যমুনা সার কারখানায় কোন সার উৎপন্ন হয়?
A
ইউরিয়া
B
টিএসপি
C
ডিএপি
D
সালফেট
উত্তরের বিবরণ
যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, যা দেশের কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
প্রতিষ্ঠানটি জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী থানার তারাকান্দি এলাকায়, যমুনা নদী থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
-
এটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তখন থেকেই সার উৎপাদনে অবদান রেখে আসছে।
-
এই কারখানায় মূলত ইউরিয়া সার (Urea Fertilizer) উৎপাদন করা হয়, যা বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য।
-
ফ্যাক্টরিটির বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৫,৬১,০০০ মেট্রিক টন, যা দেশের সার চাহিদা পূরণে বড় ভূমিকা রাখে।

0
Updated: 3 days ago
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ড্রাগন ফল উৎপাদনে বর্তমানে শীর্ষ জেলা কোনটি? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 3 days ago
A
ঝিনাইদহ
B
কুষ্টিয়া
C
রাজশাহী
D
যশোর
ড্রাগন ফল উৎপাদন বিষয়ক তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের উৎপাদন সম্প্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এটি বেশ জনপ্রিয় ফল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল, যা ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে বিভিন্ন জাত আনা হয়। এটি একটি ক্যাকটাস জাতীয় গাছ, যার কোন পাতা নেই এবং সাধারণত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে।
• কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উৎপাদনের শীর্ষে ঝিনাইদহ জেলা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এখানে উৎপাদন হয়েছে ৩২,৭৬৮ মেট্রিক টন ড্রাগন।
• উৎপাদনের দ্বিতীয় স্থানে যশোর। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এখানে উৎপাদন হয়েছে ১২,৫৫৩ মেট্রিক টন ড্রাগন।
• তৃতীয় স্থানে রাজশাহী, যেখানে উৎপাদন হয়েছে ৪,৪৭৭ মেট্রিক টন।
• বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সিটিউট (বারি) নতুন জাত উদ্ভাবন করেছে, যার নাম বারি ড্রাগন ফল-১। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে জনপ্রিয়।
• এ জাতের ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়, শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, এবং ফলের প্রকৃতি রসালো।
• বীজগুলো ছোট, কালো এবং নরম।
• একটি ফলের ওজন ১৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে।

0
Updated: 3 days ago
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোন দিনটিকে 'জাতীয় চা দিবস' হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে?
Created: 3 days ago
A
৪ মে
B
২১ মে
C
২২ জুন
D
২৪ জুন
জাতীয় চা দিবস সম্পর্কে তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে এই দিবসের তারিখ ও প্রেক্ষাপট সম্প্রতি পরিবর্তিত হয়েছে। পূর্বে দেশের মধ্যে জাতীয় চা দিবস প্রতি বছর ৪ জুন পালন করা হতো, কিন্তু বর্তমানে এটি আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিবর্তন করা হয়েছে।
-
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ২১ মে 'জাতীয় চা দিবস' হিসেবে ঘোষণা করেছে।
-
১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জাতীয় চা পুরস্কার নীতিমালা, ২০২২ সংশোধনের মাধ্যমে এই দিবসের তারিখ পরিবর্তন করেছে।
-
এতদিন ৪ জুন জাতীয় চা দিবস পালন করা হতো।
-
নতুন তারিখটি আন্তর্জাতিক চা দিবসের সঙ্গে মিলিয়ে পরিবর্তন করা হয়েছে।
-
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) ২০২০ সাল থেকে প্রতিবছর ২১ মে International Tea Day হিসেবে পালন করছে।
-
চা উৎপাদনকারী দেশগুলোও ২১ মে আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে থাকে। বিশ্বের অন্যান্য চা উৎপাদনকারী দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশও এই দিনকে জাতীয় চা দিবস ঘোষণা করেছে।

0
Updated: 3 days ago
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা কোনটি?
Created: 3 days ago
A
কুমিল্লা
B
যশোর
C
রাজশাহী
D
ময়মনসিংহ
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী বাংলাদেশের মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে ময়মনসিংহ জেলা শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। এ তথ্য দেশের মৎস্য উৎপাদনের ভৌগোলিক বৈচিত্র্য ও সামগ্রিক উৎপাদন হার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেয়।
-
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে শীর্ষ তিন জেলা:
১. ময়মনসিংহ – ৩,৪৫,০০১ মেট্রিক টন
২. কুমিল্লা – ৩,১৫,৪৫৭ মেট্রিক টন
৩. যশোর – ২,৪৮,০৮৯ মেট্রিক টন -
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগসমূহ:
১. চট্টগ্রাম বিভাগ – ৮,৮০,৭৯৭ মেট্রিক টন
২. খুলনা বিভাগ – ৮,২২,৩৬১ মেট্রিক টন
৩. রাজশাহী বিভাগ – ৫,৭৬,৮৩০ মেট্রিক টন -
মোট মৎস্য উৎপাদনের পরিসংখ্যান:
-
মোট মৎস্য উৎপাদন: ৫০,১৮,৪৮৩ মেট্রিক টন
-
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদন: ৪৩,৮৯,৮৬০ মেট্রিক টন
-
লোনা পানির মৎস্য উৎপাদন: ৪,২৮,৬২৩ মেট্রিক টন
-

0
Updated: 3 days ago