বিকল্প নীতি উত্থাপন করে -
A
রাষ্ট্রপতি
B
সামরিক বাহিনী
C
বিরোধী দল
D
সরকারি দল
উত্তরের বিবরণ
বিকল্প নীতি উত্থাপন একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ দিক। বিরোধী দল সরকারের নীতিমালার বিশ্লেষণ ও সমালোচনার মাধ্যমে জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে এবং প্রয়োজন মনে করলে উন্নততর বিকল্প নীতি প্রস্তাব করে। এর মাধ্যমে তারা দেশের উন্নয়নে গঠনমূলক ভূমিকা রাখে।
-
বিরোধী দল বিকল্প নীতি উত্থাপন করে, যা সরকারের সিদ্ধান্তগুলোর ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
-
একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে শক্তিশালী বিরোধী দল অত্যাবশ্যক, কারণ তারা সরকারের কার্যক্রমের উপর নজর রাখে।
-
যদি কোনো রাষ্ট্রে কার্যকর ও শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকে, তাহলে স্বৈরাচারী শাসনের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
-
বিরোধী দলের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো সরকারি নীতিমালা যাচাই-বাছাই করা এবং তা জনগণের কল্যাণে কতটা কার্যকর তা মূল্যায়ন করা।
-
যদি কোনো নীতিমালা জনবান্ধব না হয়, তখন বিরোধী দল দেশের স্বার্থে উন্নততর বিকল্প নীতি প্রস্তাব করতে পারে।
-
এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিরোধী দল জনগণের কাছে তাদের অবস্থান ও নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়।

0
Updated: 15 hours ago
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা কয়টি?(অক্টোবর, ২০২৫)
Created: 15 hours ago
A
২৬টি
B
২৭টি
C
২৮টি
D
২৯টি
বাংলাদেশের সিভিল সার্ভিস ক্যাডার দেশের প্রশাসনিক কাঠামো পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি জাতীয় মানব সম্পদ পরিকল্পনা ও প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। এই ক্যাডার সম্পর্কে মূল তথ্যগুলো হলো—
-
বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন হলো একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান যা প্রজাতন্ত্রের বিভিন্ন সরকারি পদে নিযুক্তির জন্য যোগ্য এবং উপযুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
-
প্রতিষ্ঠানটি দেশের জনপ্রশাসন ব্যবস্থায় নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এবং মানব সম্পদ পরিকল্পনায় উৎকর্ষ সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যেমন অন্যান্য দেশের প্রতিরূপ সংস্থাসমূহ।
-
কর্ম কমিশন দেশব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা আয়োজন করে, যার মাধ্যমে প্রজাতন্ত্রের সরকারি চাকরিতে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচন করা হয়।
-
বাংলাদেশে মোট ২৬টি সিভিল সার্ভিস ক্যাডার রয়েছে।

0
Updated: 15 hours ago
জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬ অনুযায়ী, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (ADP) জিডিপির কত শতাংশ?
Created: 15 hours ago
A
৩.১%
B
৩.৭%
C
৪.৩%
D
৫.৮%
জাতীয় বাজেট ২০২৫–২৬ অর্থবছরের সামগ্রিক চিত্রটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দিকনির্দেশনা সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা দেয়। এই বাজেটের মূল লক্ষ্য হলো একটি বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা। নিচে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো—
-
বাজেটের ক্রম: এটি বাংলাদেশের ৫৪তম জাতীয় বাজেট, অন্তবর্তীকালীন বাজেটসহ এটি ৫৫তম।
-
বাজেটের শিরোনাম: ‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’।
-
বাজেট উত্থাপনকারী: অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাজেটটি উপস্থাপন করেন।
-
বাজেট উত্থাপনের তারিখ: ২ জুন, ২০২৫।
-
বাজেট অনুমোদনের তারিখ: ২২ জুন, ২০২৫।
-
বাজেট কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জুলাই, ২০২৫।
-
জিডিপির আকার: ৬২ লাখ ৪৪ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা, যা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উৎপাদনক্ষমতাকে নির্দেশ করে।
-
জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৫.৫%, যা পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে।
-
বাজেটের মোট আকার: ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা।
-
অনুদান ব্যতীত বাজেট ঘাটতি: ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা।
-
অনুদানসহ বাজেট ঘাটতি: ২ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা।
-
সর্বোচ্চ বরাদ্দ প্রাপ্ত খাত (পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেট): জনপ্রশাসন খাত।
-
উন্নয়ন বাজেটে সর্বোচ্চ বরাদ্দ: পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে, যা অবকাঠামো উন্নয়নের প্রতি সরকারের গুরুত্বকে প্রতিফলিত করে।
-
অনুন্নয়ন (পরিচালন) বাজেটে সর্বোচ্চ বরাদ্দ: সুদ খাতে, যা ঋণ পরিশোধের ব্যয় বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়।
-
মাথাপিছু আয়: ২,৮২০ মার্কিন ডলার, যা দেশের মানুষের গড় আয় নির্দেশ করে।
-
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (ADP): ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির প্রায় ৩.৭%।
-
উন্নয়ন বাজেটে মোট বরাদ্দ: ২,৪৫,৬০৯ কোটি টাকা।
-
অনুমিত মুদ্রাস্ফীতির হার: ৬.৫%, যা মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্য নির্দেশ করে।

0
Updated: 15 hours ago
দেশের কোন জেলায় সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত?
Created: 3 days ago
A
চট্টগ্রাম
B
ফেনী
C
নরসিংদী
D
ময়মনসিংহ
দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র ময়মনসিংহে অবস্থিত এবং এটি দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎস হিসেবে কাজ করছে।
এই কেন্দ্রের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে এবং পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে।
-
দেশের সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সুতিয়াখালীতে অবস্থিত।
-
বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের যৌথ উদ্যোগে এইচ ডি এফ সি সিন পাওয়ার লিমিটেড ১৭৪ একর জমির ওপর ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির পরিবেশ বান্ধব সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
-
প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান Huawei Smart Photovoltaic (PV) Install এর মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে এই সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র যুক্ত হয়েছে।
-
এই কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা ৭৩ মেগাওয়াট, যা দেশের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনে বড় ভূমিকা রাখে।

0
Updated: 3 days ago