The Heisenberg Uncertainty Principle is most closely related to which concept?
A
Gravity
B
Quantum indeterminacy
C
Classical mechanics
D
Determinism
উত্তরের বিবরণ
হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি কোয়ান্টাম অনির্ধারকতার ধারণার সঙ্গে সম্পর্কিত। এই নীতি অনুযায়ী, কোনো কণার অবস্থান ও ভরবেগ একই সঙ্গে সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। যত বেশি নির্ভুলভাবে অবস্থান মাপা হয়, তত কম নির্ভুলভাবে ভরবেগ জানা যায়, এবং বিপরীতটিও সত্য। এটি প্রমাণ করে যে কোয়ান্টাম স্তরে কণার আচরণ নির্দিষ্ট নয়, বরং সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে ঘটে। ফলে মহাবিশ্বের ক্ষুদ্রতম জগতে ঘটনাগুলো পূর্বনির্ধারিত না হয়ে সম্ভাবনামূলকভাবে ঘটে। এই কারণে অনিশ্চয়তা নীতি ধ্রুপদী পদার্থবিজ্ঞানের তুলনায় কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের ভিত্তির সঙ্গে বেশি সম্পর্কিত।
হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ভার্নার হাইজেনবার্গ 1927 সালে এই নীতি প্রবর্তন করেন।
-
কোনো কণার অবস্থান (position) এবং বেগ/ভরবেগ (velocity/momentum) একসাথে সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা অসম্ভব। প্রকৃতিতে “একই সাথে সঠিক অবস্থান ও সঠিক ভরবেগ” ধারণার কোনো বাস্তব অর্থ নেই।
-
পরমাণু বা পরমাণু কণার (যেমন: ইলেকট্রন) ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ইলেকট্রনের বেগ নির্ণয় করতে গেলে অবস্থান পরিবর্তিত হয়, আর অবস্থান মাপতে গেলে বেগের তথ্য অনিশ্চিত হয়।
-
অনিশ্চয়তা নীতির ধারণা থেকেই তৈরি হয়েছে কণা ত্বরক বা পার্টিকল অ্যাকসিলারেটর যন্ত্র, যেমন সুইজারল্যান্ডের লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার।
গাণিতিক রূপ:
Δx ⋅ Δp ≥ h / 4π
এখানে,
-
Δx = অবস্থান নির্ণয়ের অনিশ্চয়তা
-
Δp = ভরবেগ নির্ণয়ের অনিশ্চয়তা
-
h = প্ল্যাঙ্ক ধ্রুবক

0
Updated: 3 days ago
দ্বৈত শাসন প্রবর্তন করেন কে?
Created: 1 week ago
A
ওয়ারেন হেস্টিংস
B
লর্ড বেন্টিংক
C
রবার্ট ক্লাইভ
D
লর্ড ডালহৌসি
দ্বৈত শাসন ছিল ব্রিটিশ ভারতের বাংলায় প্রবর্তিত এক বিশেষ প্রশাসনিক ব্যবস্থা, যা কোম্পানি ও নবাবের মধ্যে ক্ষমতা বিভাজনের কারণে প্রশাসনিক জটিলতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল।
-
রবার্ট ক্লাইভ দ্বৈত শাসন প্রবর্তন করেন।
-
তিনি দেওয়ানি সনদের মাধ্যমে বাংলার সম্পদ লুণ্ঠনের একচেটিয়া ক্ষমতা লাভ করেন।
-
দিল্লি কর্তৃক কোম্পানিকে এই বিশেষ ক্ষমতা প্রদানের ফলে সৃষ্টি হয় দ্বৈত শাসন।
-
এর ফলে কোম্পানি লাভ করে দায়িত্বহীন ক্ষমতা, আর নবাব পরিণত হন ক্ষমতাহীন শাসক।
-
নবাবের দায়িত্ব শুধু ষোলআনা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে।
-
বাংলায় এর ফলে এক অভূতপূর্ব প্রশাসনিক জটিলতা এবং সারাদেশে সীমাহীন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।
-
১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটান।

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধের ’জেড ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
মেজর খালেদ মোশাররফ
B
মেজর জামিল চৌধুরি
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
মেজর সফিউল্লাহ
মুক্তিবাহিনীর ব্রিগেডসমূহ
জেড ফোর্স
-
মুক্তিবাহিনীর প্রথম ব্রিগেড, জেড ফোর্স, জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘জেড’ অনুসারে।
-
এটি গঠিত হয় ১ম, ৩য় এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড, এস ফোর্স, অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
এতে অংশ নেয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন সফিউল্লাহ।
কে ফোর্স
-
কে ফোর্স গঠিত হয় ৭ই অক্টোবর, যার সদস্যরা ছিলেন ৪র্থ, ৯ম এবং ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন খালেদ মোশাররফ, এবং ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয় তার ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘কে’ অনুসারে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
What happens to light when it reaches the event horizon of a black hole?
Created: 3 days ago
A
It accelerates out
B
It bends and escapes
C
It reflects back
D
It gets trapped
যখন কোনো আলো ব্ল্যাক হোলের ইভেন্ট হরাইজনের কাছে পৌঁছায়, তখন এটি চরম মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবের সম্মুখীন হয়। ব্ল্যাক হোলের মাধ্যাকর্ষণ এতই প্রবল যে আলোও পালাতে পারে না। একবার আলো বা পদার্থ ইভেন্ট হরাইজনের ভেতরে ঢুকে গেলে তা চিরতরে ব্ল্যাক হোলের মধ্যে আটকে যায়। আলো এখানে আটকে গেলেও তার গতি কমে না, কিন্তু পথ সম্পূর্ণভাবে ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রে আকৃষ্ট হয়। ফলে ইভেন্ট হরাইজন অতিক্রম করা আলো কোনোভাবেই বের হতে পারে না, প্রতিফলিত হয় না এবং বাইরে ছড়াতে পারে না।
সঠিক উত্তর: ঘ) It gets trapped।
কৃষ্ণবিবর (Black hole) সম্পর্কিত তথ্য:
-
১৯৬৯ সালে মার্কিন বিজ্ঞানী জন হুইলার কৃষ্ণবিবর আবিষ্কার করেন।
-
তিন সৌর ভরের সমান বা বেশি ভরের নক্ষত্র সুপার নোভা বিস্ফোরণের পর এর অভ্যন্তরে সংকুচিত হতে থাকে।
-
সংকোচনের কারণে আয়তন প্রায় শূন্য এবং ঘনত্ব প্রায় অসীম, ফলে মহাকর্ষ ক্ষেত্র এত প্রবল হয় যে কোনো আলো বা সংকেত বের হতে পারে না।
-
এই অবস্থাকে কৃষ্ণবিবর (Black hole) বলা হয়।
-
বাস্তবে মহাকর্ষ g-এর মান এত বেশি হয় যে ফোটন কণাও এর পৃষ্ঠ থেকে মুক্ত হতে বা বেরিয়ে আসতে পারে না।

0
Updated: 3 days ago