ছবির উৎস: cvphysiology.com
জীবজগতের জন্যে সবচেয়ে ক্ষতিকারক রশ্মি কোনটি?
A
আলট্রা-ভায়োলেট রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
আলফা রশ্মি
D
গামা রশ্মি
উত্তরের বিবরণ
জীবজগতের জন্য গামা রশ্মি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর।
-
গামা রশ্মির ভেদ করার ক্ষমতা আলফা ও বিটা রশ্মির চেয়ে অনেক বেশি।
-
এটি সীসা প্রায় কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত পার করতে পারে।
-
সূর্যের আলট্রাভায়োলেট (অতিবেগুনি) রশ্মি তেজস্ক্রিয় রশ্মির তুলনায় কম ক্ষতিকর।
-
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে ছোট হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতাও সবচেয়ে বেশি।
-
পারমাণবিক বিস্ফোরণের সময় গামা রশ্মি মুক্ত হয়।
-
বিটা ও আলফা রশ্মি গামার তুলনায় কম ক্ষতি করে।
উৎস: নাসা ওয়েবসাইট।
0
Updated: 3 months ago
Related MCQ
হৃদযন্ত্রের সংকোচন হওয়াকে বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
ডায়াস্টল
B
সিস্টল
C
ডায়াসিস্টল
D
উপরের কোনটিই নয়
হৃদপিণ্ড মানবদেহের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে সমগ্র শরীরে অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ করে। এটি ক্রমাগত সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে কাজ করে এবং বিশ্রামরত অবস্থাতেও এই প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে।
-
হৃদপিণ্ডের সংকোচন ও প্রসারণের কারণে রক্ত দেহের অভ্যন্তরে সর্বদা গতিশীল থাকে।
-
হৃদপিণ্ডের প্রকোষ্ঠগুলো যখন সংকুচিত হয়, তাকে বলে সিস্টোল।
-
হৃদপিণ্ডের প্রকোষ্ঠগুলো যখন প্রসারিত হয়, তাকে বলে ডায়াস্টোল।

0
Updated: 1 month ago
কোন গ্রহের তাপমাত্রা তুলনামূলকভাবে অধিক?
Created: 2 months ago
A
শুক্র
B
পৃথিবী
C
মঙ্গল
D
বুধ
সৌরজগতের গ্রহগুলোর তাপমাত্রা
সূর্য থেকে যত দূরে কোনো গ্রহ অবস্থান করে, সাধারণত তার গড় তাপমাত্রা তত কমে যায়। তবে শুক্র এর ব্যতিক্রম। কারণ এর ঘন কার্বন ডাই অক্সাইডে ভরা বায়ুমণ্ডল ও সূর্যের সান্নিধ্য একে সৌরজগতের সবচেয়ে উষ্ণ গ্রহে পরিণত করেছে।
শুক্র পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহ এবং এটি আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যায়। এর ঘন মেঘাচ্ছন্ন বায়ুমণ্ডল প্রধানত কার্বন ডাই অক্সাইড দিয়ে গঠিত। তাই তাপ আটকে রেখে গ্রহটিকে ভীষণ উষ্ণ করে তোলে। অন্যদিকে পৃথিবী সূর্য থেকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
গ্রহগুলোর গড় তাপমাত্রা (প্রায়)
-
বুধ: ১৬৭° সেলসিয়াস
-
শুক্র: ৪৬৪° সেলসিয়াস
-
পৃথিবী: ১৫° সেলসিয়াস
-
মঙ্গল: –৬৫° সেলসিয়াস
-
বৃহস্পতি: –১১০° সেলসিয়াস
-
শনি: –১৪০° সেলসিয়াস
-
ইউরেনাস: –১৯৫° সেলসিয়াস
-
নেপচুন: –২০০° সেলসিয়াস
সব মিলিয়ে বলা যায়, সূর্য থেকে যত দূরে যাওয়া যায়, তাপমাত্রা তত হ্রাস পায়। তবে শুক্র তার ঘন বায়ুমণ্ডলের কারণে নিয়মের বাইরে থেকে সবচেয়ে উত্তপ্ত গ্রহ হিসেবে পরিচিত।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ (নবম-দশম শ্রেণি) এবং NASA ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
ফল পাকানোর জন্য দায়ী কী?
Created: 2 months ago
A
ইথিলিন
B
প্রপিন
C
লাইকোপেন
D
মিথিলিন
ফল (Fruit)
-
ফুলের গর্ভাশয় পরিপক্ক হয়ে ফল তৈরি করে।
-
বীজপাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ফলকে দুই ভাগ করা হয়:
— একবীজপত্রী ফল (যেমন আম)
— বহু বীজপত্রী ফল (যেমন বরই) -
পরাগায়নের ধরন অনুযায়ী ফল দুই রকম:
— স্ব-পরাগী ফল
— পর-পরাগী ফল
— কখনও কখনও স্ব ও পর-পরাগী উভয় ধরণের ফলও হয়। -
গাছের জীবনকালের ওপর ভিত্তি করে ফলকে ভাগ করা হয়:
— স্বল্পমেয়াদী ফল
— দীর্ঘমেয়াদী ফল -
ফল দেওয়ার প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে:
— মনোকারপিক ফল (একটি গর্ভাশয় থেকে)
— পলিকারপিক ফল (একাধিক গর্ভাশয় থেকে) -
উৎপত্তির দিক থেকে ফল দুই রকম:
— প্রকৃত ফল (ফুলের গর্ভাশয় থেকে তৈরি)
— অপ্রকৃত ফল (ফুলের অন্য অংশ থেকে তৈরি) -
ফল পাকানোর জন্য প্রধান হরমোন হলো ইথিলিন।
-
ফলের লাল রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক হলো লাইকোপেন।
-
ফুলের মঞ্জরীর গঠন অনুযায়ী ফলকে ভাগ করা হয়:
— সরল ফল
— যৌগিক ফল
— গুচ্ছফল -
ফলের বাইরের খোলস বা পেরিকার্পের বুনট অনুযায়ী:
— নিরস ফল
— সরস ফল
উৎস: স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago