ক্যান্সার রোগের কারণ কি?
A
কোষের অস্বাভাবিক মৃত্যু
B
কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি
C
কোষের অস্বাভাবিক জমাট বাঁধা
D
উপরের সবগুলো
উত্তরের বিবরণ
ক্যান্সার হয় যখন কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যেতে শুরু করে।
-
ক্ষতিগ্রস্ত কোষের ভেতরের DNA থেকে এমন কোষ তৈরি হয় যা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বেড়ে ওঠে।
-
শরীরে প্রদাহ, সংক্রমণ বা ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রভাব পড়লে কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন সেই মৃত কোষের DNA থেকে এমন কোষ তৈরি হয় যেগুলো দ্রুত ও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়।
উৎস: ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট।
0
Updated: 3 months ago
মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস-
Created: 2 months ago
A
পরিপাক
B
খাদ্য গ্রহণ
C
শ্বসন
D
রক্ত সংবহন
শ্বসন
শ্বসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে জটিল খাদ্যদ্রব্য যেমন শর্করা, প্রোটিন, এবং চর্বি এনজাইমের সাহায্যে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ভেঙ্গে সহজ যৌগে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
শ্বসনের মাধ্যমে যে শক্তি তৈরি হয়, তা জীবের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের মূল উৎস হলো শ্বসন।
শ্বসন প্রধানত কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ও সাইটোপ্লাজমে ঘটে, তবে মূলভাবে এটি মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সংঘটিত হয়।
অক্সিজেনের প্রয়োজন অনুযায়ী শ্বসনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
-
সবাত শ্বসন (Aerobic respiration): যেখানে অক্সিজেন প্রয়োজন।
-
অবাত শ্বসন (Anaerobic respiration): যেখানে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
পর্যায় সারণির একই গ্রুপে উপর থেকে নিচে গেলে পরমাণুর আকার-
Created: 1 month ago
A
বৃদ্ধি পায়
B
হ্রাস পায়
C
হঠাৎ কমে যায়
D
অপরিবর্তিত থাকে
পরমাণুর আকার বা পারমাণবিক ব্যাসার্ধ (Atomic Radius)
-
সংজ্ঞা: পরমাণুর আকার বা পারমাণবিক ব্যাসার্ধ হলো পরমাণুর কেন্দ্র (নিউক্লিয়াস) থেকে সবচেয়ে বাইরের ইলেকট্রন পর্যন্ত দূরত্ব। এটি একটি পর্যায়বৃত্ত ধর্ম অনুসরণ করে।
1️⃣ একই পর্যায়ে (Period) পরিবর্তন
-
বাম থেকে ডান দিকে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পারমাণবিক ব্যাসার্ধ কমে যায়।
-
কারণ, একই পর্যায়ে পারমাণবিক সংখ্যা বাড়লেও প্রধান শক্তিস্তর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় না।
-
পারমাণবিক সংখ্যা বাড়লে নিউক্লিয়াসে প্রোটন সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং ইলেকট্রনও বৃদ্ধি পায়।
-
নিউক্লিয়াসের অধিক প্রোটন ও বাইরের ইলেকট্রনের মধ্যে আকর্ষণ বৃদ্ধি পেলে ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের দিকে টানে, ফলে পরমাণুর আকার ছোট হয়।
2️⃣ একই গ্রুপে (Group) পরিবর্তন
-
উপরের দিক থেকে নিচের দিকে গেলে নতুন শক্তিস্তর যুক্ত হয়, তাই পরমাণুর আকার বৃদ্ধি পায়।
-
যদিও নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা ও বাইরের ইলেকট্রনের সংখ্যা বাড়ার কারণে আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়, নতুন শক্তিস্তরের যোগ পারমাণুর আকারকে বড় করে।
-
ফলস্বরূপ, গ্রুপের নিচের মৌলের আকার উপরের মৌলের চেয়ে বড় হয়।
সংক্ষেপে:
-
Period: বাম → ডান = আকার ↓
-
Group: উপরে → নিচে = আকার ↑
উৎস: রসায়ন, নবম–দশম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago
কোথায় দিন রাত্রি সর্বত্র সমান?
Created: 3 months ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
নিরক্ষরেখায়
C
উত্তর গোলার্ধে
D
দক্ষিণ গোলার্ধে
নিরক্ষরেখা:
- দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে যে রেখা কল্পনা করা হয়েছে, তাকে নিরক্ষরেখা বলে।
- এই নিরক্ষরেখাটির মান ০ ডিগ্রি, এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- পৃথিবী গোলাকৃতির হওয়ায় এ রেখাও বৃত্তাকার।
- নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণে সমান দুই ভাবে ভাগ করেছে।
- এ রেখার উত্তরে পৃথিবীর অর্ধাংশকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণের অর্ধাংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলা হয়।
- এই রেখাটির মান ০ ডিগ্রি। এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- নিরক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্ব স্থির করা হয়।
উৎস: ভূগোল, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago