নিরাপদ চলাচলের জন্য শিশু-কিশোরদের কোন বিষয়ে সচেতন করা উচিত?
A
যানবাহনের ধরন সম্পর্কে
B
ট্রাফিক বাতি, ও জেব্রাক্রসিং সম্পর্কে
C
রাস্তার পাশে খেলাধুলা সম্পর্কে
D
গাড়ির গতি বৃদ্ধির কৌশল সম্পর্কে
উত্তরের বিবরণ
নিরাপদ চলাচলের জন্য করণীয়:
-
ফুটপাত ব্যবহার করে চলাচল করা
-
রাস্তা পারাপারের সময় দৌড়ে না যাওয়া
-
চলন্ত গাড়িতে ওঠা-নামা না করা
-
গাড়ি চলাকালে চালকের সঙ্গে কথা না বলা
-
রাস্তা পারাপারের জন্য জেব্রা ক্রসিং, ওভারব্রিজ, আন্ডারপাস ব্যবহার করা
-
শিশু-কিশোরদের জন্য মহাসড়ক, সংযোগ সড়ক ও আধাপাকা সড়ক সম্পর্কে পরিচিত করা
-
চলাচলের নিয়মাবলি যেমন জেব্রা ক্রসিং, পারাপার সেতু, ট্রাফিক পুলিশ, ফুটপাত, ট্রাফিক বাতি ও চিহ্নাবলি এবং বিপজ্জনক স্থানসমূহ সম্পর্কে শিক্ষিত করা

0
Updated: 3 days ago
কোন উপজাতিটির আবাসস্থল “বিরিশিরি” নেত্রকোনায়?
Created: 1 month ago
A
সাঁওতাল
B
গারো
C
খাসিয়া
D
মুরং
‘গারো’ উপজাতি
-
প্রধান নিবাস: বাংলাদেশের গারো উপজাতি মূলত ময়মনসিংহ জেলার পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করে।
-
অন্যান্য জেলা: শেরপুর, নেত্রকোনা, রংপুর, জামালপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজারে কিছু গারো উপজাতি দেখা যায়।
-
প্রধান উপজেলাগুলি:
-
ময়মনসিংহ: হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া
-
নেত্রকোনা: দুর্গাপুর, কলমাকান্দা
-
শেরপুর: নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী
-
টাঙ্গাইল: মধুপুর
-
-
বিশেষ কেন্দ্র: নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বিরিশিরি এলাকায় গারোদের সংখ্যা বেশি এবং তারা সেখানে তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রেখেছে।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
ধর্ম: ঐতিহ্যবাহী ধর্ম ‘সাংসারেক’, কিছু গারো খ্রিস্টান ধর্ম পালন করে।
-
প্রধান দেবতা: তাতারা রাবুগা
-
উৎসব: ওয়ানগালা
-
ভাষা: মান্দি
-
পরিবার ব্যবস্থা: মাতৃতান্ত্রিক
উৎস: ময়মনসিংহ জেলার সরকারি ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ থেকে কত সালে জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১৯৫০ সালে
B
১৯৫৪ সালে
C
১৯৫৮ সালে
D
১৯৬০ সালে
বাংলাদেশে জমিদারি প্রথা ও রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ আইন, ১৯৫০
-
জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি: বাংলাদেশে জমিদারি প্রথা ১৯৫০ সালে উচ্ছেদ করা হয়।
-
আইন প্রণয়ন: এটি ১৯৫০ সালের পূর্ববঙ্গ রাজ্য অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের মাধ্যমে কার্যকর হয়। আইনের মাধ্যমে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বিলুপ্ত করা হয় এবং কৃষকদের জমির মালিকানা নিশ্চিত করা হয়।
The State Acquisition and Tenancy Act, 1950 (রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০):
-
আইন প্রণয়ন: ১৯৫০ সালে; আইন সংখ্যা: ২৮, ১৯৫১ সন
-
বিষয়বস্তু: পূর্ববাংলায় জমিতে খাজনা সংগ্রাহক ও অন্যান্য স্বার্থধারীদের অধিগ্রহণ, প্রজাদের সঙ্গে সম্পর্ক, এবং সম্পর্কিত অন্যান্য আইনগত বিষয়সমূহ সংজ্ঞায়িত করা।
-
প্রেক্ষাপট: এই আইনের আগে কৃষিসংক্রান্ত আইন ছিল ১৭৯৩ সালের বঙ্গীয় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবিধান ও ১৮৮৫ সালের বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন।
-
প্রণয়নের ধাপ:
-
১৯৪৮ সালের ৩১ মার্চ পূর্ববঙ্গ জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব বিল প্রকাশ
-
বিল পাঠানো হয় আইন পরিষদের বিশেষ কমিটিতে
-
১৬ মে ১৯৫১ সালে অনুমোদনমূলক সম্মতি প্রাপ্ত
-
আইনের কার্যক্রম ও বৈশিষ্ট্য:
-
সরকার দেশের একমাত্র জমিদারে পরিণত হয়
-
জমিতে সকল খাজনা-আদায়ি স্বার্থ অধিগ্রহণ করে
-
৩ নং ধারা বলবৎ হওয়ায় জমির মালিকরা সরকারের প্রত্যক্ষ প্রজা হিসেবে গণ্য হন
-
সরকার হাটবাজার, ফেরি ও মাছ উৎপাদনমূলক জলভাগের মালিক ও ব্যবস্থাপক হয়
-
আইনটি ১৫২টি ধারায় বিভক্ত, যা পাঁচটি অংশ ও উনিশটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত

0
Updated: 2 weeks ago
ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
খাজা নাজিম উদ্দীন
B
নুরুল আমিন
C
লিয়াকত আলী খান
D
মােহাম্মদ আলী জিন্নাহ
ভাষা আন্দোলন
বাংলার মুক্তির ইতিহাসে প্রথম বড় ঘটনা ছিল ভাষা আন্দোলন। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই বাঙালির মধ্যে জাতীয়তাবোধের সূচনা ঘটে।
সূচনা ও পরিণতি
ভাষা আন্দোলন শুরু হয় ১৯৪৭ সালে, আর এর চূড়ান্ত রূপ দেখা যায় ১৯৫২ সালে।
আন্দোলনের সময়কার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব
-
পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন: ফিরোজ খান নুন
-
পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল ছিলেন: গোলাম মোহাম্মদ
-
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন: খাজা নাজিমউদ্দীন
-
পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন: নুরুল আমিন
অতিরিক্ত তথ্য
-
পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
-
পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন লিয়াকত আলী খান।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago