The most species-rich group in the animal kingdom is:
A
Echinodermata
B
Arthropoda
C
Porifera
D
Cnidaria
উত্তরের বিবরণ
প্রাণিজগতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রজাতি-সমৃদ্ধ গ্রুপ হলো আর্থ্রোপোডা (Arthropoda)। এই গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত প্রাণীদের মধ্যে রয়েছে পোকা, ক্রাস্টেসিয়ান, আর্কেনিড এবং মিলিপেড। এদের দেহ সাধারণত সেগমেন্টেড এবং এক্সোস্কেলিটন দ্বারা আবৃত, যা সুরক্ষা দেয় এবং চলাচল সহজ করে। আর্থ্রোপোডরা পৃথিবীর প্রায় সব পরিবেশে বাস করে, যেমন মাটি, জল এবং বাতাস। বৈচিত্র্য এবং অভিযোজন ক্ষমতার কারণে তারা প্রাণিজগতের সবচেয়ে বিস্তৃত ও প্রজাতি-সমৃদ্ধ গ্রুপ, এবং প্রায় ১০ লাখেরও বেশি প্রজাতি এই গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন।
আর্থ্রোপোডা (Arthropoda) সম্পর্কে তথ্য:
-
নামকরণ: Arthro শব্দের অর্থ “সন্ধি”, Poddos শব্দের অর্থ “পা” থেকে নামকরণ।
-
প্রকৃতি: প্রাণিজগতের সবচেয়ে বৃহত্তম পর্ব।
-
পৃথিবীর প্রায় সকল পরিবেশে বাস করতে সক্ষম।
-
বহু প্রজাতি অন্তঃপরজীবী ও বহিঃপরজীবী হিসেবে বাস করে।
-
স্থলে, স্বাদু পানিতে এবং সমুদ্রে বাস করে।
-
অনেক প্রজাতির প্রাণী ডানার সাহায্যে উড়তে পারে।
সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
-
দেহ মাথা, বক্ষ ও উদর এই তিনটি অঞ্চলে বিভক্ত এবং সন্ধিযুক্ত উপাঙ্গ থাকে।
-
মাথায় একজোড়া পুঞ্জাক্ষি ও অ্যান্টেনা থাকে।
-
নরম দেহ কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত।
-
ম্যালপিজিয়ান নালিকা নামক রেচন অঙ্গ বিদ্যমান।
-
দেহের রক্তপূর্ণ গহ্বর হিমোসিল নামে পরিচিত।
উদাহরণ: প্রজাপতি, চিংড়ি, আরশোলা, কাঁকড়া।

0
Updated: 3 days ago
BIMSTEC-র সদস্য রাষ্ট্র কতটি? (আগস্ট-২০২৫)
Created: 1 week ago
A
৫টি
B
৯টি
C
১১টি
D
৭টি
সাধারণ জ্ঞান
BIMSTEC- Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical & Economic Cooperation
সাধারণ জ্ঞান
The Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation (BIMSTEC) হলো একটি আঞ্চলিক সংস্থা, যা অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত ও সামাজিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে। এটি ১৯৯৭ সালে থাইল্যান্ডে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বর্তমানে সাতটি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত। সংস্থার সদর দপ্তর বাংলাদেশের ঢাকাতে অবস্থিত। বাংলাদেশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ; এটি BIMSTEC-এর প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি এবং আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত বর্তমান সভাপতিও।
-
প্রতিষ্ঠার সাল ও স্থান: ১৯৯৭, থাইল্যান্ড।
-
সদস্য রাষ্ট্রসমূহ (৭টি, আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত):
-
বাংলাদেশ
-
ভারত
-
শ্রীলঙ্কা
-
নেপাল
-
ভুটান
-
থাইল্যান্ড
-
মিয়ানমার
-
-
সদর দপ্তর: ঢাকা, বাংলাদেশ
-
বর্তমান সভাপতি দেশ: বাংলাদেশ (আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত)
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি: বাংলাদেশ

0
Updated: 1 week ago
Who was the founder of British rule in the Indian subcontinent?
Created: 2 weeks ago
A
Robert Clive
B
William Bentinck
C
Warren Hastings
D
Lord Cornwallis
রবার্ট ক্লাইভ উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিত এবং ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে তার স্থান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তরুণ বয়সে তিনি মাদ্রাজে (বর্তমান চেন্নাই) ঈস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে চাকরি গ্রহণ করে, নিজস্ব কর্ম প্রচেষ্টার মাধ্যমে উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
-
১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে, রবার্ট ক্লাইভ সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের সঙ্গে এলাহাবাদ চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যার মাধ্যমে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দিউয়ানি লাভ করে এবং দ্বৈত শাসন প্রবর্তন করে।
-
রবার্ট ক্লাইভের চারিত্রিক দোষ থাকা সত্ত্বেও উপমহাদেশে ইংরেজ শক্তির গোড়াপত্তনে তার অবদান অস্বীকারযোগ্য নয়।
-
উপমহাদেশের ইতিহাসে তিনি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের স্থপতি ও প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্মরণীয়।
-
তার কার্যক্রম তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত:
১. প্রথম পর্যায়ে তিনি দাক্ষিণাত্যে কোম্পানিকে রক্ষা করেন।
২. দ্বিতীয় পর্যায়ে তিনি বাংলা জয় করেন।
৩. তৃতীয় পর্যায়ে তিনি নবাব ও সম্রাটকে নিয়ন্ত্রণ করে সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী হন এবং ইংরেজ শাসনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্বীকৃতি পান।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 2 weeks ago
নিরক্ষীয় জলবায়ু বিদ্যমান রয়েছে কোন দেশে?
Created: 1 month ago
A
কলম্বিয়া
B
ব্রুনাই
C
ফিলিপাইন
D
উপড়ের সবগুলো
নিরক্ষীয় জলবায়ু:
- পৃথিবীর জলবায়ুর পাথর্য্যের জন্য সূর্যের অবস্থান একটি বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করে।
- কারণ তাপমাত্রা প্রাপ্তির ধরনের উপর আবহাওয়া ও জলবায়ুর প্রকৃতির পার্থক্য তৈরি হয়।
- নিরক্ষরেখায় অবস্থানকারী দেশসমূহ এবং এই নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অবস্থানরত দেশসমূহে নিরক্ষীয় জলবায়ু বিরাজমান বলে একে বলা হয় নিরক্ষীয় জলবায়ু।
অবস্থান ও দেশসমূহ:
- নিরক্ষরেখার উভয় পাশে ৫০ অক্ষাংশের মধ্যে নিরক্ষীয় অঞ্চল অবস্থিত।
- সূর্যের উত্তরায়ন ও দক্ষিণায়নের ফলে এ অঞ্চলে দুইবার মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রা দেখা যায়।
- কোনো কোনো স্থানে নিরক্ষরেখার উত্তর ও দক্ষিণে ১০০ অক্ষাংশের সীমা পর্যন্ত নিরক্ষরেখা বিস্তৃত।
- বিষুবরেখার পার্শ্ববর্তী ৯৬৫ কি. মি. এলাকাজুড়ে এই জলবায়ুর প্রভাব বিস্তৃত।
- আফ্রিকার কঙ্গো নদী অববাহিকা ও গিনি উপকূলীয় এলাকা, মধ্য আমেরিকার পূর্ব উপকূলের পানামা, হন্ডুরাস, কোস্টারিকা, নিকারাগুয়া এবং দক্ষিণ আমেরিকার পূর্ব উপকূল এই জলবায়ু অঞ্চলের অর্ন্তগত।
- এছাড়াও নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অবস্থিত দেশগুলো যেমন- মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, ব্রুনাই, ফিলিপাইন, আমাজান নদীর অববাহিকা, পেরু, ইকুয়েডর ও কলম্বিয়ার দক্ষিণাঞ্চল জুড়েও এই জলবায়ু প্রভাব বিস্তার করে।

0
Updated: 1 month ago