জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কি?
A
প্রাকৃতিক পরিবেশ
B
সামাজিক পরিবেশ
C
বায়বীয় পরিবেশ
D
সাংস্কৃতিক পরিবেশ
উত্তরের বিবরণ
জনসংখ্যা বাড়ার কারণে বেশি মানুষকে থাকার জায়গা, রাস্তা, খাবারসহ অনেক জিনিস প্রয়োজন হয়।
এজন্য গাছপালা এবং বনাঞ্চল কমে যাচ্ছে, যার ফলে পরিবেশের সামঞ্জস্য হারিয়ে যাচ্ছে।
বেশি ফলন পাওয়ার জন্য জমিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে।
প্রকৃতির মধ্যে যেমন মাটি, নদী, গাছপালা ও প্রাণী সব প্রাকৃতিক পরিবেশের অংশ।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে এই প্রাকৃতিক পরিবেশ খুব ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
0
Updated: 3 months ago
যে সকল নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদের কী বলা হয়?
Created: 3 months ago
A
আইসোটোপ
B
আইসোটোন
C
আইসোমার
D
আইসোবার
আইসোটোন:
যেসব পারমাণবিক কণার নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা একই থাকে, কিন্তু প্রোটনের সংখ্যা বা ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে আইসোটোন বলে।-
আইসোটোপ:
যেসব নিউক্লিয়াসে প্রোটনের সংখ্যা একই, কিন্তু ভর সংখ্যা বা নিউট্রনের সংখ্যা আলাদা হয়, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়। -
আইসোবার:
যেসব নিউক্লিয়াসের ভর সংখ্যা বা মোট নিউক্লিয়ন সংখ্যা একই থাকে, কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে আইসোবার বলে। -
আইসোমার:
যেসব নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা উভয়ই একই, কিন্তু তাদের ভৌত বা রাসায়নিক গঠন আলাদা, তাদেরকে আইসোমার বলা হয়।
সূত্র: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলাে-
Created: 1 month ago
A
হাইড্রোজেন
B
নাইট্রোজেন
C
মিথেন
D
ইথেন
প্রাকৃতিক গ্যাস হলো এক ধরনের জ্বালানি যা মূলত হাইড্রোকার্বনের সমন্বয়ে গঠিত। এটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার পাশাপাশি শিল্পক্ষেত্রেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন।
-
সাধারণভাবে এতে থাকে: মিথেন ৮০%–৯০%, ইথেন ১৩%, এবং প্রোপেন ৩%।
-
এটি মূলত কম সংখ্যক কার্বন বিশিষ্ট হাইড্রোকার্বনের (C1–C4) একটি মিশ্রণ।
-
এছাড়াও এতে বিউটেন, আইসোবিউটেন, পেন্টেন প্রভৃতি উপাদানও থাকে।
-
বাংলাদেশের প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি, যা প্রায় ৯৫%–৯৯% পর্যন্ত হয়।
0
Updated: 1 month ago
নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে কি বলা হয়?
Created: 2 months ago
A
ফিশন
B
মেসন
C
ফিউশন
D
ফিউশন ও মেসন
নিউক্লিয়াস থেকে শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া
পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে শক্তি উৎপন্ন করার দুটি প্রধান পদ্ধতি রয়েছে:
নিউক্লিয়ার ফিশন (নিউক্লিয়াস বিভাজন):
যে প্রক্রিয়ায় একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস শক্তিশালী কণার আঘাতের ফলে দুই বা তার বেশি সমান অংশে বিভক্ত হয় এবং বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, তাকে নিউক্লিয়ার ফিশন বলা হয়।
নিউক্লিয়ার ফিউশন (নিউক্লিয়াস সংযোজন):
যে প্রক্রিয়ায় একাধিক হালকা নিউক্লিয়াস মিলিত হয়ে একটি ভারী নিউক্লিয়াস গঠন করে এবং এতে প্রচুর শক্তি উৎপন্ন হয়, তাকে নিউক্লিয়ার ফিউশন বলা হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago