ছায়াপথ তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘুরে আসতে যে সময় লাগে তাকে কি বলে?
A
সৌর বছর
B
কসমিক ইয়ার
C
আলোক বর্ষ
D
পলিসার
উত্তরের বিবরণ
ছায়াপথ:
- সৌরজগতের গ্রহসমূহ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, আর সূর্য মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির মধ্যবিন্দুকে কেন্দ্র করে ঘুরছে।
- এই মধ্যবিন্দুর চারদিকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর ২২৫-২৫০ মিলিয়ন বছর সময় লাগে।
- এই সময়টাকেই কসমিক ইয়ার বা গ্যালাকটিক ইয়ার বলে।
- ছায়াপথের নিজ অক্ষে আবর্তনকালকে কসমিক ইয়ার বলে।
উৎস: Britannica.com

0
Updated: 1 month ago
ডিমে কোন ভিটামিন নেই?
Created: 1 week ago
A
ভিটামিন-এ
B
ভিটামিন-বি
C
ভিটামিন-সি
D
ভিটামিন-ডি
ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এবং এর উৎস
-
ভিটামিন সি-কে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড বলা হয়।
-
এটি প্রধানত বিভিন্ন ফল ও সবুজ শাকসবজিতে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ: পেয়ারা, বাতাবী লেবু, কমলা, আমড়া, বাঁধাকপি, টমেটো, আনারস, কাঁচা মরিচ, তাজা শাকসবজি ইত্যাদি।
-
সবুজ শাকসবজি যেমন: বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাকেও ভিটামিন সি থাকে।
-
সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল হলো আমলকি।
-
ডিম ও দুধে ভিটামিন সি নেই, তবে এতে অন্যান্য সব ভিটামিন পাওয়া যায়।
অন্য ভিটামিন ও উৎস
-
ভিটামিন এ: দুধ, মাখন, চর্বি, ডিম, গাজর, আম, কাঁঠাল, রঙিন শাকসবজি, মলা মাছ ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন বি: ঈস্ট, ঢেঁকিছাঁটা চাল, আটা, অঙ্কুরিত ছোলা, মুগ ডাল, মটর, ফুলকপি, চিনাবাদাম, শিমের বীচি, কলিজা, হৃদপিন্ড, দুধ, ডিম, মাংস, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন ডি: ডিম, দুধ, কলিজা, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছের তেল, ভোজ্য তেল ইত্যাদিতে থাকে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
কোন মাধ্যমে আলাের পালস্ ব্যবহৃত হয়?
Created: 2 days ago
A
তামার তার
B
কো-এক্সিয়াল ক্যাবল
C
অপটিক্যাল ফাইবার
D
ওয়্যারলেস মিডিয়া
ফাইবার অপটিক ক্যাবল হলো এমন একটি তার যা আলোক পরিবাহনের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তর করে। এটি এক বা একাধিক অপটিক্যাল ফাইবার দিয়ে গঠিত এবং এটি বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়। অপটিক্যাল ফাইবারে তথ্য প্রেরণের জন্য ইলেকট্রিক্যাল সিগনালের পরিবর্তে আলোর পালস ব্যবহৃত হয়।
ফাইবার তৈরিতে সিলিকা এবং মাল্টি কমপোনেন্ট কাঁচকে বৈদ্যুতিক অন্তরক পদার্থ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। অপটিক্যাল ফাইবারে আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন পদ্ধতি অনুসরণ করে ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে পৌঁছে। ফাইবার অপটিকের তিনটি প্রধান অংশ আছে।
-
কোর: এটি ভিতরের ডাই-ইলেকট্রিক অংশ যার ব্যাস ৮ থেকে ১০০ মাইক্রোন পর্যন্ত হতে পারে।
-
ক্ল্যাডিং: কোরকে আবৃত করে থাকা বাইরের ডাই-ইলেকট্রিক আবরণকে ক্ল্যাডিং বলা হয়।
-
জ্যাকেট: অপটিক্যাল ফাইবারের বাহ্যিক আবরণকে জ্যাকেট বলা হয়।

0
Updated: 2 days ago
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান -
Created: 1 month ago
A
তামা ও টিন
B
তামা ও দস্তা
C
তামা ও নিকেল
D
তামা ও সিসা
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো- তামা ও দস্তা।
সংকর ধাতু
- একাধিক ধাতুর মিশ্রণকে সংকর ধাতু বলা হয়।
- একাধিক ধাতুকে গলিত অবস্থায় মিশ্রিত করে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়।
- সাধারণত বিশুদ্ধ ধাতু অপেক্ষা সংকর ধাতু বেশি ব্যবহার উপযোগী হয়ে থাকে।
যেমন বিশুদ্ধ স্বর্ণ দিয়ে গয়না তৈরি করা হয় না কারণ বিশুদ্ধ স্বর্ণ নরম হওয়ায় গয়না টেকসই হয় না। স্বর্ণের সাথে সামান্য পরিমান রূপা মিশ্রিত করে গয়না তৈরি করা হয়।
- আবার লোহার সাথে কার্বন, নিকেল ও ক্রোমিয়াম মিশিয়ে মরিচারোধী বা মরিচাবিহীন স্টিল প্রস্তুত করা হয়। মরিচাবিহীন স্টিল লোহার চেয়ে বেশি শক্ত ও টেকসই হয়ে থাকে।

উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago