নিম্নের কোন দেশে সমুদ্র বন্দর নাই?
A
মঙ্গোলিয়া
B
আজারবাইজান
C
লাওস
D
উপরের সবগুলো
উত্তরের বিবরণ
সমুদ্র বন্দরহীন দেশ বলতে বোঝায় সেই সব দেশ যাদের কোনো সমুদ্র বা সাগরের সাথে সীমান্ত নেই। ইংরেজিতে এ ধরনের দেশকে Landlocked country বলা হয়। এই ধরনের দেশ সাধারণত অন্য দেশগুলোর মধ্যে ঘেরা থাকে এবং সরাসরি সামুদ্রিক বাণিজ্য করতে পারে না।
এশিয়ার কয়েকটি প্রধান স্থল বেষ্টিত দেশ হলো:
-
আফগানিস্তান (Afghanistan)
-
আর্মেনিয়া (Armenia)
-
আজারবাইজান (Azerbaijan)
-
ভুটান (Bhutan)
-
তুর্কমেনিস্তান (Turkmenistan)
-
কাজাখস্তান (Kazakhstan)
-
কিরগিজস্তান (Kyrgyzstan)
-
লাওস (Laos)
-
মঙ্গোলিয়া (Mongolia)
-
নেপাল (Nepal)
-
তাজিকিস্তান (Tajikistan)
-
উজবেকিস্তান (Uzbekistan)

0
Updated: 12 hours ago
জাতিসংঘ সমুদ্র আইন কত সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
১৯৭৯ সালে
B
১৯৮২ সালে
C
১৯৮৩ সালে
D
১৯৯৮ সালে
UNCLOS (United Nations Convention on the Law of the Sea)
-
পূর্ণরূপ: United Nations Convention on the Law of the Sea
-
ধরন: জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন
-
স্বাক্ষরিত: ১৯৮২
-
কার্যকর: ১৯৯৪
-
প্রধান বিষয়: মৎস্য শিকার, নৌচলাচল, মহীসোপান (Continental shelf), গভীর সমুদ্র তল, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, সমুদ্র দূষণ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি
আঞ্চলিক সমুদ্র অঞ্চল (Territorial Sea)
-
উপকূলীয় দেশের সার্বভৌমত্ব তার তটরেখা থেকে নির্দিষ্ট দূরত্ব পর্যন্ত সমুদ্রের ওপর বজায় থাকে।
-
এই সমুদ্র অঞ্চলকেই আঞ্চলিক সমুদ্র অঞ্চল বলা হয়।
-
UNCLOS ১৯৮২ অনুযায়ী, এই দূরত্ব ১২ নটিক্যাল মাইল।
সংরক্ষিত অর্থনৈতিক অঞ্চল (Exclusive Economic Zone – EEZ)
-
UNCLOS ১৯৮২ অনুযায়ী, উপকূলীয় দেশের অধিকার থাকে সংরক্ষিত অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের।
-
এই অঞ্চলে উপকূলীয় দেশ একচেটিয়া অর্থনৈতিক অধিকার (যেমন: মাছ ধরার, তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ইত্যাদি) ব্যবহার করতে পারে।
-
EEZ তটরেখা থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
মহীসোপান (Continental Shelf)
-
মহীসোপান হলো মহাদেশের সেই অংশ যা সমুদ্রের পানির মধ্যে বিস্তৃত থাকে এবং গভীরতা তুলনামূলকভাবে কম।
-
UNCLOS ১৯৮২ অনুযায়ী, উপকূলীয় দেশ সাধারণভাবে তার মহীসোপান তটরেখা থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল বা ২৫০০ মিটার গভীর সমুদ্র তল থেকে ১০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত করতে পারে।
উৎস: UNCLOS ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
IMF-এর সদর দপ্তর অবস্থিত-
Created: 1 month ago
A
ওয়াশিংটন ডিসি
B
নিউইয়র্ক
C
জেনেভা
D
রোম
IMF (International Monetary Fund) বা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল:
-
প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস:
১৯৩০ সালের মহামন্দার পর অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে ১৯৪৪ সালের ১-২২ জুলাই অনুষ্ঠিত ব্রেটন উডস সম্মেলন (Bretton Woods Conference) এর মাধ্যমে IMF গঠিত হয়। এই সম্মেলনে ৪৪টি দেশের নেতা অংশ নেন। মূল উদ্যোক্তা ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের Harry Dexter White এবং ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ John Maynard Keynes, যাদের IMF ও বিশ্বব্যাংকের “Founding Fathers” বলা হয়। -
উদ্দেশ্য:
আন্তর্জাতিক মুদ্রা ব্যবস্থার স্থিতিশীলতা রক্ষা করা এবং দেশের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা নিশ্চিত করা। -
সদস্যপদ:
বর্তমানে IMF-এর সদস্য দেশ ১৯০টি, বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট সদস্যপদ লাভ করে। -
সদর দপ্তর ও নেতৃত্ব:
সদর দপ্তর: ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র
বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক: ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা -
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
IMF-এর রিজার্ভ মুদ্রা হলো ৫টি: ডলার, পাউন্ড, ইয়েন, ইউরো ও ইউয়ান। -
উল্লেখযোগ্য ফলাফল:
ব্রেটন উডস সম্মেলনের ফলশ্রুতিতে IMF, বিশ্বব্যাংক, এবং পরবর্তীতে GATT (বর্তমান WTO) গঠিত হয়।
উৎস: IMF-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
ব্যাডমিন্টন কোন দেশের জাতীয় খেলা?
Created: 3 weeks ago
A
মালয়েশিয়া
B
ইন্দোনেশিয়া
C
চীন
D
ইংল্যান্ড
ব্যাডমিন্টন একটি বহিরাঙ্গন ক্রীড়া যা একক বা যুগ্মভাবে খেলা হয়। খেলাটি নেট দ্বারা বিভক্ত একটি আয়তাকার কোর্টে র্যাকেট ব্যবহার করে শাটলকর্ক প্রতিদ্বন্দীর কোর্টে পাঠানোর মাধ্যমে স্কোর সংগ্রহের উপর ভিত্তি করে।
-
ব্যাডমিন্টন খেলার উদ্ভব উনিশ শতকের মধ্যভাগে ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ সেনা অফিসারদের দ্বারা হয়।
-
তারা ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী খেলা ব্যাটলডোর ও শাটলকর্কে নেট যুক্ত করে খেলাটি চালু করেছিলেন।
-
১৮৯৩ সালে ইংল্যান্ডে ‘ব্যাডমিন্টন এসোশিয়েশন’ গঠন করা হয়।
-
খেলার জনপ্রিয়তা বাড়ায় ১৮৯৯ সালে ইংল্যান্ডে পুরুষদের All England Championship অনুষ্ঠিত হয়।
-
ধারাবাহিকতায় ১৯৩৪ সালে International Badminton Federation (I.B.F) গঠিত হয়।
-
মেয়েদের জন্য প্রথম টুর্নামেন্ট আয়োজন করা হয় ১৯৫৭ সালে।
-
১৯৫৯ সালে এশিয়ার কয়েকটি প্রতিনিধি দল মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে বৈঠক করে I.B.F গঠনকে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন করে।
-
১৯৩৮ সালে IBF প্রণীত প্রথম নিয়ম ও নিয়মাবলী প্রকাশিত হয়।
-
নিয়মাবলী পরবর্তীতে পরিবর্তিত, সংশোধিত ও সংযোজিত হয়ে ১৯৮৩ সালের মে মাসে পূর্ণতা লাভ করে, যা এখনও কার্যকর রয়েছে।
-
ব্যাডমিন্টন ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় খেলা।
অন্য দেশের জাতীয় খেলা:
-
মালয়েশিয়া: সেপাক টার্কো
-
চীন: টেবিল টেনিস
-
ইংল্যান্ড: ক্রিকেট

0
Updated: 3 weeks ago