পাট উৎপাদনে বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কততম? [আগস্ট, ২০২৫]
A
১ম
B
২য়
C
৩য়
D
৪র্থ
উত্তরের বিবরণ
পাট বাংলাদেশের একটি প্রধান অর্থকরী ফসল, যা দেশের অর্থনীতি ও মানুষের জীবিকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু কৃষি ক্ষেত্রে নয়, বরং রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
বাংলাদেশের বার্ষিক পাট উৎপাদন প্রায় ১.২৪ লক্ষ মেট্রিক টন, যা বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
-
তবে পাট রপ্তানিতে বাংলাদেশ শীর্ষে, যা প্রতিবছর দেশকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে সহায়তা করে।
-
পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানির কারণে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।
-
বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ পাট চাষ ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত, ফলে দেশের মানুষের অর্থনৈতিক জীবন ব্যাপকভাবে পাটের ওপর নির্ভরশীল।
-
পাট উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলো হলো—
১. ভারত
২. বাংলাদেশ
৩. চীন -
পাট রপ্তানিতে শীর্ষ দেশগুলো হলো—
১. বাংলাদেশ
২. ভারত
৩. তানজানিয়া -
বাংলাদেশের পাট শিল্প গ্রামীণ অর্থনীতি, কৃষক ও শ্রমিকদের জীবিকা এবং রপ্তানি খাতকে শক্তিশালী করে।
-
পাটজাত শিল্পের মাধ্যমে দেশের হাত শিল্প, বস্ত্র ও জুট পণ্য উৎপাদনও প্রসারিত হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে।

0
Updated: 3 days ago
বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত কোনটি?
Created: 1 month ago
A
পোশাক খাত
B
কৃষিজাত পণ্য
C
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য
D
পাট ও পাটজাত পণ্য
দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত: চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য
-
পোশাক খাতের পর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত।
-
২০২৫–২৬ অর্থবছরের জুলাইয়ে দেশের মোট রপ্তানি হয়েছে ৪৭৭ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ২৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
-
এর মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ১২ কোটি ৭৪ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই মাসে ছিল ৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার।
-
রপ্তানি বৃদ্ধির হার জুলাই ২০২৪-এর তুলনায় ২৯.৬৫%।
উল্লেখযোগ্য:
-
চামড়াজাত পণ্যের প্রধান বাজার হলো যুক্তরাষ্ট্র।
-
বিদায়ী ২০২৪–২৫ অর্থবছরে দেশের চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ছিল ৩৪ কোটি ডলার, যার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৯ কোটি ডলার, ভারতে ৭ কোটি ১৯ লাখ ডলার, জাপানে ৫ কোটি ৬৩ লাখ ডলার এবং বেলজিয়ামে ২ কোটি ৮২ লাখ ডলার রপ্তানি হয়েছে।
তথ্যসূত্র: পত্রিকা প্রতিবেদন [Link]
দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত: চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য
-
পোশাক খাতের পর চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত।
-
২০২৫–২৬ অর্থবছরের জুলাইয়ে দেশের মোট রপ্তানি হয়েছে ৪৭৭ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ২৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
-
এর মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ১২ কোটি ৭৪ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই মাসে ছিল ৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার।
-
রপ্তানি বৃদ্ধির হার জুলাই ২০২৪-এর তুলনায় ২৯.৬৫%।
উল্লেখযোগ্য:
-
চামড়াজাত পণ্যের প্রধান বাজার হলো যুক্তরাষ্ট্র।
-
বিদায়ী ২০২৪–২৫ অর্থবছরে দেশের চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ছিল ৩৪ কোটি ডলার, যার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৯ কোটি ডলার, ভারতে ৭ কোটি ১৯ লাখ ডলার, জাপানে ৫ কোটি ৬৩ লাখ ডলার এবং বেলজিয়ামে ২ কোটি ৮২ লাখ ডলার রপ্তানি হয়েছে।
তথ্যসূত্র: পত্রিকা প্রতিবেদন [Link]

0
Updated: 1 month ago
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, পাট উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
ঢাকা
B
খুলনা
C
রাজশাহী
D
রংপুর
শীর্ষ বিভাগসমূহ (উৎপাদন অনুযায়ী):
-
ধান উৎপাদনে শীর্ষ: রংপুর
-
গম উৎপাদনে শীর্ষ: রাজশাহী
-
ভূট্টা উৎপাদনে শীর্ষ: রংপুর
-
পাট উৎপাদনে শীর্ষ: ঢাকা
-
তুলা উৎপাদনে শীর্ষ: খুলনা
-
চা উৎপাদনে শীর্ষ: সিলেট
-
তামাক উৎপাদনে শীর্ষ: খুলনা
-
আলু উৎপাদনে শীর্ষ: রংপুর
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 3 weeks ago
পাট চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী মাটি নিচের কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
পলি মাটি
B
বেলে মাটি
C
দোআঁশ
D
এটেল মাটি
পাট চাষের জন্য উপযোগী মাটি ও পরিবেশ
উর্বর মাটি:
দো-আঁশ (loamy) মাটি পাট চাষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত।
উর্বরতাসহ ৫.০–৮.৬ পর্যন্ত অম্লমান (pH) থাকা দরকার।
জলবায়ু ও বৃষ্টি:
উষ্ণমন্ডল ও উপ-উষ্ণমন্ডলীয় জলবায়ুতে ভালো জন্মায়।
মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে প্রতি মাসে কমপক্ষে ২৫০ মিমি বৃষ্টিপাত থাকা প্রয়োজন।
বার্ষিক বৃষ্টিপাত ১৫০০ মিমি বা তার বেশি হলে পাটের ভালো ফলন।
প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা: ১৮°–৩৩° সে।
চাষের সময়:
সাধারণত বীজ বপন ফেব্রুয়ারির শেষ থেকে শুরু হয়।
প্রজাতিভেদ অনুসারে মে মাসের শেষ পর্যন্ত বপন চলতে পারে।
জমি ও পানি:
পাট বর্ষাকালীন ফসল।
সাদাপাট পানি-সহিষ্ণু, তাই নিচু জমি ও জলাবদ্ধ জমিতেও চাষ করা যায়।
তোষাপাটের জন্য জলাবদ্ধতা ক্ষতিকর, তাই মাঝারি থেকে নিম্ন-মাঝারি জমিতে চাষ করা হয়।

0
Updated: 3 weeks ago