অধিকাংশ ব্রাউজারে F5 কী চাপার ফলে কী ঘটে?
A
চলমান পেজটি রিফ্রেশ বা লোড হয়
B
পেইজটি বুকমার্ক হয়
C
ডেভেলপার টুলস খুলে
D
ব্রাউজার বন্ধ হয়
উত্তরের বিবরণ
অধিকাংশ ব্রাউজারে F5 কী চাপলে চলমান ওয়েবপেজটি রিফ্রেশ বা রিলোড হয়। অর্থাৎ, ব্রাউজার আবার সেই ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্ভার থেকে হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ করে এবং পেজটি নতুন করে প্রদর্শন করে। যখন কোনো নতুন কনটেন্ট যোগ হয় বা ত্রুটি দেখা দেয়, ব্যবহারকারীরা F5 চাপ দিয়ে সর্বশেষ তথ্য দেখতে পারে। এটি বুকমার্ক করা, ডেভেলপার টুলস খোলা বা ব্রাউজার বন্ধ করা করতে পারে না। তাই প্রদত্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তর হলো চলমান পেজটি রিফ্রেশ বা লোড হয়।
কি-বোর্ড সম্পর্কিত তথ্য:
-
কিবোর্ডে মোট ১০৫টি কী থাকে।
-
এর মধ্যে ১২টি ফাংশন কী (F1 থেকে F12) থাকে।
ফাংশন কী সম্পর্কিত তথ্য:
-
ফাংশন কী হলো কিবোর্ডে থাকা বিশেষ ধরনের কী, যা বিভিন্ন সফটওয়্যারে নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
F1–F12 কী-এর কাজ:
-
F1: সাধারণত Help মেনু খুলে।
-
F2: নির্বাচিত ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন (Rename) করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F3: দ্রুত সার্চ বা খোঁজার অপশন চালু করে।
-
F4: Alt + F4 চাপলে বর্তমান উইন্ডো বন্ধ হয়।
-
F5: ব্রাউজার বা ডেস্কটপে Refresh করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F6: ব্রাউজারে Address bar সিলেক্ট করে।
-
F7: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Spelling ও Grammar Check চালু করে।
-
F8: উইন্ডোজ চালুর সময় Safe Mode চালুর জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F9: কোয়ার্ক এক্সপ্রেসে মেজারমেন্ট টুলবার চালু করার জন্য ব্যবহার করা হত।
-
F10: মেনু বার চালু করে।
-
F11: ফুলস্ক্রিন মোড চালু বা বন্ধ করে।
-
F12: ইংরেজি থেকে বাংলা বা বাংলা থেকে ইংরেজি করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 11 hours ago
BCD কোডে কোন সংখ্যা পদ্ধতির প্রতিটি অংককে বাইনারিতে রূপান্তর করা হয়?
Created: 2 days ago
A
বাইনারি
B
অক্টাল
C
দশমিক
D
হেক্সাডেসিমেল
BCD কোড (Binary Coded Decimal) এমন একটি কোডিং পদ্ধতি, যেখানে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির প্রতিটি অঙ্ককে তার সমতুল্য বাইনারি রূপে প্রকাশ করা হয়। অর্থাৎ, কোনো দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি আকারে উপস্থাপনের জন্য এই কোড ব্যবহৃত হয়।
বিসিডি (BCD) কোড সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
-
BCD শব্দটির পূর্ণরূপ হলো Binary Coded Decimal।
-
এতে দশমিক সংখ্যার (০–৯) প্রতিটি অঙ্ককে চারটি বাইনারি বিট (Bit) দিয়ে প্রকাশ করা হয়।
-
প্রতিটি দশমিক অঙ্ককে আলাদাভাবে চার বিটের বাইনারি মানে রূপান্তর করা হয়, যেমন—
0 = 0000, 1 = 0001, 2 = 0010, … 9 = 1001। -
যেহেতু ৪ বিট দিয়ে মোট ১৬টি (2⁴ = 16) ভিন্ন অবস্থা নির্দেশ করা সম্ভব, তাই এই ১৬ অবস্থার মধ্যে ১০টি দশমিক সংখ্যার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং বাকিগুলো সংরক্ষিত থাকে।
-
এই পদ্ধতিতে রূপান্তরের ফলে দশমিক সংখ্যার বাইনারি উপস্থাপন সহজ হয় এবং কম্পিউটারে সংখ্যার সঠিক গণনা ও প্রদর্শন সহজতর হয়।
বিসিডি কোডের প্রকারভেদ
১. ৮৪২১ বিসিডি কোড (8421 BCD Code) — এটি সবচেয়ে প্রচলিত ও স্বাভাবিক বিসিডি কোড, যা Natural Binary Coded Decimal (NBCD) নামেও পরিচিত।
২. ৭৪২১ বিসিডি কোড (7421 BCD Code)
৩. ৫৪২১ বিসিডি কোড (5421 BCD Code)
৪. ২৪২১ বিসিডি কোড (2421 BCD Code)
৫. Excess-3 কোড (Excess-3 Code)
বিঃদ্রঃ উপরের সব বিসিডি কোডের মধ্যে ৮৪২১ বা NBCD কোড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ও কার্যকর।

0
Updated: 2 days ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 1 month ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
এনএফসি (NFC) কোন প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে কাজ করে?
Created: 3 weeks ago
A
Bluetooth
B
RFID
C
Wi-Fi
D
GPS
NFC (Near Field Communication) হলো একটি স্বল্প-পাল্লার ওয়্যারলেস প্রযুক্তি, যা মূলত RFID (Radio-Frequency Identification) প্রযুক্তির একটি বিশেষ রূপ। এটি খুব কাছাকাছি দূরত্বে ডিভাইস বা বস্তুর মধ্যে তারবিহীন ডেটা যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
NFC:
-
NFC এর পূর্ণরূপ হলো Near Field Communication।
-
এটি একটি তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি, যা রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে কাজ করে।
-
কার্যকরী দূরত্ব প্রায় ৪ সেন্টিমিটার থেকে সর্বোচ্চ ১০ সেন্টিমিটার।
-
সর্বোচ্চ ৪২৪ কিলোবিট/সেকেন্ড গতিতে ডেটা বিনিময় করা সম্ভব।
-
এটি RFID প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৩.৫৬ মেগাহার্জ ব্যান্ডে ডেটা যোগাযোগ করে।
-
২০০৪ সালে সনি, নকিয়া এবং ফিলিপস কর্তৃক সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে NFC প্রযুক্তি তৈরি হয়।
-
-
NFC প্রযুক্তির ব্যবহার:
-
ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের জন্য
-
টোল প্লাজায় টোল পরিশোধের কার্ডে
-
হেলথ কার্ডে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণে
-
বাস/ট্রেনের ভাড়া পরিশোধের কার্ডে ইত্যাদি
-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago