HDD-এর তুলনায় SSD ব্যবহার করার মূল সুবিধা কী?
A
দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস
B
স্টোরেজের ক্ষমতা বেশি
C
বেশি মুভিং পার্টস
D
খরচ কম
উত্তরের বিবরণ
HDD-এর তুলনায় SSD ব্যবহারের প্রধান সুবিধা হলো দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস। SSD-তে কোনো মেকানিক্যাল মুভিং পার্টস না থাকায় ডেটা পড়া এবং লেখা অনেক দ্রুত হয়। HDD-তে প্ল্যাটার ঘোরানো এবং রিড/রাইট হেড সরানোর কারণে ডেটা অ্যাক্সেস ধীর হয়। SSD ব্যবহার করলে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের বুট টাইম কমে, অ্যাপ্লিকেশন দ্রুত লোড হয় এবং ফাইল ট্রান্সফার দ্রুত সম্পন্ন হয়। যদিও SSD সাধারণত HDD-এর তুলনায় দামি এবং স্টোরেজ ক্ষমতা কিছুটা কম হতে পারে, দ্রুত কর্মক্ষমতার কারণে এটি আধুনিক সিস্টেমে বেশি ব্যবহৃত হয়। SSD-এর মূল সুবিধা হলো ডেটা অ্যাক্সেসের উচ্চ গতি।
SSD সম্পর্কিত তথ্য:
-
SSD এর পূর্ণরূপ হলো Solid State Drive।
-
এটি কম্পিউটারে ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইসের একটি নতুন প্রজন্ম।
-
SSD ফ্ল্যাশ-ভিত্তিক মেমোরি ব্যবহার করে ডেটা সংরক্ষণ করে, যা Traditional Hard Disk-এর তুলনায় অনেক দ্রুত।
-
SSD ব্যবহারের ফলে কম্পিউটার পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ গতি বৃদ্ধি পায়।
SSD ও HDD-এর তুলনা:
-
SSD: ফ্ল্যাশ মেমোরি ব্যবহার করে, দ্রুতগতি, কম বিদ্যুৎ খরচ, কম তাপ উৎপাদন।
-
HDD: চৌম্বকীয় ডিস্ক ব্যবহার করে, তুলনামূলক ধীরগতি, যান্ত্রিক অংশ রয়েছে।

0
Updated: 11 hours ago
রিলেশনাল ডাটাবেজে কোন ধরণের সম্পর্কের ফলে একটি প্যারেন্ট রেকর্ডের সাথে একাধিক চাইল্ড রেকর্ড যুক্ত থাকতে পারে?
Created: 3 weeks ago
A
One-to-one
B
Many-to-many
C
Self-referencing
D
One-to-many
রিলেশনাল ডাটাবেজে One-to-many সম্পর্কের মাধ্যমে একটি প্যারেন্ট রেকর্ড একাধিক চাইল্ড রেকর্ডকে রেফার করতে পারে, যা ডাটার সংযোগ ও ব্যবস্থাপনাকে সহজ করে। ডাটাবেজ রিলেশন, রিলেশনের প্রকারভেদ এবং প্রতিটি রিলেশনের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:
-
ডাটাবেজ রিলেশন:
-
বিভিন্ন ডাটা ফাইল থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য যে সংযোগ স্থাপন করা হয় তাকে ডাটাবেজ রিলেশন বলা হয়।
-
-
রিলেশনের প্রকারভেদ:
-
একাধিক ডাটা ফাইলের মধ্যে উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজনে প্রাইমারি কী ফিল্ডের ভিত্তিতে রিলেশন স্থাপন করা যায়।
-
ডাটাবেজের অন্তর্গত ডাটা ফাইলের মধ্যকার রিলেশনকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
-
-
Many to One রিলেশন:
-
যদি কোন একটি ফাইলের একাধিক রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন তাদের মধ্যকার রিলেশনকে Many to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: Home ডাটাবেজে Child ফাইলের একাধিক রেকর্ড Parent ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
-
-
One to One রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন তাদের মধ্যে স্থাপিত রিলেশনকে One to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: কলেজ ডাটাবেজের Exam ফাইলের একটি রেকর্ড Personal ফাইলের কেবল একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে।
-
-
One to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অন্য এক বা একাধিক ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন One to Many রিলেশন তৈরি করা সম্ভব।
-
উদাহরণ: Business Center ডাটাবেজে Sales ফাইলের একটি রেকর্ড বিক্রেতাদের তথ্যের জন্য এবং Customer ফাইলের একাধিক রেকর্ড ক্রেতাদের তথ্যের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
-
-
Many to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একাধিক ডাটা ফাইলের প্রত্যেকটির একটি রেকর্ড অপর ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন Many to Many রিলেশন সৃষ্টি হয়।
-
Many to Many রিলেশন তৈরি করতে হলে তৃতীয় একটি টেবিল তৈরি করতে হয়, যাকে জাংশন টেবিল বলা হয়।
-
জাংশন টেবিলটি One to Many রিলেশনের মতো কাজ করে।
-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
What is the basis of a digital computer?
Created: 1 week ago
A
Decimal numbers
B
Binary digits
C
Analog signals
D
Hexadecimal numbers
ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)
-
ডিজিটাল কম্পিউটারের মূল ভিত্তি হলো বাইনারী ডিজিট (০ এবং ১)।
-
এ কম্পিউটারের সকল গাণিতিক ও যুক্তিমূলক কাজ বাইনারী ডিজিটের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
-
প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল লিখিত আকারে প্রদর্শিত হয়।
-
ইনপুট ও আউটপুট অংশ মানব বোধগম্যতার জন্য বর্ণ, অক্ষর ও সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা হয়।
-
এ কম্পিউটারের গতি দ্রুত এবং নির্ভরশীলতা বেশি, পাশাপাশি বৃহৎ মেমোরি থাকে উপাত্ত সংরক্ষণের জন্য।
-
আজকাল ব্যবহৃত সকল কম্পিউটারই ডিজিটাল কম্পিউটার।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 1 week ago
স্মার্টওয়াচ সাধারণত কোন ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে?
Created: 3 weeks ago
A
প্রজেক্টর
B
রাউটার
C
স্মার্টফোন
D
স্ক্যানার
স্মার্টওয়াচ হলো এমন একটি পরিধেয় কম্পিউটিং ডিভাইস যা সাধারণ হাত ঘড়ির মতো হাতে পরিধান করা যায় এবং সাধারণত স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।
স্মার্টওয়াচের বৈশিষ্ট্য ও কার্যক্রম
-
সময় প্রদর্শনের পাশাপাশি স্মার্টওয়াচগুলোতে ব্লুটুথ সংযোগ থাকে, যা স্মার্টফোনের ক্ষমতা ঘড়িতে প্রসারিত করতে সাহায্য করে।
-
ব্যবহারকারী স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করে কল রিসিভ ও ডায়াল, ইমেইল পড়া, আবহাওয়ার তথ্য জানা, সঙ্গীত শোনা, এবং ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টকে প্রশ্ন করা সম্ভব।
-
ইতিহাস:
-
১৯৭৫ সালে Calcron প্রথম ক্যালকুলেটর ঘড়ি তৈরি করে।
-
১৯৮০-এর দশকে Seiko কম্পিউটিং সুবিধাসম্পন্ন ঘড়ি বাজারে আনে।
-
২০১৪ সালে Google স্মার্টওয়াচের জন্য Android Wear অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে।
-
স্মার্টওয়াচের প্রধান কাজসমূহ (Functions)
-
কল, এসএমএস, ইমেইল এবং অ্যাপ নোটিফিকেশন প্রদর্শন।
-
কিছু স্মার্টওয়াচ থেকে সরাসরি ফোন কল করা যায়।
-
স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণে পেডোমিটার ও হার্ট রেট মনিটর থাকে।
-
টাচস্ক্রিন বা বোতামের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়।
-
স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে বিভিন্ন তথ্য প্রদর্শন।
-
ডিসপ্লে হতে পারে রঙিন বা সাদা-কালো ই-পেপার।

0
Updated: 3 weeks ago