বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদন- ২০২৫ অনুসারে, বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত? (সেপ্টেম্বর, ২০২৫)
A
১৭ কোটি ১০ লাখ
B
১৮ কোটি ৫৭ লাখ
C
১৭ কোটি ৫৭ লাখ
D
১৮ কোটি ১০ লাখ
উত্তরের বিবরণ
২০২৫ সালের বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদন মানবসম্পদ, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং প্রজনন অধিকার বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে। প্রতিবেদনটির শিরোনাম ও প্রকাশ সম্পর্কিত তথ্যসহ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট নিচে উপস্থাপন করা হলো।
প্রতিবেদনের তথ্য:
১. প্রতিবেদনের শিরোনাম: The Pursuit of Reproductive Agency in a Changing World
২. প্রকাশকাল: জুন ২০২৫
৩. প্রকাশক সংস্থা: জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (UNFPA)
বাংলাদেশ সম্পর্কিত মূল তথ্য:
১. মোট জনসংখ্যা: প্রায় ১৭ কোটি ৫৭ লাখ
২. প্রজনন হার: ২.১ — যা জনসংখ্যা স্থিতিশীল রাখার উপযুক্ত মাত্রার কাছাকাছি
৩. গড় আয়ু:
-
পুরুষ: ৭৪ বছর
-
নারী: ৭৭ বছর
৪. কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী: দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ (১১৫ মিলিয়ন) কর্মক্ষম বয়সে রয়েছে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়ায়।
৫. বয়স্ক জনগোষ্ঠী: জনসংখ্যার প্রায় ৭ শতাংশ, অর্থাৎ ১.২ কোটি মানুষ, এর বয়স ৬৫ বছর বা তার বেশি।
সারসংক্ষেপ: এই প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশ এখনো একটি তরুণ জনসংখ্যাধারী দেশ, তবে ধীরে ধীরে বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়ছে, যা ভবিষ্যতে স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান ও সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে।

0
Updated: 18 hours ago
কত সালে বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতির রূপরেখা প্রণীত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১৯৭৬ সালে
B
১৯৮১ সালে
C
১৯৭২ সালে
D
১৯৯৬ সালে
জনসংখ্যা নীতি হলো একটি জাতীয় পরিকল্পনা, যার মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশের জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা করা হয়। এ নীতির মূল উদ্দেশ্য হলো জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন এবং সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
-
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতির রূপরেখা প্রণয়ন করা হয় ১৯৭৬ সালে।
-
পরবর্তীতে ২০০৪ সালে একটি জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন এবং আনুষ্ঠানিক অনুমোদন করা হয়।
-
এই নীতির রূপরেখায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য, পরিবারের কল্যাণ ও উন্নত জীবন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং পরিবার পরিকল্পনাকে অপরিহার্য উপাদান হিসেবে ধরা হয়।
-
২০১০ সালের মধ্যে নিট প্রজনন হার ১ (এক) অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ সম্ভব হয়নি।
-
এর ফলে নতুনভাবে বাংলাদেশ জনসংখ্যা নীতি ২০১২ প্রণয়ন করা হয়।
-
পরবর্তী সময়ে এ নীতি যুগোপযোগী করা হয় এবং জন্মহার নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি মৃত্যুহার হ্রাস ও জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার ওপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়।

0
Updated: 2 weeks ago
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন -
Created: 1 month ago
A
নুরুল আমিন
B
ফিরোজ খান নুন
C
খাজা নাজিমউদ্দীন
D
আইয়ুব খান
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
ভাষা আন্দোলন
মুখ্য কর্তা
ভাষা আন্দোলন
-
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন ফিরোজ খান নুন।
-
সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খাজা নাজিমউদ্দীন এবং পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নুরুল আমিন।
-
বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম অধ্যায় হিসেবে ভাষা আন্দোলন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
-
এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটে।
-
ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে ১৯৪৭ সালে, আর তা চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (নবম-দশম শ্রেণি)

0
Updated: 1 month ago
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে কোন শাসকের পতন ঘটে?
Created: 1 month ago
A
টিক্কা খান
B
আইয়ুব খান
C
ইয়াহিয়া খান
D
জুলফিকার আলি ভুট্টো
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান (১৯৬৯)
-
শহীদ সংখ্যা:
-
প্রায় ১০০ জন পূর্বপাকিস্তানী নিহত হয়েছিলেন।
-
-
প্রধান শহীদদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আসাদুজ্জামান
-
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা
-
-
ফলাফল ও গুরুত্ব:
-
এই আন্দোলনের মাধ্যমে আইয়ুব খানের পতন ঘটে।
-
আগরতলা মামলা বাতিল হয়।
-
তথ্যসূত্র:
বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago