দ্যাগ হ্যামারশোল্ড কত সালে মরণোত্তর নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন?
A
১৯৬১ সালে
B
১৯৬৩ সালে
C
১৯৬৯ সালে
D
১৯৭১ সালে
উত্তরের বিবরণ
দ্যাগ হ্যামারশোল্ড ছিলেন জাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব এবং সুইডেনের নাগরিক।
-
মহাসচিব পদে দায়িত্বকাল: ১৯৫৩–১৯৬১
-
বিশেষ সম্মান: মরণোত্তর নোবেল শান্তি পুরস্কার, ১৯৬১
-
মৃত্যু: ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৬১, কঙ্গোতে শান্তি মিশনের সময় বিমান দুর্ঘটনায়, তানজানিয়ার আরুশার কাছে
-
বৈশিষ্ট্য: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে নিহতদের জন্য সর্বোচ্চ পদক ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ প্রবর্তন করা হয়েছে

0
Updated: 3 days ago
GATT-এর অধীনে কয়টি বাণিজ্য আলোচনার জন্য রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়?
Created: 3 days ago
A
৫টি
B
৪টি
C
৭টি
D
৮টি
GATT চুক্তি (General Agreement on Tariffs and Trade) হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সহজীকরণের জন্য গঠিত একটি চুক্তি।
-
স্বাক্ষর ও কার্যকর: ১৯৪৭ সালের ৩০ অক্টোবর, জেনেভা, সুইজারল্যান্ডে ২৩টি দেশের অংশগ্রহণে স্বাক্ষরিত; ১৯৪৮ সালের ১ জানুয়ারি কার্যকর হয়
-
নীতি: Most-Favored-Nation (MFN), অর্থাৎ চুক্তি স্বাক্ষরিত প্রত্যেক দেশ সমান মর্যাদা পায়
-
উদ্দেশ্য: শুল্ক হ্রাস, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রসার এবং বাণিজ্য সহজীকরণ
-
রাউন্ড: ১৯৪৭–১৯৯৩ পর্যন্ত মোট ৮টি রাউন্ড অনুষ্ঠিত
-
পরিণতি: ১৯৯৫ সালে উরুগুয়ে রাউন্ডের শেষে, GATT-এর নীতির ভিত্তিতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) প্রতিষ্ঠিত হয়, যা GATT-এর নীতিগুলো আরও কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করে

0
Updated: 3 days ago
'অ্যাডামস পিক' কোন দেশে অবস্থিত?
Created: 3 days ago
A
ইসরায়েল
B
জর্ডান
C
শ্রীলঙ্কা
D
নেপাল
অ্যাডামস পিক শ্রীলঙ্কার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও প্রাকৃতিক স্থান, যা দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এবং বহু ধর্মাবলম্বীর কাছে পবিত্র হিসেবে বিবেচিত। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় গুরুত্বের কারণে পর্যটক ও তীর্থযাত্রীদের আকর্ষণ করে।
-
অবস্থান: অ্যাডামস পিক শ্রীলঙ্কার দক্ষিণ-পশ্চিমে, রত্নাপুরা শহর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত।
-
উচ্চতা: এর উচ্চতা ৭,৫৫৯ ফুট (২,৩০৪ মিটার)।
-
পদচিহ্ন (Sri Pada): শীর্ষে অবস্থিত শ্রী পাদা পদচিহ্ন, যা বিভিন্ন ধর্মে ভিন্নভাবে পবিত্র মনে করা হয়। বৌদ্ধরা এটিকে বুদ্ধের, হিন্দুরা শিবের, মুসলমানরা আদমের, এবং খ্রিস্টানরা সেন্ট থমাসের পদচিহ্ন মনে করে।
-
তীর্থযাত্রা: প্রতি বছর হাজারো তীর্থযাত্রী এই শিখরে আরোহণ করে, যা ধর্মীয় এবং আত্মিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
প্রাকৃতিক পরিবেশ: এর চারপাশে ঘন বৃষ্টি অরণ্য রয়েছে, যা ১৯৪০ সালে পিক উইল্ডারনেস স্যাংচুয়ারি হিসেবে সংরক্ষিত হয়।
-
নদী উৎস: এই পর্বত থেকে কেলানি, কালু এবং ওয়ালাভে, শ্রীলঙ্কার তিনটি প্রধান নদী উৎপন্ন হয়।
-
ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য: পর্বতটি মূলত গ্নেইস পাথর দ্বারা গঠিত এবং এতে মূল্যবান রত্ন যেমন রুবি ও স্যাফায়ার পাওয়া যায়।
-
ঐতিহাসিক নির্মাণ: প্রাচীন রাজারা তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে রাস্তা, বিশ্রামাগার এবং লোহার শিকল নির্মাণ করেছিলেন।
-
ভ্রমণকারীর উল্লেখ: অ্যাডামস পিকের উল্লেখ আছে মার্কো পোলো, ইবনে বতুতা, মা হুয়ানসহ বহু ভ্রমণকারীর ভ্রমণবৃত্তান্তে।

0
Updated: 3 days ago
বান্দা আচেহ কোথায় অবস্থিত?
Created: 6 days ago
A
ইন্দোনেশিয়া
B
থাইল্যান্ড
C
ফিলিপাইন
D
কম্বোডিয়া
বান্দা আচেহ হলো ইন্দোনেশিয়ার প্রদেশ আচেহ এর রাজধানী এবং এটি সুমাত্রা দ্বীপের আচেহ নদীর তীরে অবস্থিত। ঐতিহাসিকভাবে এটি “doorway to Mecca” বা মক্কার প্রবেশপথ হিসেবে পরিচিত, কারণ এখান থেকে জাহাজে করে সহজে মুসলিমরা পবিত্র মক্কা যাত্রা করতে পারতেন।
-
বান্দা আচেহ ইন্দোনেশিয়ার মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলের মধ্যে একমাত্র এলাকা যেখানে ইসলামী শরিয়াহ কার্যকরভাবে অনুসরণ করা হয়।
-
বিখ্যাত ভ্রমণকারী মার্কো পোলো ১৩৪৫ সালে এবং ইবনে বতুতা ১৩৪৬ সালে এখানে ভ্রমণ করেছেন।
-
শহরটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিকভাবে মুসলিম তীর্থযাত্রীদের যাত্রাপথের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচিত।

0
Updated: 6 days ago