২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি কত?
A
৮.৫৫%
B
৯.৭৫%
C
১০.০৩%
D
১০.১৮%
উত্তরের বিবরণ
২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশের গড় মূল্যস্ফীতি ১০.০৩% দাঁড়িয়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতে সাধারণভাবে দাম বৃদ্ধির হারকে বোঝায়। অর্থাৎ, দেশের বাজারে খাদ্য, পোশাক, বাড়িভাড়া ও অন্যান্য পণ্যের দাম গত বছরের তুলনায় কতোটা বেড়েছে তা নির্দেশ করে।
-
২০২৪ সালের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪.১০%, যা গত ১৩ বছরে সর্বোচ্চ।
-
অর্থনীতিবিদরা মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) নির্ণয় করার জন্য আগের বছর বা মাসের সঙ্গে বর্তমানের দাম তুলনা করে। তারা খাদ্য, কাপড়, পোশাক, বাড়ি, সেবা ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদানের দাম বৃদ্ধির পার্থক্য পরীক্ষা করেন।
-
মূল্যস্ফীতি হলে মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব পড়ে। খাদ্যদ্রব্য, পোশাক, বাড়িভাড়া ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়ে যায়। আয় বাড়েনি বা স্থিত থাকলে মানুষকে কম কেনাকাটা করতে হয়, সঞ্চয় কমে যায় এবং অন্যান্য খাতে খরচ সীমিত করতে হয়।

0
Updated: 3 days ago
বিশ্বব্যাংকের মতে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণ নয় কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
বৈদেশিক মুদ্রা বৃদ্ধি পাওয়া
B
অভ্যন্তরীণ জ্বালানীর মূল্যবৃদ্ধি
C
দুর্বল মুদ্রানীতি
D
টাকার অবমূল্যায়ন
মুদ্রাস্ফীতি হল এমন একটি অবস্থা যেখানে পণ্য ও সেবার দাম বৃদ্ধি পায়, যার ফলে টাকার ক্রয়ক্ষমতা কমে যায়। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতির প্রধান কারণগুলো হলো:
-
জ্বালানির দাম বৃদ্ধি: জ্বালানি ও বিদ্যুতের খরচ বৃদ্ধির কারণে ব্যবসার উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়, যা ভোক্তা মূল্যে সরাসরি প্রভাব ফেলে এবং মুদ্রাস্ফীতি বাড়ায়।
-
দুর্বল মুদ্রানীতি: কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে অতিরিক্ত অর্থ চলাচল করে এবং দাম বাড়ায়।
-
মুদ্রার অবমূল্যায়ন: বাংলাদেশি টাকার দুর্বলতা আমদানিকৃত পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়।
বিশ্বব্যাংকের মতে, বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি বাড়ার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বৃদ্ধি সরাসরি বড় ভূমিকা রাখে না। অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রার মান বৃদ্ধির কারণে সরাসরি মূল্যস্ফীতি তৈরি হয় না।

0
Updated: 2 weeks ago
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতির হার কত ছিল? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
৮.০৩ শতাংশ
B
৯.০৩ শতাংশ
C
১০.০৩ শতাংশ
D
১১.০৩ শতাংশ

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতির সহনশীল মাত্রা হলো-
Created: 2 weeks ago
A
০৬-০৮ শতাংশ
B
০১-০৫ শতাংশ
C
০৯-১২ শতাংশ
D
১৩-১৫ শতাংশ
মুদ্রাস্ফীতি হলো এমন একটি অর্থনৈতিক অবস্থা যেখানে বাজারে পণ্যের তুলনায় মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি পায়, ফলে অর্থের মান কমে এবং দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়।
এটি সাধারণত তখন ঘটে যখন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত টাকা ছাপায় বা উৎপাদনের তুলনায় মুদ্রার পরিমাণ বেড়ে যায়।
-
মুদ্রাস্ফীতি ঘটে যখন বাজারে উৎপাদনের তুলনায় মুদ্রার সরবরাহ বেশি হয়।
-
এতে টাকার মান হ্রাস পায়, এবং একই পরিমাণ পণ্য ক্রয়ে পূর্বের তুলনায় বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয়।
-
উৎপাদনের তুলনায় মুদ্রার সরবরাহ কমলে মুদ্রা সংকোচন ঘটে।
-
উন্নয়নশীল দেশে মুদ্রাস্ফীতির জন্য নির্দিষ্ট কোনো সহনীয় স্তর নেই, তবে সাধারণত ৬-৮% ধরা হয়।
-
মুদ্রাস্ফীতি যদি ৬-৮% এর বেশি হয়, তাহলে তা অর্থনৈতিক উন্নয়ন, মূল্য স্থিতিশীলতা এবং দারিদ্র্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অতিরিক্তভাবে, অতি মুদ্রাস্ফীতি নিম্নলিখিত প্রভাব সৃষ্টি করে:
-
সঞ্চয় হ্রাস করে
-
বিনিয়োগ হ্রাস করে
-
অর্থনৈতিক পছন্দগুলিকে বিকৃত করে
-
আয়ের বৈষম্য বৃদ্ধি করে

0
Updated: 2 weeks ago