ভার্চুয়াল রিয়েলিটি অনুভব করতে কোন ডিভাইসটি প্রয়োজন?
A
Headset
B
Keyboard
C
Monitor
D
Printer
উত্তরের বিবরণ
VR অনুভবের প্রধান ডিভাইস:
-
সঠিক উত্তর: হেডসেট
কারণ:
-
হেডসেট ব্যবহারকারীর চোখের সামনে সম্পূর্ণ 3D ভিজ্যুয়াল পরিবেশ তৈরি করে।
-
মাথার গতি ও অবস্থান শনাক্ত করতে সেন্সর ব্যবহার করে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী VR জগতে ঘুরতে এবং বিভিন্ন দিক দেখতে পারে।
-
কীবোর্ড বা মনিটর কেবল ইনপুট বা আউটপুট ডিভাইস; প্রিন্টার সম্পূর্ণ ভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) সংক্ষেপে:
-
কম্পিউটার ও সিমুলেশন তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে কল্পনাপ্রসূত পরিবেশ তৈরি।
-
ব্যবহারকারীকে বাস্তবসম্মত 3D অভিজ্ঞতা দেয়।
সফটওয়্যার উদাহরণ:
-
Vizard, VRToolKit, 3D Studio Max, Maya

0
Updated: 11 hours ago
Unicode মূলত কী সরবরাহ করে?
Created: 13 hours ago
A
একটি প্রোগ্রামিং ভাষা
B
ফাইল কম্প্রেস করার একটি পদ্ধতি
C
সব ভাষার অক্ষরের জন্য একটি এঙ্কোডিং স্ট্যান্ডার্ড
D
একটি ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
ইউনিকোড (Unicode) হলো একটি আন্তর্জাতিক অক্ষর এনকোডিং স্ট্যান্ডার্ড, যা পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার বর্ণমালা, সংখ্যা, প্রতীক ও বিশেষ চিহ্নকে একটি অভিন্ন কোডে প্রকাশ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো—সব ভাষার অক্ষর যেন একইভাবে কম্পিউটার, মোবাইল, ওয়েব বা অন্য যেকোনো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়।
ইউনিকোডের মূল বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব:
-
এটি একটি আন্তর্জাতিক মান (International Standard) যা পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার জন্য একক এনকোডিং ব্যবস্থা সরবরাহ করে।
-
Unicode ব্যবহারের ফলে একই অক্ষর সব ডিভাইস ও সফটওয়্যারে একইভাবে প্রদর্শিত হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজি, বাংলা, আরবি, চীনা ইত্যাদি প্রতিটি ভাষার জন্য Unicode আলাদা আলাদা কোড পয়েন্ট নির্ধারণ করেছে।
-
Unicode ব্যবহারের মাধ্যমে বহুভাষিক ডকুমেন্ট তৈরি, ওয়েব কনটেন্ট প্রকাশ, ও ডেটা বিনিময় সহজ হয়।
ইউনিকোডের ইতিহাস ও প্রযুক্তিগত তথ্য:
-
১৯৯১ সালে Apple Computer Corporation এবং Xerox Corporation-এর একদল প্রকৌশলী যৌথভাবে এটি উদ্ভাবন করেন।
-
ইউনিকোডের প্রাথমিক সংস্করণে ২ বাইট (১৬ বিট) কোড ব্যবহৃত হতো, যা দিয়ে ৬৫,৫৩৬টি অক্ষর প্রকাশ করা যেত।
-
বর্তমানে Unicode-এর সর্বশেষ সংস্করণে ১,০০,০০০-এরও বেশি অক্ষর অন্তর্ভুক্ত আছে।
-
Unicode মূলত বিশ্বের আধুনিক ও প্রাচীন ভাষার লিখিত পাঠ্যের ইলেকট্রনিক আদান-প্রদান, প্রক্রিয়াকরণ ও প্রদর্শন সহজ করার জন্য তৈরি।
-
Unicode চালুর আগে বিভিন্ন এনকোডিং সিস্টেম (যেমন ASCII) ব্যবহৃত হতো, কিন্তু সেগুলো সীমিত অক্ষর সমর্থন করত এবং ভাষাভেদে আলাদা ছিল।
-
Unicode-এর বিশেষত্ব হলো—এর প্রতিটি অক্ষরের জন্য নির্ধারিত একটি ইউনিক নম্বর (Code Point) থাকে, যা যে কোনো Unicode-সমর্থিত সিস্টেমে একই থাকে।
🔹 সঠিক উত্তর: (গ) — Unicode হলো এমন একটি এনকোডিং স্ট্যান্ডার্ড যা সব ভাষার অক্ষরের জন্য ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 13 hours ago
মোবাইল নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত টপোলজির নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
রিং টপোলজি
B
মেশ টপোলজি
C
স্টার টপোলজি
D
কোনোটিই নয়
মোবাইল নেটওয়ার্কের কাঠামো মূলত স্টার টপোলজি-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি, যেখানে কেন্দ্রীয় হাবের সঙ্গে প্রতিটি মোবাইল ডিভাইস সরাসরি সংযুক্ত থাকে।
-
মোবাইল ফোন:
-
মোবাইল ফোনের জনক হলেন মার্টিন কুপার।
-
যুক্তরাষ্ট্রে Motorola DynaTAC (Total Access Communication System) নামে প্রথম হ্যান্ড-মোবাইল সেট চালু করা হয়।
-
১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC (Nippon Telegraph and Telephone Corporation) প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে, যা 1G-এর সূচনা।
-
মোবাইল ফোনের প্রজন্মকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়: প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম প্রজন্ম।
-
-
স্টার টপোলজি:
-
একটি কেন্দ্রীয় নোড বা হাব থাকে এবং প্রতিটি ডিভাইস সেই কেন্দ্রীয় নোডের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকে।
-
মোবাইল নেটওয়ার্কে প্রতিটি বেস স্টেশন বা সেল টাওয়ার কেন্দ্রীয় হাব হিসেবে কাজ করে।
-
বেস স্টেশনের আওতাধীন প্রতিটি মোবাইল ফোন সেই কেন্দ্রীয় হাবের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করে।
-
সেলুলার নেটওয়ার্কের মৌলিক কাঠামো স্টার টপোলজির মতো, যেখানে বেস স্টেশন কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করে।
-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
NFC প্রযুক্তির মূল ব্যবহার কী?
Created: 2 weeks ago
A
রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে দূরবর্তী কমিউনিকেশন
B
স্বল্প দূরত্বে ডিভাইস সংযোগ ও তথ্য বিনিময়
C
দ্রুত ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সুবিধা
D
FM/AM রেডিও সিগন্যাল ট্রান্সমিশন
NFC (Near Field Communication) হলো একটি স্বল্প-পরিসরের বেতার যোগাযোগ প্রযুক্তি, যা ব্যবহার করে খুব কাছাকাছি থাকা (প্রায় ৪ সেন্টিমিটার বা তার কম) দুটি ডিভাইস তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে।
NFC সম্পর্কিত মূল তথ্য:
-
পূর্ণরূপ: Near Field Communications
-
এটি তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি, যা রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে দুইটি ডিভাইস বা বস্তুকে একে অপরের সাথে সংযুক্ত করে তথ্য বিনিময় করতে সাহায্য করে।
-
কার্যকর দূরত্ব প্রায় ৪–১০ সেন্টিমিটার।
-
সর্বোচ্চ ডেটা স্থানান্তরের গতি ৪২৪ কিলোবিট/সেকেন্ড।
-
NFC প্রযুক্তি ২০০৪ সালে সনি, নকিয়া ও ফিলিপস-এর যৌথ প্রচেষ্টায় তৈরি হয়।
-
এটি RFID (Radio Frequency Identification) প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৩.৫৬ মেগাহার্টজ ব্যান্ডে ডেটা প্রেরণ করে।
NFC-এর সাধারণ ব্যবহার:
-
মোবাইল পেমেন্ট: যেমন Google Pay, Apple Pay
-
ট্যাগ রিডিং: NFC ট্যাগ থেকে তথ্য পড়া, যেমন পাবলিক ট্রান্সপোর্টে টিকেটিং
-
ফাইল ট্রান্সফার: ছোট ফাইল বা ডেটা শেয়ার করা
-
স্মার্ট ডিভাইস কন্ট্রোল: স্মার্ট হোম ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করা
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago