'Deadlock' এর বাংলা পরিভাষা-
A
অনুমোদন
B
সতর্কতামূলক ব্যবস্থা
C
অচলাবস্থা
D
বিরুদ্ধাচরণ
উত্তরের বিবরণ
‘Deadlock’ শব্দটির বাংলা পরিভাষা হলো ‘অচলাবস্থা’, যার অর্থ এমন একটি পরিস্থিতি যেখানে কোনো কাজ বা সিদ্ধান্তের অগ্রগতি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এটি সাধারণত আলোচনা, প্রশাসনিক কার্যক্রম বা রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়।
তথ্যসমূহ:
-
Deadlock = অচলাবস্থা — অর্থাৎ কোনো সমাধানে পৌঁছাতে না পারা অবস্থা।
-
Approbation = অনুমোদন — কোনো বিষয়ে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি বা সমর্থন প্রদান।
-
Anticipatory measure = সতর্কতামূলক ব্যবস্থা — ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বা সম্ভাব্য বিপদের আগে প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ।
-
Antagonism = বিরুদ্ধাচরণ — কারো বা কোনো বিষয়ের প্রতি বিরোধ, প্রতিক্রিয়া বা বৈরিতা প্রকাশ।
অতিরিক্ত তথ্য:
এই ধরনের পরিভাষাগুলো প্রশাসনিক, আইনগত ও আনুষ্ঠানিক নথিপত্রে প্রায়ই ব্যবহৃত হয়। বাংলা একাডেমির অনুমোদিত পরিভাষা অনুযায়ী এগুলোই সঠিক বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে গৃহীত।

0
Updated: 1 day ago
'পেয়ারা' কোন ভাষা থেকে আগত শব্দ?
Created: 2 months ago
A
হিন্দি
B
উর্দু
C
পর্তুগিজ
D
গ্রিক
• পর্তুগিজ শব্দ- পেয়ারা।
• পর্তুগিজ ভাষা থেকে আগত কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দ হলো:
আনারস, আতা, র্গীজা, পেঁপে, সাবান, চাবি, সালোয়ার, বালতি, গুদাম, পাউরুটি , পাদ্রি, বালতি, কামরা, বোতল জানালা, বোতাম, গামলা , সাবান, তোয়ালে।
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান।

0
Updated: 2 months ago
’অতীন্দ্রিয়’ শব্দের সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
অতী + ইন্দ্রিয়
B
অতি + ইন্দ্রিয়
C
অতি + ঈন্দ্রিয়
D
অতি + ইন্দ্রীয়
‘অতীন্দ্রিয়’ শব্দের সন্ধি বিশ্লেষণ
-
শব্দটি: অতীন্দ্রিয়
-
সন্ধি বিচ্ছেদ: অতি + ইন্দ্রিয় = অতীন্দ্রিয়
-
ধরনের সন্ধি: স্বরসন্ধি
স্বরসন্ধি সংজ্ঞা:
-
দুটি স্বরধ্বনির সংযোগ ঘটলে যে মিলন ঘটে তাকে স্বরসন্ধি বলে।
উদাহরণসমূহ:
-
অতি + ইন্দ্রিয় = অতীন্দ্রিয়
-
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
-
মরু + উদ্যান = মরূদ্যান
-
শুভ + ইচ্ছা = শুভেচ্ছা
-
সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়
-
মহা + ঋষি = মহর্ষি
-
শীত + ঋত = শীতার্ত
-
জন + এক = জনৈক
-
বন + ওষধি = বনৌষধি
নোট:
-
স্বরসন্ধি মূলত ভাষার স্বরধ্বনির মিলনকে সহজ এবং স্বরবর্ণের সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য ঘটে।

0
Updated: 4 weeks ago
'বাঁশি বাজে ঐ মধুর লগনে।' - এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ?
Created: 6 days ago
A
কর্তৃবাচ্য
B
ভাববাচ্য
C
কর্মবাচ্য
D
কর্মকর্তৃবাচ্য
কর্মকর্তৃবাচ্য হলো সেই ধরনের বাক্য, যেখানে কর্মপদই কর্তৃস্থানীয় হয়ে বাক্য গঠন করে। অর্থাৎ, বাক্যের মূল কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কর্মকে নেওয়া হয়, এবং বাক্য তা ঘিরে সাজানো হয়।
উদাহরণ:
-
কাজটা ভালো দেখায় না।
-
বাঁশি বাজে ঐ মধুর লগনে।
-
সুতি কাপড় অনেক দিন টেকে।

0
Updated: 6 days ago