টেপ রেকর্ডার এবং কম্পিউটারের স্মৃতির ফিতায় কি ধরনের চুম্বক ব্যবহৃত হয়?
A
স্থায়ী চুম্বক
B
অস্থায়ী চুম্বক
C
সংকর চুম্বক
D
প্রাকৃতিক চুম্বক
উত্তরের বিবরণ
টেপ রেকর্ডার এবং কম্পিউটারের স্মৃতির ফিতায় ব্যবহৃত চুম্বক হলো:
➡️ অস্থায়ী চুম্বক (Temporary Magnet)
কারণ:
-
এসব ফিতায় এমন বস্তু ব্যবহার করা হয় যা সহজে চুম্বকিত হয় এবং আবার সহজেই চুম্বকত্ব হারিয়ে ফেলে।
-
তথ্য সংরক্ষণের জন্য এগুলোকে বারবার চুম্বকিত ও বিচুম্বকিত করা যায় – যা অস্থায়ী চুম্বকের বৈশিষ্ট্য।
✅ সঠিক উত্তর: অস্থায়ী চুম্বক

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন উদ্ভিদ কেবল ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলে দেখা যায়?
Created: 1 week ago
A
খেজুর পাম
B
সাগু পাম
C
নিপা পাম
D
তাল পাম
ম্যানগ্রোভ
-
ম্যানগ্রোভ হলো সমুদ্র উপকূলের বিশেষ ধরনের বনভূমি, যা জোয়ার-ভাটার প্রভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে প্লাবিত হয়।
-
এই বন সাধারণত উষ্ণমন্ডলীয় এবং উপ-উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলে দেখা যায়।
-
ম্যানগ্রোভ ইকোসিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত থাকে পানি, পলি, পুষ্টি উপাদান, জৈব পদার্থ এবং বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী। সব উপাদান একে অপরের সাথে সংযুক্তভাবে কাজ করে।
-
ম্যানগ্রোভ বনভূমি মূলত লবণাক্ত সমতলভূমিতে গঠিত হয়, যেখানে জোয়ার-ভাটার নিয়মিত প্রভাব থাকে।
গোলপাতা (Nipa Palm)
-
গোলপাতা হলো Nypa fruticans প্রজাতির একটি পামজাতীয় উদ্ভিদ, যা Arecaceae (Palmae) গোত্রভুক্ত।
-
এটি ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ হিসেবে পরিচিত এবং এশিয়া, ওসেনিয়া ও আফ্রিকার পূর্ব উপকূলের ম্যানগ্রোভ বনগুলোতে বিস্তৃত।
-
উদ্ভিদের কান্ড স্বল্প ও অনুভূমিক, এবং এতে অসংখ্য শিকড় থাকে। পাতাগুলো লম্বা ও খাড়া, প্রায় ৩–৯ মিটার পর্যন্ত।
-
বাংলাদেশে, বিশেষ করে সুন্দরবনের স্বল্প ও মধ্য লবণাক্ত অঞ্চলে গোলপাতা বেশি জন্মায়।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
গোয়েন্দা বিভাগে নিম্নের কোন রশ্মি ব্যবহৃত হয়?
Created: 3 weeks ago
A
বেকেরেল রশ্মি
B
গামা রশ্মি
C
X-রশ্মি
D
বিটা-রশ্মি
এক্স-রশ্মি (রঞ্জন রশ্মি)
-
এক্স-রশ্মি আবিষ্কার করেন জার্মান পদার্থবিদ উইলহেলম রন্টজেন।
-
এটি আবিষ্কৃত হয় ১৮৯৫ সালে।
-
এক্স-রশ্মি আবিষ্কারের জন্য রন্টজেনকে ১৯০১ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
-
এক্স-রশ্মি হলো তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের এক প্রকার।
-
এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য প্রায় ১০⁻⁸ মি. থেকে ১০⁻¹³ মি. পর্যন্ত।
-
এক্স-রশ্মি উচ্চভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন, অর্থাৎ কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করতে পারে।
এক্স-রশ্মির ব্যবহার
-
হীরক সনাক্তকরণ।
-
হাড়ে ফাটল বা দাগ শনাক্তকরণ, যেমন স্থানচ্যুত বা ভাঙা হাড়।
-
মানবদেহের ভিতরের অবস্থা নির্ণয়, যেমন ফুসফুস বা শরীরের ভেতরের ক্ষত।
-
গোয়েন্দা কাজে, যেমন কাঠের বাক্স বা চামড়ার ব্যাগে লুকানো বিস্ফোরক চিহ্নিত করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 3 weeks ago
ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
Created: 1 month ago
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago