পরিবেশ বিষয়ক ভিয়েনা কনভেনশনের আলোচ্য বিষয় কী?
A
জীববৈচিত্র্য সুরক্ষা
B
ক্ষতিকর বর্জ্য চলাচল নিয়ন্ত্রণ
C
ওজোন স্তর সুরক্ষা
D
মরুকরণ রোধ
উত্তরের বিবরণ
ভিয়েনা কনভেনশন, বা Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer, হলো জাতিসংঘের একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি যা ওজোন স্তরের সুরক্ষা ও সংরক্ষণ (protection and preservation of the ozone layer) নিশ্চিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী দেশগুলো একত্রিত হয়ে ওজোন স্তরের ক্ষয় রোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।
-
এই চুক্তি স্বাক্ষর ও গৃহীত হয় ১৯৮৫ সালের ২২ মার্চ অস্ট্রিয়ার ভিয়েনাতে।
-
চুক্তি কার্যকর হয় ১৯৮৮ সালের ২২ সেপ্টেম্বর।
-
প্রাথমিকভাবে ২৮টি দেশ স্বাক্ষরকারী হিসেবে অংশ নেয়।
-
বর্তমানে ১৯৮টি দেশ অনুমোদনকারী (ratifying parties) হিসেবে চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত।

0
Updated: 3 days ago
ভিয়েনা কনভেনশনপেরসনা (১৯৬১)-এর কত নং অনুচ্ছেদে ‘পারসোনা-নন-গ্রাটা’ সম্পর্কে বলা হয়েছে?
Created: 4 weeks ago
A
৬ নং
B
৭ নং
C
৮ নং
D
৯ নং
Persona non grata – সংক্ষিপ্ত তথ্য:
-
অর্থ: অবাঞ্ছিত বা অগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি (ল্যাটিন ভাষা)
-
ব্যবহার: কোনো ব্যক্তিকে কোনো দেশে প্রবেশ বা অবস্থানের জন্য অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করা।
-
প্রধান প্রয়োগ: কূটনৈতিক ক্ষেত্রে, সাধারণত বিদেশী কূটনীতিকের ক্ষেত্রে।
প্রক্রিয়া:
-
যখন কোনো দেশের সরকার কোনো বিদেশী কূটনীতিককে “Persona non grata” ঘোষণা করে, তাকে সেই দেশ ত্যাগ করতে হয়।
ভিয়েনা কনভেনশন (১৯৬১) সম্পর্কিত তথ্য:
-
পূর্ণ নাম: Vienna Convention on Diplomatic Relations, 1961
-
গৃহীত হয়: ১৮ এপ্রিল, ১৯৬১ (ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া)
-
কার্যকর হয়: ২৪ এপ্রিল, ১৯৬৪
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ৬০টি
-
পক্ষ: ১৯৩টি দেশ
-
মোট ধারা: ৫৩টি
উল্লেখযোগ্য ধারাসমূহ:
-
আর্টিকেল ৯:
-
কোনো দেশ ওই দেশে নিযুক্ত অন্য দেশের কূটনীতিককে ‘Persona non grata’ ঘোষণা করতে পারে।
-
কারণ দেখানো বাধ্যতামূলক নয়।
-
কূটনীতিক দেশে পৌঁছানোর আগেই অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করা যেতে পারে।
-
প্রেরক রাষ্ট্রকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেই কূটনীতিককে প্রত্যাহার করতে হবে।
-
কূটনৈতিক মিশনের প্রধানসহ যে কোনো কর্মীকে অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করা সম্ভব।
-
উপসংহার:
Persona non grata হলো কূটনৈতিক নিয়ম অনুযায়ী কোনো দেশের জন্য অগ্রহণযোগ্য বা অবাঞ্ছিত ব্যক্তিকে চিহ্নিত করার বৈধ প্রক্রিয়া।

0
Updated: 4 weeks ago
ভিয়েনা কনভেনশনে মোট কতটি ধারা রয়েছে?
Created: 5 days ago
A
৫১টি
B
৪৯টি
C
৫৫টি
D
৫৩টি
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১ হলো কূটনৈতিক আচরণ সংক্রান্ত একটি চুক্তি, যা কূটনীতিকদের নিরাপত্তা এবং কূটনৈতিক কার্যক্রমের নিয়মাবলী নির্ধারণ করে।
-
চুক্তি গৃহীত হয় ১৮ এপ্রিল, ১৯৬১।
-
চুক্তি কার্যকর হয় ২৪ এপ্রিল, ১৯৬৪।
-
স্বাক্ষর স্থল: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া।
-
চুক্তিতে মোট ৫৩টি ধারা রয়েছে।
-
কোনো দেশ এই ধারার বিরুদ্ধে কাজ করলে সেটিকে ‘চুক্তির বরখেলাপ’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
-
ভারত চুক্তিতে স্বাক্ষর করে ১৯৬৫ সালে।
-
বাংলাদেশ চুক্তিতে সই করে ১৯৭৮ সালে।

0
Updated: 5 days ago
'ভিয়েনা কনভেনশন - ১৯৬১' কী সংক্রান্ত?
Created: 1 week ago
A
কূটনীতি
B
মানবাধিকার
C
যুদ্ধাপরাধ
D
সমুদ্র
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১ হলো কূটনৈতিক সম্পর্ক ও কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রণীত একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি।
-
চুক্তির পূর্ণরূপ: Vienna Convention on Diplomatic Relations
-
গৃহীত: ১৮ এপ্রিল ১৯৬১
-
কার্যকর: ২৪ এপ্রিল ১৯৬৪
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
ধারা: মোট ৫৩টি ধারার মধ্যে কূটনীতিকদের অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারিত
-
দেশগুলোর সাক্ষর: ভারত ১৯৬৫ সালে, বাংলাদেশ ১৯৭৮ সালে
-
মূল উদ্দেশ্য:
-
রাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও পরিচালনার নিয়ম নির্ধারণ
-
কূটনীতিকদের অধিকার ও দায়িত্ব স্পষ্ট করা
-
কূটনৈতিক মিশন ও ব্যক্তিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা
-
-
চুক্তি লঙ্ঘন: কোনো দেশ ধারার পরিপন্থী কাজ করলে সেটিকে ‘চুক্তির বরখেলাপ’ হিসেবে গণ্য করা হয়

0
Updated: 1 week ago