মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা কোনটি?
A
কুমিল্লা
B
যশোর
C
রাজশাহী
D
ময়মনসিংহ
উত্তরের বিবরণ
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী বাংলাদেশের মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে ময়মনসিংহ জেলা শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। এ তথ্য দেশের মৎস্য উৎপাদনের ভৌগোলিক বৈচিত্র্য ও সামগ্রিক উৎপাদন হার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেয়।
-
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে শীর্ষ তিন জেলা:
১. ময়মনসিংহ – ৩,৪৫,০০১ মেট্রিক টন
২. কুমিল্লা – ৩,১৫,৪৫৭ মেট্রিক টন
৩. যশোর – ২,৪৮,০৮৯ মেট্রিক টন -
মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগসমূহ:
১. চট্টগ্রাম বিভাগ – ৮,৮০,৭৯৭ মেট্রিক টন
২. খুলনা বিভাগ – ৮,২২,৩৬১ মেট্রিক টন
৩. রাজশাহী বিভাগ – ৫,৭৬,৮৩০ মেট্রিক টন -
মোট মৎস্য উৎপাদনের পরিসংখ্যান:
-
মোট মৎস্য উৎপাদন: ৫০,১৮,৪৮৩ মেট্রিক টন
-
মিঠা পানিতে মৎস্য উৎপাদন: ৪৩,৮৯,৮৬০ মেট্রিক টন
-
লোনা পানির মৎস্য উৎপাদন: ৪,২৮,৬২৩ মেট্রিক টন
-

0
Updated: 3 days ago
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ড্রাগন ফল উৎপাদনে বর্তমানে শীর্ষ জেলা কোনটি? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 3 days ago
A
ঝিনাইদহ
B
কুষ্টিয়া
C
রাজশাহী
D
যশোর
ড্রাগন ফল উৎপাদন বিষয়ক তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের উৎপাদন সম্প্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এটি বেশ জনপ্রিয় ফল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল, যা ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে বিভিন্ন জাত আনা হয়। এটি একটি ক্যাকটাস জাতীয় গাছ, যার কোন পাতা নেই এবং সাধারণত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে।
• কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উৎপাদনের শীর্ষে ঝিনাইদহ জেলা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এখানে উৎপাদন হয়েছে ৩২,৭৬৮ মেট্রিক টন ড্রাগন।
• উৎপাদনের দ্বিতীয় স্থানে যশোর। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এখানে উৎপাদন হয়েছে ১২,৫৫৩ মেট্রিক টন ড্রাগন।
• তৃতীয় স্থানে রাজশাহী, যেখানে উৎপাদন হয়েছে ৪,৪৭৭ মেট্রিক টন।
• বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সিটিউট (বারি) নতুন জাত উদ্ভাবন করেছে, যার নাম বারি ড্রাগন ফল-১। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে জনপ্রিয়।
• এ জাতের ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়, শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, এবং ফলের প্রকৃতি রসালো।
• বীজগুলো ছোট, কালো এবং নরম।
• একটি ফলের ওজন ১৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে।

0
Updated: 3 days ago
কোন এলাকাকে 'Marine Protected Area (MPA)' ঘোষণা করা হয়েছে?
Created: 6 days ago
A
সেন্টমার্টিন
B
সেন্টমার্টিন এবং এর আশেপাশের এলাকা
C
পটুয়াখালী ও বরগুনা
D
হিরন পয়েন্ট
Marine Protected Area (MPA) সংক্রান্ত বিষয়টি হলো সেন্টমার্টিন দ্বীপ ও এর আশেপাশের সমুদ্রসীমাকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ। এই পদক্ষেপ মূলত পরিবেশ রক্ষা ও সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
-
সেন্টমার্টিন দ্বীপ এবং এর আশেপাশের ১,৭৪৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকাকে মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া (MPA) হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
-
এর আগে, ১৯৯৯ সালে ৫৯০ হেক্টর এলাকা সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল, যেটি তখন ‘সেন্টমার্টিন মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া’ নামে পরিচিত ছিল।
-
নতুন ঘোষণার মধ্যে বঙ্গোপসাগরের ৭০ মিটার গভীর সমুদ্রও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
-
এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো অনিয়ন্ত্রিত জাহাজ ও ইঞ্জিনচালিত নৌকার চলাচল নিয়ন্ত্রণ, মাছ আহরণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, সমুদ্রে বর্জ্য ও ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ নিক্ষেপ রোধ, প্রবাল উপনিবেশের সংরক্ষণ, জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা।

0
Updated: 6 days ago
পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ কত সালে জারি হয়?
Created: 6 days ago
A
১৯৮০ সালে
B
১৯৮১ সালে
C
১৯৮৫ সালে
D
১৯৯১ সালে
পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৫ হলো একটি আইনগত অধ্যাদেশ যা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের আইনগত সমস্যার বিচার নিষ্পত্তি নিশ্চিত করে। এটি ১৯৮৫ সালে জারি করা হয়েছিল।
এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে পারিবারিক আদালতের বিচার্য বিষয়গুলোর জন্য প্রয়োজনীয় আইনসমূহ সংকলিত হয়েছে।
-
পারিবারিক আদালতের আইনগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আইন, হিন্দু আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন এবং অন্যান্য পারিবারিক আইন সম্পর্কিত অধ্যাদেশ।
-
এটি রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং পার্বত্য জেলার বাইরে সারা দেশে প্রযোজ্য।
-
আইন অনুযায়ী, দেশের সকল মুন্সেফ আদালত পারিবারিক আদালত হিসেবে গণ্য হবে এবং মুন্সেফগণ এ আদালতের বিচারক হবেন।
-
পারিবারিক আদালত মূলত পাঁচটি বিষয়ে বিচারকার্য সম্পন্ন করে:
• বিবাহ বিচ্ছেদ (Divorce)
• দাম্পত্য সম্পর্ক পুনরুদ্ধার (Restoration of marital relationship)
• মোহরানা (Dowry/Mahr)
• ভরণপোষণ (Maintenance)
• অভিভাবকত্ব (Custody)

0
Updated: 6 days ago