’জ্ঞাপন’ শব্দের সঠিক উচ্চরণ কোনটি?
A
গ্যাঁপন
B
গ্যাঁপোন
C
গেপোঁন
D
গ্পোঁন
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় আ বর্ণের স্বাভাবিক উচ্চারণ হলো [আ]। এটি সাধারণত শব্দের শুরু, মাঝখান বা শেষে স্পষ্টভাবে উচ্চারিত হয়। উদাহরণস্বরূপ— আকাশ [আকাশ্], রাত [রাত্], আলো [আলো] ইত্যাদি শব্দে [আ] ধ্বনিটি স্পষ্টভাবে শোনা যায়।
তবে জ্ঞ যুক্ত শব্দে [আ] ধ্বনিটি পরিবর্তিত হয়ে [অ্যা]-এর মতো উচ্চারিত হয়। উদাহরণস্বরূপ— জ্ঞান [গ্যান্], জ্ঞাত [গ্যাতো], জ্ঞাপন [গ্যাঁপোন্] প্রভৃতি শব্দে এই ধ্বনি-পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।

0
Updated: 17 hours ago
নিচের কোন শব্দে মূর্ধন্য ‘ষ’ হবে?
Created: 1 month ago
A
পোস্ট
B
মাস্টার
C
উৎকৃস্ট
D
পুরস্কার
মূর্ধন্য-ষ ধ্বনির ব্যবহার (ষত্ব বিধান)
-
সাধারণ নিয়ম:
-
বাংলা ভাষায় সাধারণত মূর্ধন্য-ষ ধ্বনির ব্যবহার নেই।
-
দেশি, তদ্ভব ও বিদেশি শব্দে ‘ষ’ লেখার প্রয়োজন হয় না।
-
কেবল কিছু তৎসম শব্দে ‘ষ’ ব্যবহৃত হয়।
-
-
নিয়ম ও উদাহরণ:
-
ঋ ও ঋ কারের পরে ‘ষ’ হয়।
উদাহরণ: দৃষ্টি, সৃষ্টি, উৎকৃষ্ট -
র-ধ্বনির পরে অ, আ ব্যতীত অন্য স্বরধ্বনি থাকলে ‘ষ’ হয়।
উদাহরণ: পরিষ্কার -
র-ধ্বনির পরে অ, আ থাকলে ‘স’ হয়।
উদাহরণ: পুরস্কার -
বিদেশি শব্দে ‘ষ’ হয় না।
উদাহরণ: জিনিস, পোশাক, মাস্টার, পোস্ট
-

0
Updated: 1 month ago
'অ্যা' এর মতো উচ্চারিত হয় কোন বর্ণ?
Created: 2 months ago
A
ঐ
B
ও
C
এ
D
অ
• [এ] বর্ণের উচ্চারণ:
এ বর্ণের উচ্চারণ দুই রকম: [এ] এবং [অ্যা]। সাধারণ উচ্চারণ [এ], কিন্তু পাশের ধ্বনির প্রভাবে এ কখনো কখনো [অ্যা] উচ্চারিত হয়।
- এ বর্ণের স্বাভাবিক উচ্চারণ: একটি [একটি], দেশ [দেশ], এলো [এলো]।
- এ বর্ণের [অ্যা] উচ্চারণ: একটা [অ্যাক্টা], বেলা [ব্যালা], খেলা [খ্যালা]।
অন্যদিকে,
---------------
• [ঐ] বর্ণের উচ্চারণ:
ঐ বর্ণের উচ্চারণ [ওই): ঐকিক [ওইকিক্], তৈল [তোইলো]।
• [ও] বর্ণের উচ্চারণ:
ও বর্ণের উচ্চারণ [ও]: ওল [ওল্], বোধ [বোধ]।
• [অ] বর্ণের উচ্চারণ:
অ বর্ণের উচ্চারণ দুই রকম: [অ] এবং [ও]। সাধারণ উচ্চারণ [অ], কিন্তু পাশের ধ্বনির প্রভাবে [অ] কখনো কখনো [ও]-এর মতো উচ্চারিত হয়।

0
Updated: 2 months ago
উচ্চারণস্থান অনুযায়ী 'চাচা' শব্দে কোন ধরনের ব্যঞ্জনধ্বনি রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন
B
তালব্য ব্যঞ্জন
C
কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন
D
মূর্ধন্য ব্যঞ্জন
তালব্য ব্যঞ্জন
সংজ্ঞা:
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের ডগা খানিকটা প্রসারিত হয়ে শক্ত তালুর কাছে বায়ুপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে তালব্য ব্যঞ্জন বলে।
উদাহরণ:
চাচা, ছাগল, জাল, ঝড়, শসা — এখানে চ, ছ, জ, ঝ, শ তালব্য ব্যঞ্জনধ্বনি।

0
Updated: 1 month ago