A
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
B
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
C
বিশ্বভারতী
D
শান্তিনিকেতন
উত্তরের বিবরণ
বাংলা সাহিত্যের অপরাজেয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি.লিট ডিগ্রী এবং ১৯২৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়। তাঁর রচিত উপন্যাস: বড় দিদি, পল্লি সমাজ, বিরাজ বৌ, শ্রীকান্ত, চরিত্রহীন, দেবদাস, গৃহদাহ, দেনাপাওনা, পথের দাবী ইত্যাদি।

0
Updated: 1 week ago
কত খ্রিস্টাব্দে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জগত্তারিণী' পদক লাভ করেন?
Created: 1 week ago
A
১৯১৬
B
১৯২৩
C
১৯৩৩
D
১৯০৩
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে এমন একজন সাহিত্যিক যিনি অপ্রতিদ্বন্দ্বিত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। ১৯০৩ সালে ভাগ্যের খোঁজে তিনি বার্মার রেঙ্গুন শহরে গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট্যান্ট অফিসে কেরানি হিসেবে চাকরি গ্রহণ করেন।
প্রবাস জীবনেই তার সাহিত্য চর্চা শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে তিনি খ্যাতির শিখরে পৌঁছান। ১৯১৬ সালে কলকাতায় ফিরে এসে নিয়মিত সাহিত্য সৃষ্টি শুরু করেন।
১৯২৩ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী পদক লাভ করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অফ লিটারেচার (ডি.লিট) উপাধি পান। ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
শরৎচন্দ্রর উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহের মধ্যে রয়েছে:
-
বড়দিদি,
-
বিরাজ বৌ,
-
গৃহদাহ,
-
পল্লিসমাজ,
-
চরিত্রহীন,
-
পথের দাবী,
-
দেনা পাওনা।
যদিও বিভিন্ন প্রামাণিক উৎস যেমন বাংলাপিডিয়া, ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা পাঠ্যপুস্তক এবং বাংলা একাডেমি চরিতাবিধানে জগত্তারিণী পদক লাভের সঠিক সাল ১৯২৩ হিসেবে উল্লেখ রয়েছে, তথাপি কিছু নবম ও দশম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য বইয়ে ভুলক্রমে ১৯২০ সাল উল্লেখ করা হয়েছে।
সূত্র: বাংলাপিডিয়া, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা (ড. সৌমিত্র শেখর), উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বই, বাংলা একাডেমি চরিতাবিধান, নবম-দশম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য বই।

0
Updated: 1 week ago