বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা কয়টি?(অক্টোবর, ২০২৫)
A
২৬টি
B
২৭টি
C
২৮টি
D
২৯টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সিভিল সার্ভিস ক্যাডার দেশের প্রশাসনিক কাঠামো পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি জাতীয় মানব সম্পদ পরিকল্পনা ও প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। এই ক্যাডার সম্পর্কে মূল তথ্যগুলো হলো—
-
বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন হলো একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান যা প্রজাতন্ত্রের বিভিন্ন সরকারি পদে নিযুক্তির জন্য যোগ্য এবং উপযুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
-
প্রতিষ্ঠানটি দেশের জনপ্রশাসন ব্যবস্থায় নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এবং মানব সম্পদ পরিকল্পনায় উৎকর্ষ সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যেমন অন্যান্য দেশের প্রতিরূপ সংস্থাসমূহ।
-
কর্ম কমিশন দেশব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা আয়োজন করে, যার মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সরকারি চাকরিতে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন করা হয়।
-
বাংলাদেশে মোট ২৬টি সিভিল সার্ভিস ক্যাডার রয়েছে।

0
Updated: 15 hours ago
দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোনটি?
Created: 13 hours ago
A
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
B
আরিস্টোফার্মা লিমিটেড
C
এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড
D
রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ওষুধ উৎপাদনের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও দেশের অভ্যন্তরে মানসম্পন্ন ওষুধ সরবরাহের জন্য এটি ধারাবাহিকভাবে কাজ করে আসছে।
-
দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হলো এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)।
-
১৯৬২ সালে গভর্নমেন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস ল্যাবরেটরি (GPL) নামে কার্যক্রম শুরু করে।
-
১৯৭৯ সালে নাম পরিবর্তন করে ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাকশন ইউনিট (PPU) রাখা হয়।
-
১৯৮৩ সালে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও মানসম্মত ওষুধ উৎপাদনের উদ্দেশ্যে এটি আধুনিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
সরকারি হাসপাতাল, সিভিল সার্জন অফিস, ইউনিসেফ, WHO, আইসিডিডিআরবিসহ বিভিন্ন সংস্থায় মানসম্পন্ন ওষুধ সরবরাহ করে।
-
এটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়।

0
Updated: 13 hours ago
বোরো ধান উৎপাদনে শীর্ষ জেলা কোনটি?
Created: 15 hours ago
A
কুমিল্লা
B
দিনাজপুর
C
পাবনা
D
ময়মনসিংহ
বাংলাদেশে ধান উৎপাদন দেশের কৃষির মূল ভিত্তি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশের অধিকাংশ জমিই ধান চাষের আওতাভুক্ত, যা খাদ্যনিরাপত্তা ও অর্থনীতির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। নিচে ধান উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো—
-
বাংলাদেশের মোট আবাদযোগ্য জমির প্রায় ৮০-৮৫ ভাগ অংশে ধান চাষ করা হয়।
-
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, জেলাভিত্তিক উৎপাদনে ময়মনসিংহ জেলা সর্বাধিক ধান উৎপন্ন করে।
-
বিভাগীয়ভাবে ধান উৎপাদনে রংপুর বিভাগ দেশের শীর্ষে অবস্থান করছে।
-
আউশ ধান উৎপাদনে শীর্ষ জেলা হলো কুমিল্লা।
-
আমন ধান উৎপাদনে সর্বাধিক অবদান রাখে দিনাজপুর জেলা।
-
বোরো ধান উৎপাদনে আবারও শীর্ষস্থানে রয়েছে ময়মনসিংহ জেলা।

0
Updated: 15 hours ago
পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ কত সালে জারি হয়?
Created: 3 days ago
A
১৯৮০ সালে
B
১৯৮১ সালে
C
১৯৮৫ সালে
D
১৯৯১ সালে
পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৫ হলো একটি আইনগত অধ্যাদেশ যা পরিবারের প্রতিটি সদস্যের আইনগত সমস্যার বিচার নিষ্পত্তি নিশ্চিত করে। এটি ১৯৮৫ সালে জারি করা হয়েছিল।
এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে পারিবারিক আদালতের বিচার্য বিষয়গুলোর জন্য প্রয়োজনীয় আইনসমূহ সংকলিত হয়েছে।
-
পারিবারিক আদালতের আইনগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আইন, হিন্দু আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন এবং অন্যান্য পারিবারিক আইন সম্পর্কিত অধ্যাদেশ।
-
এটি রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং পার্বত্য জেলার বাইরে সারা দেশে প্রযোজ্য।
-
আইন অনুযায়ী, দেশের সকল মুন্সেফ আদালত পারিবারিক আদালত হিসেবে গণ্য হবে এবং মুন্সেফগণ এ আদালতের বিচারক হবেন।
-
পারিবারিক আদালত মূলত পাঁচটি বিষয়ে বিচারকার্য সম্পন্ন করে:
• বিবাহ বিচ্ছেদ (Divorce)
• দাম্পত্য সম্পর্ক পুনরুদ্ধার (Restoration of marital relationship)
• মোহরানা (Dowry/Mahr)
• ভরণপোষণ (Maintenance)
• অভিভাবকত্ব (Custody)

0
Updated: 3 days ago