রেফ্রিজারেটরে কমপ্রেসরের কাজ কি?
A
ফ্রেয়নকে ঘনীভূত করা
B
ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা
C
ফ্রেয়নকে সংকুচিত করে এর তাপ ও তাপমাত্রা বাড়ানো
D
ফ্রেয়নকে ঠাণ্ডা করা
উত্তরের বিবরণ
রেফ্রিজারেটরের শীতলীকরণ অংশের চারপাশে তামার তৈরি ফাঁপা নলের কুণ্ডলী থাকে, যাকে বাষ্পীভবন কুণ্ডলী বলা হয়। এই কুণ্ডলীর মধ্যে ফ্রেয়ন নামের একটি পদার্থ থাকে। ফ্রেয়ন আসলে ডাইক্লোরোডাইফ্লোরো মিথেন।
কমপ্রেসরের কাজ হলো গ্যাস বা বায়ুর অণুগুলো সংকুচিত করে চাপ বাড়ানো। যখন কমপ্রেসর ফ্রেয়ন গ্যাসকে সংকুচিত করে উচ্চচাপে নিয়ে যায়, তখন গ্যাসের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
এরপর এই গরম গ্যাস কনডেনসারে যায়, যেখানে এটি ঠান্ডা হয়ে তরল আকারে পরিবর্তিত হয়। এর ফলে রেফ্রিজারেটরের শীতলীকরণের পুরো চক্র সম্পন্ন হয়।

0
Updated: 1 month ago
মানব দেহে সাধারণভাবে ক্রোমোজোম থাকে-
Created: 1 month ago
A
২৫ জোড়া
B
২৪ জোড়া
C
২৩ জোড়া
D
২০ জোড়া
নবদেহে সাধারণত ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।
-
অর্থাৎ, প্রতিটি মানব কোষে মোট ৪৬টি ক্রোমোজোম আছে।
-
এই ২৩ জোড়ার মধ্যে ২২ জোড়াকে বলা হয় অটোজোম।
-
অটোজোম দেহের বিভিন্ন গঠন এবং জীববৈজ্ঞানিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
লিঙ্গ নির্ধারণে এদের কোনো ভূমিকা নেই।
-
-
বাকি একটি জোড়া ক্রোমোজোমকে বলা হয় সেক্স ক্রোমোজোম বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম।
-
এটি নির্ধারণ করে যে সন্তানের লিঙ্গ ছেলে হবে নাকি মেয়ে।
-
লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম জোড়াকে X এবং Y দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান-২য় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
-

0
Updated: 1 month ago
কোন ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থাকে?
Created: 1 month ago
A
পেট্রোল ইঞ্জিনে
B
ডিজেল ইঞ্জিনে
C
রকেট ইঞ্জিনে
D
বিমান ইঞ্জিনে
মোটরগাড়ির ইঞ্জিনে যেখানে বায়ু এবং পেট্রোলের সঠিক অনুপাতে মিশ্রণ তৈরির কাজ হয়, সেই অংশটিকে কার্বুরেটর বলা হয়। এই মিশ্রিত বায়ু-পেট্রোল কম্বো দহন কক্ষে পাঠানো হয় যাতে ইঞ্জিনের ভিতরে সমন্বিত ও সুষ্ঠুভাবে জ্বালানি জ্বালাতে পারে।
সকল ধরণের ইঞ্জিনেই কার্বুরেটর থাকে না, বিশেষ করে পেট্রোল চালিত ইঞ্জিনে তিনটি কার্বুরেটর ব্যবহৃত হয়।
কার্বুরেটর স্পার্ক ইগনিশন ইঞ্জিনের জন্য বায়ু এবং জ্বালানির এমন এক মিশ্রণ তৈরি করে যা সহজেই দহনযোগ্য। এছাড়াও এটি গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণের কাজও করে থাকে। পেট্রোলকে সূক্ষ্ম কণা হিসেবে রূপান্তরিত করে বাতাসের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি নির্বিঘ্নে এবং কার্যকরভাবে জ্বলে।
উৎস: ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।

0
Updated: 1 month ago
কোন আলোক তরঙ্গ মানব চোখে দেখতে পাওয়া যায়?
Created: 1 month ago
A
১০ থেকে ৪০০ নেমি (nm)
B
৪০০ থেকে ৭০০ নেমি (nm)
C
১০০ মাইক্রোমিটার (um) থেকে ১ মি(m)
D
১ মি(m) - এর ঊধবে
আলো হলো একটি বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
আমরা সব ধরনের আলো দেখতে পাই না।
-
যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০ ন্যানোমিটার থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার পর্যন্ত, সেই আলোই আমরা দেখতে পাই।
-
ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো বেগুনি রঙের হয়। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বাড়ে, আলো তার রঙ পরিবর্তন করে।
-
এই ধরনের আলোকে আমরা দৃশ্যমান আলো বা আই-লাইট বলি।
-
আলোর তরঙ্গ একটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণের তরঙ্গদৈর্ঘ্য (nm = 10⁻⁹ m):
-
মহাজাগতিক রশ্মি: <0.00005 nm
-
গামা রশ্মি: 0.0005 – 0.15 nm
-
এক্স-রে (রঞ্জন রশ্মি): 0.01 – 10 nm
-
অতিবেগুনি রশ্মি: <380 nm
-
দৃশ্যমান আলো: 400 – 700 nm
-
ইনফ্রারেড (অবলোহিত) আলো: >700 nm
-
রেডিও ও টেলিভিশন তরঙ্গ: >2.2 × 10⁵ nm
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago