
Created: 1 week ago
A
লর্ড কর্নওয়ালিস
B
ওয়ারেন হেস্টিংস
C
লর্ড বেন্টিংক
D
লর্ড ওয়েলেসলি
পাঁচসালা বন্দোবস্ত ১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বারা প্রবর্তিত হয়। এর মূল লক্ষ্য ছিল রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করা। যেহেতু জমি বন্দোবস্তের নির্দিষ্ট সময়সীমা ছিল, জমিদাররা কৃষকদের প্রতি চরম নির্যাতনমূলক ব্যবস্থা নিতেন শুধুমাত্র অর্থ আদায়ের জন্য, অথচ কৃষক বা জমির উন্নয়নের প্রতি তাদের কোনো আগ্রহ ছিল না। এই পরিস্থিতিতে হেস্টিংস পাঁচসালা বন্দোবস্ত চালু করেন। পরবর্তীতে ১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দে কর্ণওয়ালিস দশসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন।
-
১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস পাঁচসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন।
-
মূল লক্ষ্য: রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করা।
-
জমিদাররা নির্দিষ্ট সময়সীমার কারণে কৃষকদের উপর অত্যাচারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।
-
কৃষক বা জমির উন্নয়নের প্রতি জমিদারদের কোনো আগ্রহ ছিল না।
-
হেস্টিংস জমিদারদের সঙ্গে পাঁচসালা বন্দোবস্ত চালু করেন।
-
১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দে কর্ণওয়ালিস দশসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন।

0
Updated: 1 week ago
Where is the headquarters of ASEAN located?
Created: 1 day ago
A
Jakarta, Indonesia
B
Bangkok, Thailand
C
Manila, Philippines
D
Kuala Lumpur, Malaysia
ASEAN (Association of Southeast Asian Nations) হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, নিরাপত্তা ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে গঠিত একটি আঞ্চলিক সংগঠন। এটি এশিয়ার অন্যতম প্রভাবশালী অর্থনৈতিক জোট হিসেবে পরিচিত। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
পূর্ণরূপ: Association of Southeast Asian Nations।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ৮ আগস্ট, ১৯৬৭।
-
প্রকৃতি: এটি একটি দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোট, যার লক্ষ্য আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, শান্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
-
সদর দপ্তর: জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া।
-
বর্তমান সদস্য দেশ সংখ্যা: ১০টি।
-
সদস্য দেশসমূহ: মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, ব্রুনাই, ভিয়েতনাম, লাওস, মিয়ানমার এবং কম্বোডিয়া।
-
বিশেষ তথ্য: মিয়ানমার হলো দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ, যা ASEAN-এর সদস্য রাষ্ট্র।
-
বর্তমান সভাপতি দেশ: ইন্দোনেশিয়া (জাকার্তা)।
-
ASEAN আঞ্চলিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পর্যটন এবং কৌশলগত সহযোগিতার মাধ্যমে সদস্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও পারস্পরিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

0
Updated: 1 day ago
UNESCO এর বর্তমান সহযোগী সদস্য দেশ কয়টি? (আগস্ট, ২০২৫)
Created: 1 month ago
A
১০ টি
B
১১ টি
C
১২ টি
D
১৩ টি
UNESCO:
– জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা (UNESCO).
– UNESCO- এর পূর্ণরূপ - United Nations Educational Scientific and Cultural Organization.
– এর প্রধান কাজ হলো - বিশ্ব ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা।
– ইউনেস্কোর সংবিধান গৃহীত হয় - ১৯৪৫ সালে।
– কার্যক্রম শুরু করে - ১৯৪৬ সালে।
– প্রতিষ্ঠার স্থান - লন্ডন, যুক্তরাজ্য।
– সদর দপ্তর - প্যারিস, ফ্রান্স।
– সদস্য সংখ্যা - ১৯৪টি এবং সহযোগী সদস্য - ১২টি। (আগস্ট, ২০২৫)
– বাংলাদেশ ইউনেস্কোর সদস্যপদ লাভ করে - ১৯৭২ সালে।
তথ্যসূত্র - UNESCO অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago