জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা WMO কী নিয়ে কাজ করে?
A
আন্তর্জাতিক অভিবাসন
B
পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ
C
খাদ্য ও কৃষি উন্নয়ন
D
বৈশ্বিক আবহাওয়া
উত্তরের বিবরণ
WMO বা World Meteorological Organization হলো জাতিসংঘের একটি বিশেষায়িত সংস্থা, যা বৈশ্বিক আবহাওয়া, জলবায়ু এবং পানি সম্পর্কিত বিষয় পর্যবেক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় করার কাজ করে। এটি ২৩ মার্চ, ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৭ মার্চ, ১৯৫১ সালে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। সংস্থার সদর দপ্তর জেনেভা, সুইজারল্যান্ড-এ অবস্থিত।
• WMO বৈশ্বিক আবহাওয়ার পূর্বাভাস, মৌসুমী পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন ঘূর্ণিঝড়, বন্যা ও তাপপ্রবাহের তথ্য সরবরাহ করে।
• এটি জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সংরক্ষণে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং নীতি প্রণয়নে সহায়তা করে।
• সংস্থাটি সদস্য দেশগুলোর মধ্যে তথ্য বিনিময়, গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা সমন্বয় করে।
• WMO বিশ্বব্যাপী আবহাওয়া ও জলবায়ু শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• এটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (SDGs) অর্জনে এবং বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি প্রণয়নে অবদান রাখে।

0
Updated: 21 hours ago
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
৩য়
B
৪র্থ
C
৫ম
D
৭ম
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’: - জাতিসংঘের পাঁচটি সংস্থা মিলে বৈশ্বিক খাদ্যসংকট নিয়ে ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’–প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। - সংস্থাগুলো হলো এফএও, ইফাদ, ডব্লিউএফপি, ডব্লিউএইচও ও ইউনিসেফ। - প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের ৫৩টি খাদ্যসংকটপীড়িত দেশ ও অঞ্চলের প্রায় ২৯ কোটি ৫০ লাখ মানুষ চরম খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মুখোমুখি। - এর মধ্যে তীব্র খাদ্য অনিরাপত্তার শিকার মানুষের সংখ্যা অনুযায়ী শীর্ষ পাঁচটি দেশ হচ্ছে—নাইজেরিয়া, সুদান, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, বাংলাদেশ ও ইথিওপিয়া। - তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে চতুর্থ স্থানে আছে বাংলাদেশ। এছাড়া, - জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পৃথক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বে তীব্র খাদ্যসংকটে থাকা ১০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ চতুর্থ। - দুই প্রতিবেদন অনুসারে, শুধু খাদ্যনিরাপত্তার সংকটেই নয়, স্বাস্থ্যকর বা সুষম খাদ্য গ্রহণের দিক থেকেও বাংলাদেশ পিছিয়ে। - এখনো দেশের ৭ কোটি ৭১ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না এবং দেশের ১০ শতাংশের বেশি মানুষ অপুষ্টির শিকার।
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’:
- জাতিসংঘের পাঁচটি সংস্থা মিলে বৈশ্বিক খাদ্যসংকট নিয়ে ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’–প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
- সংস্থাগুলো হলো এফএও, ইফাদ, ডব্লিউএফপি, ডব্লিউএইচও ও ইউনিসেফ।
- প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের ৫৩টি খাদ্যসংকটপীড়িত দেশ ও অঞ্চলের প্রায় ২৯ কোটি ৫০ লাখ মানুষ চরম খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মুখোমুখি।
- এর মধ্যে তীব্র খাদ্য অনিরাপত্তার শিকার মানুষের সংখ্যা অনুযায়ী শীর্ষ পাঁচটি দেশ হচ্ছে—নাইজেরিয়া, সুদান, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, বাংলাদেশ ও ইথিওপিয়া।
- তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে চতুর্থ স্থানে আছে বাংলাদেশ।
এছাড়া,
- জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) পৃথক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বে তীব্র খাদ্যসংকটে থাকা ১০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ চতুর্থ।
- দুই প্রতিবেদন অনুসারে, শুধু খাদ্যনিরাপত্তার সংকটেই নয়, স্বাস্থ্যকর বা সুষম খাদ্য গ্রহণের দিক থেকেও বাংলাদেশ পিছিয়ে।
- এখনো দেশের ৭ কোটি ৭১ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না এবং দেশের ১০ শতাংশের বেশি মানুষ অপুষ্টির শিকার।

0
Updated: 1 month ago