IoT তে Edge Computing মূলত কী কাজে ব্যবহৃত হয়?
A
স্ক্রিনের রেজোলিউশন বাড়ানো
B
ব্যাটারির আয়ু কমানো
C
দূরবর্তী সার্ভারে তথ্য সংরক্ষণ করা
D
উৎসের কাছাকাছি তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা
উত্তরের বিবরণ
Edge Computing মূলত IoT-তে ব্যবহৃত হয় উৎসের কাছাকাছি তথ্য প্রক্রিয়াজাত করার জন্য। অর্থাৎ, ডেটা সরাসরি দূরবর্তী ক্লাউড সার্ভারে পাঠানোর পরিবর্তে ডিভাইস বা লোকাল নোডে প্রাথমিকভাবে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়। এর ফলে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্ভব হয় এবং ল্যাটেন্সি কমে। এছাড়াও নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইডথের ওপর চাপ কমে, কারণ সব তথ্য সার্ভারে পাঠাতে হয় না। এই প্রক্রিয়া IoT ডিভাইসের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন এমন কাজ, যেমন স্মার্ট ট্রাফিক সিস্টেম বা হেলথ মনিটরিং, আরও নির্ভরযোগ্য ও কার্যকর করে তোলে।
IoT (Internet of Things) সম্পর্কিত তথ্য:
-
IoT এমন একটি প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের বস্তু (যন্ত্র, সেন্সর, ডিভাইস) ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে এবং তথ্য আদান-প্রদান করে।
-
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক যন্ত্র যেমন গাড়ির গ্যারেজের দরজা, গাড়ি কন্ট্রোল, ফ্যান, টিভি, দরজার ইলেকট্রিক লক ইত্যাদি IoT-এর মাধ্যমে অটোমেটিকভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।
-
ঘরের ইলেকট্রনিক যন্ত্র যেমন টিভি, ফ্রিজ, লাইট ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত করে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
Edge Computing সম্পর্কিত তথ্য:
-
মূল লক্ষ্য হলো ডেটা উৎসের কাছাকাছি কম্পিউটিং প্রসেসিং করা, যেমন সেন্সর, IoT ডিভাইস বা স্মার্টফোন।
-
ডেটা ক্লাউড বা সেন্ট্রাল সার্ভারে পাঠানোর পূর্বেই প্রাথমিক প্রসেসিং সম্পন্ন করা যায়।
Edge Computing-এর সুবিধা:
-
Latency কমে: ডেটা দ্রুত প্রসেস হওয়ায় রিয়েল-টাইম রেসপন্স সম্ভব হয়।
-
Bandwidth খরচ কমে: সব ডেটা ক্লাউডে পাঠানোর দরকার হয় না, ফলে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ কম ব্যবহার হয়।
-
Security বাড়ে: লোকালি ডেটা প্রসেসিং-এর মাধ্যমে ডেটা ট্রান্সমিশনের সময় ঝুঁকি কমে।

0
Updated: 11 hours ago
OCR প্রক্রিয়ার পর সাধারণত কোন ফাইল ফরম্যাট উৎপন্ন হয়?
Created: 11 hours ago
A
.mp3
B
.jpg
C
.txt
D
.mp4
OCR (Optical Character Recognition) সংক্ষেপে:
-
প্রযুক্তি: OCR ছবির বা স্ক্যান করা ডকুমেন্টের লেখা চিনে তা ডিজিটাল টেক্সটে রূপান্তর করে।
-
উদ্দেশ্য: লেখা এডিটেবল ও সার্চেবল ফরম্যাটে তৈরি করা।
-
আউটপুট ফাইল ফরম্যাট: সাধারণত .txt বা .pdf, কারণ এগুলো শুধুমাত্র টেক্সট সংরক্ষণ করে।
কাজের ধাপ:
-
ডকুমেন্ট বা ছবি স্ক্যান করে বিটম্যাপ ইমেজ তৈরি।
-
OCR সফটওয়্যার সেই ইমেজ থেকে অক্ষর সনাক্ত করে।
-
ASCII টেক্সটে রূপান্তর করা হয়।
ব্যবহার:
-
ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম নোটিশ পড়া
-
চিঠির পিনকোড শনাক্ত করা
-
ক্যাশ রেজিস্টার
-
ইলেকট্রিক বিল ইত্যাদি

0
Updated: 11 hours ago
নিচের কোনটি ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন নয়?
Created: 3 weeks ago
A
B
Yahoo
C
DuckDuckGo
D
Firefox
Firefox হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার, এটি কোনো ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন নয়। ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিন উভয়ই ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে এদের ভূমিকা আলাদা।
-
সার্চ ইঞ্জিন:
-
ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা ইন্টারনেটে তথ্য বা ছবি খুঁজে বের করে।
-
এটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রদর্শন করে।
-
ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত ক্রোলার বট ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করে।
-
বিশ্বের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন হলো Archie।
-
Bing মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন সার্চ ইঞ্জিন।
-
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রয়েছে: Google, Bing, Yahoo, Yandex, DuckDuckGo, Baidu ইত্যাদি।
-
-
ওয়েব ব্রাউজার:
-
ওয়েব ব্রাউজার হলো একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন, যা ব্যবহারকারীদের ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব অ্যাক্সেস করতে এবং ওয়েব পেজ দেখতে সহায়তা করে।
-
এর প্রধান কাজ হলো HTML ডকুমেন্ট এবং অন্যান্য ডেটা ওয়েব সার্ভার থেকে নিয়ে এসে ব্যবহারকারীর ডিভাইসে প্রদর্শন করা।
-
ওয়েব ব্রাউজারকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার গেটওয়ে বলা যেতে পারে।
-
জনপ্রিয় ব্রাউজারের মধ্যে রয়েছে: Google Chrome, Mozilla Firefox, Safari, Opera, Microsoft Edge, Maxthon, Brave, UC Browser।
-
-
ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিনের পার্থক্য:
-
ব্রাউজার হলো ডেটা দেখার মাধ্যম,
-
সার্চ ইঞ্জিন হলো ডেটা খুঁজে বের করার টুল।
-
উদাহরণ: আপনি Firefox ব্রাউজারে Google সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে পারেন।
-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি কি?
Created: 3 weeks ago
A
HTTP
B
TCP/IP
C
FTP
D
SMTP
TCP/IP (Transmission Control Protocol/Internet Protocol) হলো ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি, যা বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ককে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ প্রদান করে।
-
TCP/IP এর বৈশিষ্ট্য:
-
এটি একটি প্রোটোকল সেট, যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
-
ইন্টারনেটে সকল কম্পিউটার কমান্ড এবং ডেটা আদান-প্রদানের জন্য TCP/IP ব্যবহার করে।
-
TCP (Transmission Control Protocol) → ডেটা সঠিকভাবে এবং সিকোয়েন্স অনুযায়ী প্রেরণ নিশ্চিত করে।
-
IP (Internet Protocol) → প্রতিটি ডেটা প্যাকেটকে নির্দিষ্ট গন্তব্য ঠিকানায় পাঠায়।
-
TCP/IP হলো ইন্টারনেটের backbone, যা ডেটা ট্রান্সফার এবং কমিউনিকেশন পরিচালনা করে।
-
-
অন্যান্য প্রোটোকল:
-
HTTP (Hypertext Transfer Protocol): ওয়েব ব্রাউজার এবং সার্ভারের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য।
-
FTP (File Transfer Protocol): সার্ভার ও ক্লায়েন্টের মধ্যে ফাইল স্থানান্তরের জন্য।
-
SMTP (Simple Mail Transfer Protocol): ই-মেইল পাঠানোর জন্য।
-
সূত্র:

0
Updated: 3 weeks ago