Where is the annual meeting of the World Economic Forum (WEF) held?
A
Sydney, Australia
B
Tokyo, Japan
C
Berlin, Germany
D
Davos, Switzerland
উত্তরের বিবরণ
World Economic Forum (WEF) হলো একটি আন্তর্জাতিক অ-লাভজনক সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নীতিনির্ধারক, ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ ও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একত্রিত করে। এই সংস্থা বৈশ্বিক সহযোগিতা, উদ্ভাবন এবং টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
পূর্ণরূপ: World Economic Forum (WEF)।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৭১ সাল।
-
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান: জার্মান অধ্যাপক ক্লাউস সোয়েব।
-
সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
-
প্রথম নাম: প্রতিষ্ঠার সময় এর নাম ছিল European Management Forum।
-
বর্তমান নাম গ্রহণ: ১৯৮৭ সালে নাম পরিবর্তন করে World Economic Forum রাখা হয়।
-
মূল উদ্দেশ্য: বিশ্ব অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি, সামাজিক ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা, এবং সহযোগিতামূলক উন্নয়নের মাধ্যমে একটি স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ বৈশ্বিক ভবিষ্যৎ গঠন করা।
-
বার্ষিক সভা: প্রতি বছর জানুয়ারি মাসে সুইজারল্যান্ডের দাভোস শহরে অনুষ্ঠিত হয়।
-
সর্বশেষ সম্মেলন: ২০–২৪ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হয় WEF-এর ৫৫তম বার্ষিক সম্মেলন, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধান, করপোরেট নেতা ও গবেষকরা অংশ নেন।

0
Updated: 1 day ago
Greta Thunberg is a citizen of which country?
Created: 1 day ago
A
Norway
B
Sweden
C
Denmark
D
Finland
গ্রেটা থুনবার্গ একজন সুইডিশ কিশোরী পরিবেশবাদী, যিনি ‘Fridays For Future’ নামের জলবায়ু আন্দোলনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেন। তিনি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং বৈশ্বিক নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। নিচে তার জীবন ও আন্দোলন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো—
-
পরিচয়: গ্রেটা থুনবার্গ একজন সুইডিশ পরিবেশ আন্দোলনকর্মী, যিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তার সক্রিয় ভূমিকার জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত।
-
পারিবারিক পটভূমি: তার বাবা স্ভান্তে থুনবার্গ একজন অভিনেতা, এবং তিনি রসায়নে নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী স্ভান্তে আরহেনিয়াসের উত্তরসূরি।
-
প্রাথমিক প্রেরণা: ২০১৮ সালের মে মাসে, মাত্র ১৫ বছর বয়সে, তিনি স্থানীয় এক পত্রিকার আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতায় পুরস্কার অর্জন করেন, যা তার আন্দোলনের প্রাথমিক অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
-
আন্দোলনের সূচনা: ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে, তিনি সুইডেনের পার্লামেন্ট ভবনের সামনে একা দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
-
উদ্দেশ্য: সুইডেন সরকার যেন ২০১৫ সালের প্যারিস জলবায়ু সম্মেলনে গৃহীত কার্বন নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে, সেই দাবিতে তিনি আন্দোলন শুরু করেন।
-
প্রতিবাদের ধরণ: তিনি হাতে একটি ব্যানার ধরে দাঁড়ান, যেখানে লেখা ছিল “Skolstrejk för Klimatet” (School Strike for Climate) — অর্থাৎ “জলবায়ুর জন্য স্কুল ধর্মঘট”।
-
“Fridays For Future” আন্দোলন: প্রতি শুক্রবার তিনি স্কুলে না গিয়ে পার্লামেন্টের সামনে অবস্থান নিতেন, যা দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়।
-
বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া: ২০১৮ সালের ডিসেম্বর নাগাদ, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, বেলজিয়াম, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানসহ বিভিন্ন দেশের প্রায় ২০,০০০ শিক্ষার্থী গ্রেটার আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজ নিজ দেশে বিক্ষোভে অংশ নেন।
-
এই আন্দোলন পরবর্তীতে এক আন্তর্জাতিক তরুণ-নেতৃত্বাধীন জলবায়ু আন্দোলনে পরিণত হয়, যা আজও বৈশ্বিক পরিবেশ নীতিতে গভীর প্রভাব ফেলছে।

0
Updated: 1 day ago
পাঁচসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন কে?
Created: 1 week ago
A
লর্ড কর্নওয়ালিস
B
ওয়ারেন হেস্টিংস
C
লর্ড বেন্টিংক
D
লর্ড ওয়েলেসলি
পাঁচসালা বন্দোবস্ত ১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বারা প্রবর্তিত হয়। এর মূল লক্ষ্য ছিল রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করা। যেহেতু জমি বন্দোবস্তের নির্দিষ্ট সময়সীমা ছিল, জমিদাররা কৃষকদের প্রতি চরম নির্যাতনমূলক ব্যবস্থা নিতেন শুধুমাত্র অর্থ আদায়ের জন্য, অথচ কৃষক বা জমির উন্নয়নের প্রতি তাদের কোনো আগ্রহ ছিল না। এই পরিস্থিতিতে হেস্টিংস পাঁচসালা বন্দোবস্ত চালু করেন। পরবর্তীতে ১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দে কর্ণওয়ালিস দশসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন।
-
১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস পাঁচসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন।
-
মূল লক্ষ্য: রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করা।
-
জমিদাররা নির্দিষ্ট সময়সীমার কারণে কৃষকদের উপর অত্যাচারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।
-
কৃষক বা জমির উন্নয়নের প্রতি জমিদারদের কোনো আগ্রহ ছিল না।
-
হেস্টিংস জমিদারদের সঙ্গে পাঁচসালা বন্দোবস্ত চালু করেন।
-
১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দে কর্ণওয়ালিস দশসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন।

0
Updated: 1 week ago
Which of the following is the latest member country of BRICS?(September, 2025)
Created: 1 day ago
A
Saudi Arabia
B
Egypt
C
Indonesia
D
Iran
BRICS হলো বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর একটি গুরুত্বপূর্ণ জোট, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, অর্থনীতি ও উন্নয়ন সহযোগিতায় বড় ভূমিকা রাখে। এর সূচনা, সম্প্রসারণ ও বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো—
-
গঠনের তারিখ: ১৬ জুন, ২০০৯।
-
পূর্বনাম: BRIC — এই নামটি ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত ও চীন—এই চার দেশের নামের প্রথম অক্ষর থেকে গঠিত।
-
পরিবর্তন: ২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা যুক্ত হওয়ার পর জোটটির নতুন নাম হয় BRICS।
-
প্রাথমিক সদস্য দেশ: ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা — মোট ৫টি দেশ।
-
২০১৪ সালে BRICS-এর উদ্যোগে গঠিত হয় New Development Bank (NDB), যার সদর দপ্তর চীনের সাংহাই শহরে অবস্থিত।
-
জোহানেসবার্গ শীর্ষ সম্মেলনে (দক্ষিণ আফ্রিকা) তিন মহাদেশের ছয়টি দেশকে জোটে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়, যার মধ্যে সৌদি আরব, ইরান, মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইথিওপিয়া সদস্যপদ লাভ করে।
-
সর্বশেষ সদস্যপদ পায়: ইন্দোনেশিয়া।
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: মোট ১১টি দেশ।
-
BRICS বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম উদীয়মান অর্থনীতির জোটগুলোর একটি, যা সদস্য দেশগুলোর মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা, উন্নয়নমূলক উদ্যোগ এবং বহুপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে কাজ করে।

0
Updated: 1 day ago