ইয়াল্টা সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি কে ছিলেন
A
হ্যারি এস. ট্রুম্যান
B
ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট
C
জন এফ. কেনেডি
D
ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার
উত্তরের বিবরণ
ইয়াল্টা সম্মেলন (Yalta Conference) হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্রপক্ষের তিন প্রধান রাষ্ট্রপ্রধানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক, যা জাতিসংঘ গঠন ও যুদ্ধোত্তর বিশ্বব্যবস্থা প্রণয়নের জন্য পরিচিত।
-
সময় ও স্থান: ৪–১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৫, ইয়াল্টা, ক্রিমিয়া, সোভিয়েত ইউনিয়ন
-
অংশগ্রহণকারী নেতা:
-
যুক্তরাষ্ট্র: ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট
-
যুক্তরাজ্য: উইনস্টোন চার্চিল
-
সোভিয়েত ইউনিয়ন: জোসেফ স্ট্যালিন
-
-
বৈঠকের উদ্দেশ্য: আন্তর্জাতিক সমস্যা আলোচনা ও যুদ্ধোত্তর শান্তি ব্যবস্থা পরিকল্পনা
সম্মেলনের প্রধান সিদ্ধান্ত ও আলোচ্য বিষয়:
-
জার্মানির পরাজয় ও ভবিষ্যৎ: জার্মানির বিভাজন, শাসন ব্যবস্থা এবং ন্যাজি নেতাদের বিচার
-
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা: নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যদের ভেটো ক্ষমতা নির্ধারণ, স্থায়ী সদস্য: যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন এবং ফ্রান্স
-
পোল্যান্ডের ভবিষ্যৎ: সীমান্ত পরিবর্তন এবং সরকারী কাঠামো নিয়ে সমঝোতা সৃষ্টি
-
ইউরোপে মুক্ত নির্বাচন: পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানো ও স্বাধীন নির্বাচনের নিশ্চয়তা

0
Updated: 3 days ago
সম্প্রতি, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক পেয়েছে- [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 5 days ago
A
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
B
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস
C
রেড ক্রস বাংলাদেশ
D
বাংলাদেশ পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে (এমওএনইউএসসিও) কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসায় দায়িত্বরত বাংলাদেশ পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট বিএএনএফপিইউ-১-এর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক প্রদান করা হয়েছে। এটি তাদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দেওয়া হয়।
-
পদক প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ৭ আগস্ট, যেখানে বিএএনএফপিইউ-১-এর সঙ্গে যৌথভাবে ২৩ জন ইন্ডিভিজুয়াল পুলিশ অফিসার (IPO)-কেও এই পদকে ভূষিত করা হয়।
-
বিএএনএফপিইউ-১, রোটেশন-১৭ কন্টিনজেন্টের নেতৃত্বে ছিলেন কন্টিনজেন্ট কমান্ডার পুলিশ সুপার কাজী রুবাইয়াত রুমি, এবং মোট ১৭৮ জন শান্তিরক্ষী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
-
তাদের মধ্যে ৬৮ জন নারী শান্তিরক্ষা পদকে ভূষিত হন, যা নারী পুলিশের উল্লেখযোগ্য অবদানকে তুলে ধরে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, কন্টিনজেন্টটি গত বছরের ২৭ মে থেকে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করে আসছে, যা এই সম্মাননার পেছনের মূল কারণ।

0
Updated: 5 days ago
কত সালে সানফ্রান্সিসকো সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে?
Created: 3 days ago
A
১৯৪৪ সালে
B
১৯৪৫ সালে
C
১৯৪৬ সালে
D
১৯৪৭ সালে
সান ফ্রান্সিসকো সম্মেলন হলো জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বশক্তির মধ্যে সহযোগিতা ও শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টা হিসেবে চিহ্নিত।
-
সময় ও স্থান: ২৫ এপ্রিল – ২৬ জুন, ১৯৪৫, সান ফ্রান্সিসকো, যুক্তরাষ্ট্র
-
সম্মেলনের মূল লক্ষ্য: একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা (জাতিসংঘ) প্রতিষ্ঠা করা, যা যুদ্ধ ও সংঘাত প্রতিরোধ করবে এবং বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখবে
-
অংশগ্রহণকারী দেশ: ৫০টি দেশ, প্রধান অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স
-
সম্মেলনে জাতিসংঘ সনদ (UN Charter) অনুমোদন করা হয়
-
১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর, নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্যসহ অধিকাংশ প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্র সনদ অনুমোদন ও স্বীকৃতি প্রদান করে
-
এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের জন্ম হয়

0
Updated: 3 days ago
পিএলও-এর ন্যাশনাল কাউন্সিল কর্তৃক আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠানের প্রস্তাব সম্পর্কে ১৯৮৮ সনে জাতিসংঘ কোথায় রেজুলেশন গ্রহণ করে?
Created: 4 months ago
A
নিউইয়র্ক
B
প্যারিস
C
জেনেভা
D
ভিয়েনা
পিএলও (PLO)
পূর্ণরূপ: Palestine Liberation Organization (ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থা)
প্রতিষ্ঠা: ১৯৬৪ সাল
সদর দপ্তর: রামাল্লাহ, ফিলিস্তিন
প্রথম চেয়ারম্যান: আহমদ শুকিরি
তৃতীয় চেয়ারম্যান: ইয়াসির আরাফাত
উদ্দেশ্য:
পিএলও একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:
১৯৭৪ সাল থেকে পিএলও জাতিসংঘে পর্যবেক্ষক মর্যাদা ভোগ করে আসছে।
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:
১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের সদর দপ্তর নিউইয়র্কে পিএলও-এর ন্যাশনাল কাউন্সিল আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব দেয়। এই প্রস্তাবের ওপর জাতিসংঘে একটি রেজুলেশন গৃহীত হয়।
উৎস: Britannica
প্রশ্নটি তৎকালীন সাম্প্রতিক যা বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ নয়।

0
Updated: 4 months ago