COP এর পূর্ণরূপ কী?
A
Conference of the Parties
B
Climate Organization of the Pacific
C
Convention on Pollution
D
Council of Policies
উত্তরের বিবরণ
জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন (COP) হলো একটি আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম, যা জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন (UNFCCC)-এর আওতায় পরিচালিত হয়। এর মূল লক্ষ্য হলো জলবায়ুর উপর মানুষের সৃষ্টি ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলা করা এবং বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি নির্ধারণে সমন্বয় সাধন করা।
• পূর্ণরূপ: Conference of the Parties (COP)
• ১৯৯২ সালে দেশগুলো UNFCCC-তে স্বাক্ষর করে।
• ১৯৯৫ সাল থেকে এটি প্রতি বছর জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন হিসেবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
• কপ-২৭: ২০২২ সালের নভেম্বরে মিশরে অনুষ্ঠিত।
• কপ-২৮: ৩০ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই-এ আয়োজিত।
• কপ-২৯: অনুষ্ঠিত হবে আজারবাইজানে।
• কপ-৩০: ২০২৫ সালে আয়োজিত হবে ব্রাজিলে, স্থান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে আমাজনিয়ান শহর বেলেম ডো প্যারা।

0
Updated: 3 days ago
বাণিজ্য বায়ুর অপর নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
পশ্চিমা বায়ু
B
ঘূর্ণিবায়ু
C
অয়ন বায়ু
D
মৌসুমি বায়ু
বাণিজ্য বায়ুর অপর নাম অয়নবায়ু।
অয়নবায়ু:
-
বিষুবীয় অঞ্চলে সূর্যকিরণ লম্বভাবে পতিত হওয়ায় বায়ুর চাপ কম থাকে, ফলে বায়ু উপরে উঠে ছড়িয়ে যায়।
-
এই বায়ু ক্রমাগত শীতল হয়ে নিচে নামতে না পেরে উত্তর ও দক্ষিণে ছড়িয়ে যায়।
-
প্রায় ৩০° অক্ষাংশ বরাবর এই বায়ু নিচে নেমে আবার বিষুবীয় নিম্নচাপ বলয়ের দিকে প্রবাহিত হয়।
-
ফেরেলের সূত্রানুযায়ী, উত্তর গোলার্ধে উত্তর-পূর্ব দিক থেকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে এই বায়ু প্রবাহিত হয়।
-
এই বায়ুকেই অয়নবায়ু বলা হয়।
-
উত্তর গোলার্ধের অয়নবায়ুকে উত্তর-পূর্ব অয়নবায়ু এবং দক্ষিণ গোলার্ধের অয়নবায়ুকে দক্ষিণ-পূর্ব অয়নবায়ু বলা হয়।
-
প্রাচীনকালে বাণিজ্য জাহাজগুলো এই বায়ুপ্রবাহ অনুসরণ করতো, তাই একে বাণিজ্য বায়ুও বলা হয়।
-
সাধারণত উচ্চচাপ সম্পন্ন এলাকায় অয়নবায়ু প্রবাহিত হওয়ায় এসব স্থানে আবহাওয়া উষ্ণ, শুষ্ক ও মেঘমুক্ত হয়।
-
পৃথিবীর বড় বড় মরুভূমি যেমন সাহারা ও কালাহারি মরুভূমিতে এই বায়ুপ্রবাহের প্রভাব দেখা যায়।
-
উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব অয়নবায়ু নিরক্ষরেখার কাছাকাছি এসে অত্যধিক তাপে হালকা বায়ু হিসাবে উপরে উঠে যায়।
-
এই সময় নিরক্ষীয় রেখার উভয় পাশে প্রায় ৫০° অক্ষাংশ পর্যন্ত একটি শান্ত বলয় তৈরি হয়, যাকে নিরক্ষীয় শান্ত বলয় (Doldrum) বলা হয়।

0
Updated: 3 weeks ago
A diode primarily allows current to flow in:
Created: 3 days ago
A
One direction
B
Both directions
C
Alternating directions
D
No direction
ডায়োড হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ যা বিদ্যুৎ প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বিদ্যুৎকে একদিকে প্রবাহিত করতে দেয় এবং বিপরীত দিকে প্রবাহকে বাধা দেয়, এজন্য ডায়োডকে “একদিক প্রবাহক” বলা হয়। ডায়োডের এই বৈশিষ্ট্য এসি কারেন্টকে ডিসি কারেন্টে রূপান্তর করা, ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ, সিগন্যাল ডিটেকশন ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ডায়োডের ভেতরে একটি পি-এন জাংশন থাকে যা প্রবাহের দিক নির্ধারণ করে। তাই সঠিক উত্তর হলো ক) One direction, কারণ ডায়োড কেবলমাত্র একদিকে বিদ্যুৎ প্রবাহকে চলতে দেয়।
ডায়োড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ:
-
ডায়োড শব্দটি ‘ডাই’ এবং ‘ইলেক্ট্রোড’ থেকে গঠিত।
-
এটি একটি ইলেকট্রনিক কম্পোনেন্ট যা দুইটি ইলেক্ট্রোড বিশিষ্ট।
-
ডায়োড এমন একটি ডিভাইস যেখানে ব্যাটারির এক ধরনের সংযোগে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়, কিন্তু বিপরীত সংযোগে প্রবাহ হয় না।
-
একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী ও একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী পাশাপাশি জোড়া লাগিয়ে p-n জাংশন তৈরি করা হয়, যা ডায়োডের মূল অংশ।
-
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে কাজ করে।
-
রেকটিফায়ার AC প্রবাহকে DC প্রবাহে রূপান্তর করে।
-
ডায়োডের দুটি টার্মিনাল থাকে: একটি অ্যানোড এবং একটি ক্যাথোড।
-
সাধারণত অ্যানোডকে পজিটিভ বা ফরোয়ার্ড বেস টার্মিনাল এবং ক্যাথোডকে নেগেটিভ বা রিভার্স বেস টার্মিনাল বলা হয়।

0
Updated: 3 days ago
স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় -
Created: 1 week ago
A
২ মার্চ, ১৯৭১
B
৩ মার্চ, ১৯৭১
C
৭ মার্চ, ১৯৭১
D
১১ মার্চ, ১৯৭১
প্রথম পতাকা উত্তোলন
-
২ মার্চ ১৯৭১, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জনতার সমাবেশে আ.স.ম আব্দুর রব, তৎকালীন ঢাকসুর ভিপি, স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন।
-
পতাকা গৃহীত হয় ৬ মার্চ ১৯৭১।
-
বাংলাদেশের বাইরে প্রথম পতাকা উত্তোলন হয় কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারে।
জাতীয় পতাকার নকশা ও সংবিধান:
-
সংবিধানের ৪ নং অনুচ্ছেদে জাতীয় পতাকার উল্লেখ আছে।
-
মানচিত্রসহ প্রথম নকশাকার: শিব নারায়ণ দাস (৬ জুন ১৯৭০)।
-
জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত: ১০:৬ (৫:৩)।
-
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত নকশা করেছেন কামরুল হাসান।

0
Updated: 1 week ago