What provides the extreme temperature and pressure required for fusion in a hydrogen bomb?
A
Solar energy
B
Magnetic confinement
C
Fission bomb explosion
D
Electric current
উত্তরের বিবরণ
হাইড্রোজেন বোমা বা থার্মোনিউক্লিয়ার বোমাতে নিউক্লিয়ার ফিউশন ঘটাতে অত্যন্ত উষ্ণতা ও চাপের প্রয়োজন হয়। সরাসরি সৌর শক্তি, চুম্বকীয় আবদ্ধকরণ বা বৈদ্যুতিক ধারা এই চরম অবস্থার জন্য যথেষ্ট নয়। বরং, একটি ছোট ফিশন বোমার বিস্ফোরণকে প্রাথমিক উত্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ফিশন বিক্রিয়ার মুহূর্তে বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন হয়, যা তাপ এবং চাপের চরম পরিবেশ সৃষ্টি করে। এই চরম পরিবেশ হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াসকে একত্রিত করে ফিউশন বিক্রিয়া ঘটায়, যার ফলে আরও বিশাল শক্তি উৎপন্ন হয়।
উত্তর: গ) Fission bomb explosion।
ফিউশন বিক্রিয়া (Fusion Reaction) সম্পর্কিত তথ্য:
-
ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে সূর্য শক্তি উৎপন্ন করে।
-
এটি নক্ষত্রের প্রধান শক্তি উৎস এবং হালকা মৌলগুলোর নিউক্লিয়ার সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া।
-
১৯৩০-এর দশকে হান্স বেতে প্রস্তাব করেন যে, ডিউটেরিয়াম গঠনের সময় হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াসের ফিউশন বিশাল শক্তি উৎপন্ন করে।
-
ফিউশন বিক্রিয়ার ক্রমাগত সংঘটনের ফলে হিলিয়াম তৈরি হয়, যা নক্ষত্রগুলোর শক্তির মূল উৎস।
-
ফিউশন সংঘটিত হতে নক্ষত্রের কেন্দ্রীয় প্লাজমার তাপমাত্রা প্রায় ১৫,০০০,০০০ কে বা তার কম হতে হয়।
-
হাইড্রোজেন পরমাণু একত্রে মিশে হিলিয়ামে রূপান্তরিত হয়, শক্তি উৎপন্ন হয়।
-
ফিউশন বিক্রিয়া বিশ্বের শক্তি উৎপাদনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা নক্ষত্রের উজ্জ্বলতা ও দীর্ঘায়ু নিশ্চিত করে।
ফিশন বিক্রিয়া (Fission) সম্পর্কিত তথ্য:
-
একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস ভেঙে দুটি বা ততোধিক ছোট নিউক্লিয়াস তৈরি হয়।
-
উদাহরণ: ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর বিভাজন।

0
Updated: 3 days ago
বায়ুমণ্ডলে কোন উপাদান সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 weeks ago
A
কার্বন-ডাইঅক্সাইড
B
জলীয়বাষ্প
C
নাইট্রোজেন
D
অক্সিজেন
বায়ুমণ্ডল হলো পৃথিবীকে ঘিরে থাকা গ্যাসীয় আবরণ, যা পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে ভূপৃষ্ঠের চারদিকে আবর্তিত হয়। বায়ুমণ্ডলের কোনো বর্ণ, গন্ধ বা আকার নেই, তাই এটি খালি চোখে দেখা যায় না, কেবল অনুভব করা যায়। এর বিশালতা এবং কার্যাবলী নিয়ে বিজ্ঞানীদের গবেষণা নিরন্তর চলছে।
বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদানসমূহ:
-
নাইট্রোজেন: ৭৮.০২%
-
অক্সিজেন: ২০.৭১%
-
আরগন: ০.৮০%
-
জলীয়বাষ্প: ০.৪১%
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড: ০.০৩%
-
অন্যান্য গ্যাস: ০.০২%
-
ধূলিকণা ও কণিকা: ০.০১%
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago
What is the minimum gap needed between the original sound and the reflected sound to perceive an echo?
Created: 3 days ago
A
1 second
B
0.05 second
C
0.5 second
D
0.1 second
ইকো বা প্রতিধ্বনি তখনই শোনা যায় যখন মূল শব্দ এবং প্রতিফলিত শব্দের মধ্যে পর্যাপ্ত সময় ব্যবধান থাকে। মানব কানে দুটি শব্দকে আলাদা করে শোনার জন্য অন্তত 0.1 সেকেন্ড ব্যবধান প্রয়োজন। শব্দ বাতাসে প্রায় 340 মিটার/সেকেন্ড বেগে চলে, তাই 0.1 সেকেন্ডে এটি প্রায় 34 মিটার পথ অতিক্রম করে। প্রতিফলিত শব্দকে আলাদা করে শোনার জন্য শব্দকে কমপক্ষে 17 মিটার দূরে কোনো পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হতে হয়, কারণ এটি যাওয়া-আসা মিলিয়ে 34 মিটার পথ পাড়ি দেয়। সুতরাং, প্রতিধ্বনি শোনার ন্যূনতম সময় ব্যবধান হলো 0.1 সেকেন্ড।
শব্দ এবং প্রতিধ্বনি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
কোন শব্দ শোনার পর প্রায় 0.1 সেকেন্ড পর্যন্ত তার রেশ আমাদের মস্তিষ্কে থাকে।
-
এই সময়কে শব্দানুভূতির স্থায়িত্বকাল বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে প্রতিধ্বনি হলে তা শোনা যায় না। তাই প্রতিধ্বনি শোনার জন্য মূল শব্দ এবং প্রতিধ্বনি শোনার মধ্যে সময় ব্যবধান 0.1 সেকেন্ড বা তার বেশি হতে হবে।
-
প্রতিফলক এবং শব্দ উৎসের মধ্যে দূরত্ব এমন হতে হবে যেন শব্দ তরঙ্গ উৎসের কাছে ফিরে আসতে 0.1 সেকেন্ড বা তার বেশি সময় নেয়।
-
বাতাসে শব্দের দ্রুতি তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
-
0°C বা 273 K তাপমাত্রায় শব্দের দ্রুতি প্রায় 332 মিটার/সেকেন্ড।
-
0°C বা 273 K তাপমাত্রায় প্রতিফলিত শব্দ শোনার জন্য শব্দ উৎস এবং প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব প্রায় 16.6 মিটার হতে হবে।
-
তাপমাত্রা বেশি হলে প্রতি ডিগ্রির জন্য ন্যূনতম দূরত্ব 0.3 মিটার বৃদ্ধি পায়।
-
সুতরাং, প্রতিধ্বনি শোনার শর্ত হলো শ্রোতা বা উৎস এবং প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব 16.6 মিটার (0°C বা 273 K তাপমাত্রায়) বজায় রাখা।

0
Updated: 3 days ago
বাংলাদেশে কী ধরনের রাজনৈতিক ব্যবস্থা বিদ্যমান?
Created: 1 month ago
A
একদলীয় ব্যবস্থা
B
দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা
C
একনায়কতন্ত্র
D
বহু-দলীয় ব্যবস্থা
একদলীয় ব্যবস্থা
-
রাষ্ট্রে যখন কেবলমাত্র একটি রাজনৈতিক দল থাকে, তখন সেটিকে একদলীয় ব্যবস্থা বলা হয়।
-
একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সাধারণত একটিমাত্র দল বিদ্যমান থাকে।
-
এই ব্যবস্থায় বিরোধী দলের কোনো অস্তিত্ব স্বীকৃত হয় না।
দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা
-
যখন রাষ্ট্রে মাত্র দুটি রাজনৈতিক দল থাকে, তখন তাকে দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা বলা হয়।
-
এ ব্যবস্থায় একটি দল সরকার গঠন করে এবং অপর দল বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করে।
-
প্রকৃত অর্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দ্বি-দলীয় ব্যবস্থাই চালু রয়েছে।
বহু-দলীয় ব্যবস্থা
-
একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যখন দুইয়ের অধিক রাজনৈতিক দল ক্ষমতা অর্জনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে কার্যকর ভূমিকা পালন করে, তখন তাকে বহু-দলীয় ব্যবস্থা বলা হয়।
-
ফ্রান্স, ইতালি, বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানসহ অনেক দেশে বহুদলীয় ব্যবস্থা বিদ্যমান।
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago