“আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
A
শামসুর রাহমান
B
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
C
আল মাহমুদ
D
সেলিনা হোসেন
উত্তরের বিবরণ
“আমি কিংবদন্তির কথা বলছি” গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন বিশিষ্ট কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ। এই কাব্যগ্রন্থে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বাঙালির আত্মত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবময় ইতিহাসের মহিমা গভীর আবেগে প্রকাশ পেয়েছে। তাঁর কবিতায় জাতীয় চেতনা, মানবিক মূল্যবোধ ও দেশপ্রেমের সুর স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (পূর্ণ নাম আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান) জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি, বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার বাহেরচর-ক্ষুদ্রকাঠি গ্রামে। তিনি ছিলেন আধুনিক বাংলা কবিতার এক বিশিষ্ট কণ্ঠ, যিনি সমাজ, রাজনীতি ও প্রেমের অনুভূতিকে কবিতার মাধ্যমে গভীরভাবে প্রকাশ করেছেন।
তিনি ২০০১ সালের ১৯ মার্চ ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
সাত নরীর হার
-
কখনো রং কখনো সুর
-
কমলের চোখ
-
আমি কিংবদন্তির কথা বলছি
-
সহিষ্ণু প্রতীক্ষা
-
প্রেমের কবিতা
-
নির্বাচিত কবিতা
-
আমার সকল কথা
-
মসৃণ কৃষ্ণ গোলাপ

0
Updated: 1 day ago
"আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি" কাব্যগ্রন্থটির কবি কে?
Created: 1 month ago
A
আবুল ফজল
B
আবু জাফর শামসুদ্দীন
C
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
D
আবুল হাসান
"আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি" (কাব্যগ্রন্থ)
রচয়িতা: আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
প্রকাশিত: ১৯৮১
কবিতার সংখ্যা: ৩৯টি
উল্লেখযোগ্য কবিতা: "আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি"
বিষয়বস্তু: বাঙালি জাতিসত্তার মৃত্তিকামূলে শিকড় সঞ্চার, ঐক্যবদ্ধ চেতনা ও সাহসী মানুষের সম্ভাবনার চিত্র
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ পরিচিতি
জন্ম: ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৪, বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলা, বাহেরচর-ক্ষুদ্রকাঠি গ্রাম
পূর্ণ নাম: আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান
প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ: "সাত নরী হার" (১৯৫৫)
অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ
কখনো রং কখনো সুর
কমলের চোখ
সহিষ্ণু প্রতীক্ষা
বৃষ্টি
সাহসী পুরুষের জন্য প্রার্থনা
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ রচিত কবিতা কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা
B
প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে
C
আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি
D
বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা
‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’ কাব্যগ্রন্থ
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ রচিত ‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’ একটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ, যা প্রকাশিত হয় ১৯৮১ সালে। এ গ্রন্থে মোট ৩৯টি কবিতা স্থান পেয়েছে। এতে কবি বাঙালি জাতিসত্তার মৃত্তিকামূলে শিকড় প্রোথিত করে ঐক্যবদ্ধ চেতনায় সাহসী মানুষের সম্ভাবনা ও সংগ্রামী চিত্র অঙ্কন করেছেন। কাব্যগ্রন্থটির নামকরণমূলক কবিতা ‘আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি’, যেখানে পূর্বপুরুষের সংগ্রাম, পরিশ্রম, বেদনা, ইতিহাস এবং কবিতার অনিবার্যতা তুলে ধরা হয়েছে।
এই কবিতায় কবি তাঁর পূর্বপুরুষের পরিশ্রমী ও সংগ্রামী জীবনের কথা স্মরণ করেছেন। পূর্বপুরুষের করতলে ছিল পলিমাটির সৌরভ, আর পিঠে ছিল রক্তজবার মতো ক্ষতচিহ্ন। তিনি পাহাড়, অরণ্য, শ্বাপদ এবং পতিত জমি আবাদ করার কথা বলতেন। আবার তিনি কবিতা ও কবির কথাও বলতেন। এইভাবে কবি জাতির ইতিহাস, শ্রম ও কাব্যিক ঐতিহ্যকে একসূত্রে বেঁধেছেন।
অন্যদিকে, বাংলা সাহিত্যের আরেক গুরুত্বপূর্ণ কবি শামসুর রাহমান রচনা করেছেন— ‘ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা’, ‘প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’, এবং ‘বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা’ প্রভৃতি কবিতা, যেখানে স্বাধীনতা সংগ্রাম, শহীদদের আত্মত্যাগ এবং জাতির বেদনাকে কবিতায় রূপ দেওয়া হয়েছে।
উৎস:
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাস; আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি কাব্যগ্রন্থ; বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago
'আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি' - এটি কোন প্রকার রচনা?
Created: 3 weeks ago
A
উপন্যাস
B
কাব্যগ্রন্থ
C
প্রবন্ধ
D
গল্পগ্রন্থ
আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি একটি কাব্যগ্রন্থ, রচয়িতা আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ। এটি ১৯৮১ সালে প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটিতে মোট ৩৯টি কবিতা সংকলিত আছে। গ্রন্থের শিরোনামটি নিজেই একটি কবিতার লাইন থেকে নেওয়া হয়েছে: “আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি”।
-
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহর অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ:
-
“কখনো রং কখনো সুর”
-
“আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি”
-
“কমলের চোখ”
-
“সহিষ্ণু প্রতীক্ষা”
-
“বৃষ্টি ও সাহসী পুরুষের জন্য প্রার্থনা”
-

0
Updated: 3 weeks ago