ডিএনএ ম্যাপিং, ড্রাগ ডিজাইন- এইগুলো কোন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে অন্তর্গত?
A
বায়োইনফরমেটিক্স
B
ন্যানোটেকনোলজি
C
ক্রায়োসার্জারি
D
জেনেটিক অ্যালগরিদম
উত্তরের বিবরণ
ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন হলো বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্গত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তির সংমিশ্রণ, যা জীবজগতের ডেটা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত হয়। ডিএনএ সিকোয়েন্স বা জিনোম ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে জেনেটিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়, যা রোগ শনাক্তকরণ এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একইভাবে, ড্রাগ ডিজাইন-এ বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোটিন বা লক্ষ্য অণুর সাথে সঠিক ও কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কার করা যায়। এই প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার অ্যালগরিদম এবং সিমুলেশন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্স:
-
বায়োইনফরমেটিক্স হলো এমন একটি শাখা, যেখানে জীববিজ্ঞানের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
বায়োইনফরমেটিক্সের ব্যবহার:
-
প্যাটার্ন রিকগনিশন
-
ডেটা মাইনিং
-
মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যালগরিদম
-
ভিজ্যুয়ালাইজেশন
গবেষণায় বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ:
-
সিকোয়েন্স এলাইনমেন্ট
-
ডিএনএ ম্যাপিং ও এনালাইসিস
-
জিন ফাইন্ডিং ও জিনোম সমাগম
-
ড্রাগ নকশা ও ড্রাগ আবিষ্কার
-
প্রোটিনের গঠন এবং ভবিষ্যত গঠন
-
জিন সূত্রের ভবিষ্যত
-
প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া
-
জিনোমের ব্যাপ্তি এবং বিবর্তনের মডেলিং
🔹 উপসংহার: ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন স্পষ্টভাবে বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।

0
Updated: 13 hours ago
Which field is used to include extra recipients when sending an email?
Created: 1 week ago
A
CC
B
Attach
C
Body
D
Subject
সঠিক উত্তর: ক) CC
ই-মেইল পাঠানোর নিয়ম
ই-মেইল পাঠাতে সাধারণত তিনটি ধাপে কাজ করতে হয়:
১. ই-মেইল কম্পোজ করা
২. ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন
৩. ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
-
ই-মেইল সফটওয়্যার (যেমন Outlook Express) ওপেন করতে হবে।
-
Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হবে।
নিচের ঘরগুলো পূরণ করতে হয়:
-
To: প্রাপকের ঠিকানা
-
From: প্রেরকের ঠিকানা
-
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজনে)
-
Subject: মেইলের বিষয়
-
Attach: ফাইল সংযুক্তির জন্য
-
Body: মেসেজ লেখার স্থান
-
মেইল সেভ করে Outbox-এ রাখা যায়।
-
একইসাথে অনেকগুলো মেইল কম্পোজ করে রাখা সম্ভব।
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
-
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়।
ই-মেইল সেন্ড করা:
-
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করে মেইল পাঠানো হয়।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 1 week ago
কোনটি গিগাবাইটের চেয়ে বড়?
Created: 12 hours ago
A
বাইট
B
কিলোবাইট
C
টেরাবাইট
D
মেগাবাইট
কম্পিউটারে ডেটা মাপার জন্য বিভিন্ন একক ব্যবহার করা হয়, যেগুলোর মধ্যে বাইট সবচেয়ে ছোট, যা একটি অক্ষর বা সংখ্যা সংরক্ষণ করতে পারে। এর চেয়ে বড় হলো কিলোবাইট, যা সাধারণত ১০২৪ বাইটের সমান। এরপর আসে মেগাবাইট, যা ১০২৪ কিলোবাইটের সমান। এর পরে গিগাবাইট, যা ১০২৪ মেগাবাইটের সমান। গিগাবাইটের চেয়ে বড় একক হলো টেরাবাইট, যা ১০২৪ গিগাবাইটের সমান। এটি সাধারণত বড় ফাইল বা ডেটা স্টোরেজ বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।
বিট ও বাইট:
-
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ অংককে বিট বলে।
-
বিট ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
-
ডেটা ও তথ্য পরিমাপের জন্য বিটকে একক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ডেটা পরিমাপের এককসমূহ:
-
১ নিবল = ৪ বিট
-
১ বাইট = ৮ বিট
-
১ কিলোবিট = ১০০০ বিট
-
১ মেগাবিট = ১০০০ কিলোবিট
-
১ গিগাবিট = ১০০০ মেগাবিট
-
১ টেরাবিট = ১০০০ গিগাবিট
-
১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট
-
১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট
-
১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট
-
১ টেরাবাইট = ১০২৪ গিগাবাইট
-
১ পেটাবাইট = ১০২৪ টেরাবাইট

0
Updated: 12 hours ago
বুলিয়ান অ্যালজেবরার যোগ অপারেশন করতে কোন লজিক গেইট প্রয়োজন?
Created: 2 weeks ago
A
AND gate
B
OR gate
C
NOT gate
D
NOR gate
বুলিয়ান অ্যালজেব্রায় যোগ (Addition) অপারেশন সম্পাদনের জন্য মূলত OR গেইট ব্যবহার করা হয়। কারণ বুলিয়ান যোগের সংজ্ঞা অনুযায়ী, দুটি ইনপুটের যেকোনো একটি বা উভয়ই “১” হলে আউটপুট “১” হবে। OR গেইটের কার্যপ্রণালী ঠিক এই নিয়ম অনুসরণ করে, যেখানে আউটপুট তখনই “১” হয় যদি অন্তত একটি ইনপুট “১” থাকে। অন্যদিকে AND গেইট, NOT গেইট বা NOR গেইট ভিন্ন লজিক অনুসরণ করে। যেমন AND গেইট শুধুমাত্র দুটি ইনপুটই “১” হলে আউটপুট “১” দেয়। তাই বুলিয়ান যোগের ক্ষেত্রে OR গেইট সবচেয়ে উপযুক্ত এবং সরাসরি প্রয়োগযোগ্য।
লজিক গেইট সম্পর্কিত তথ্য:
-
লজিক গেইট হলো একটি ইলেকট্রনিক সার্কিট যা এক বা একাধিক ইনপুট গ্রহণ করে নির্দিষ্ট লজিক অনুযায়ী একটি আউটপুট প্রদান করে।
-
লজিক গেইটে ব্যবহৃত ইনপুটগুলো সাধারণত 1 এবং 0।
-
মৌলিক লজিক গেইট তিনটি: OR গেইট, AND গেইট, NOT গেইট।
প্রকারভেদ ও ব্যবহার:
-
OR গেইট: বুলিয়ান অ্যালজেব্রায় যোগের (Addition) কাজ সম্পাদন করে।
-
AND গেইট: বুলিয়ান অ্যালজেব্রায় গুণের (Multiplication) কাজ সম্পাদন করে।
-
NOT গেইট: বুলিয়ান অ্যালজেব্রায় পূরক (Complement) কাজ সম্পাদন করে।
উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago